l
Bengali Magazines
l
Puja Barshiki Magazines
l
Bengali Movies
l
Bengali Food Recipes
l
Bangla Blogs
l
Bengali Online Radio
l
Sicily Villas
l
Registrar nombre del dominio
l
Domain Registration
আজকের শিরোনাম...
• সাময়িকভাবে বন্ধ হোয়াইট হাউসের গেট
• লোকায়ুক্ত নিয়োগে বিপাকে মোদি সরকার
বিস্তারিত...
রাহুল যা চাইবে করব, ঘোষণা প্রিয়ঙ্কার
শঙ্খদীপ দাস • রায়বরেলী
পরনে সুতির শাড়ি। হাসিমুখে বুদ্ধির দীপ্তি আর আত্মবিশ্বাসের ঝলক। স্রেফ তাঁর উপস্থিতির দমকা হাওয়াই যেন শীত-সকালের জড়তা মুহূর্তে ভেঙে দিয়ে গেল! প্রিয়ঙ্কা গাঁধী বঢরা জানিয়ে দিলেন, ‘‘ভাইয়ের জন্য আমি সব কিছু করতে প্রস্তুত। ও যা চাইবে, তাই করব। প্রয়োজনে অমেঠি-রায়বরেলীর বাইরে গোটা উত্তরপ্রদেশে প্রচারেও যেতে পারি। ফিরে গিয়ে ভাইয়ের সঙ্গে আলোচনা করেই সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেব।” উত্তরপ্রদেশ ফিরে পেতে এ বার সর্বশক্তি নিয়োগ করেছেন রাহুল গাঁধী। রাহুলের নেতৃত্ব এবং কংগ্রেসের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক কৌশলের নিরিখে বেশ বড় মাপের ঝুঁকিই নিয়েছেন তিনি। এই মর্যাদার লড়াইয়ে কী হবে প্রিয়ঙ্কার ভূমিকা? এই প্রশ্নটাই কত কয়েক দিন ঘুরপাক খাচ্ছিল রাজনীতির অলিন্দে। প্রিয়ঙ্কার কথা থেকে আজ এই ইঙ্গিত পাওয়া গেল যে, প্রয়োজনে অমেঠি-রায়বরেলীর বাইরে বেরোতে তিনি রাজি। কিন্তু সে কথা তিনি নিজে বলবেন না, যা বলার বলবেন রাহুলই। প্রশ্ন উঠল, রাহুল যদি আপনাকে সক্রিয় রাজনীতিতে অংশ নিতে বলেন? হেসে জবাব দিলেন, “আমাকে কোথায় কতটা দরকার, রাহুল জানে। আপাতত এই দশটি বিধানসভা কেন্দ্রের মধেই নিজেকে সীমাবদ্ধ রাখছি।” শেষ পর্যন্ত রায়বরেলী-অমেঠির বাইরে পা রাখবেন কিনা প্রিয়ঙ্কা, তা সময়ই বলবে। কিন্তু মা ও ভাইয়ের লোকসভা কেন্দ্রের আওতায় দশটি বিধানসভা কেন্দ্রের রাশ এখন তাঁরই হাতে। উত্তরাখণ্ডে প্রচারে ব্যস্ত রয়েছেন সনিয়া। রাহুল প্রচার অভিযান চালাচ্ছেন বুন্দেলখণ্ডে।
বিস্তারিত...
শীতের বাজার ভরে উঠেছে নানা শাকসব্জিতে। কী নেই সেই ভাণ্ডারে! উদাহরণের
সালতামামিতে না গিয়ে সোজা ঢুকে পড়া যাক
আপনার রান্নাঘ
র-এ। ঘটে যাক
স্বাদবদল
। সঙ্গে অন্য রকমের বিভিন্ন খবর নিয়ে
সংবাদের হাওয়াবদল
।
মমতার সঙ্গে সংঘাত নয়, নির্দেশ সনিয়ার
জয়ন্ত ঘোষাল • নয়াদিল্লি
পশ্চিমবঙ্গে কংগ্রেসের এক মন্ত্রীর দফতর বদলকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্কের যতই অবনতি হোক না কেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে এখনই কোনও সংঘাতের পথে যেতে রাজি নন সনিয়া গাঁধী। ২৩ জানুয়ারি কলকাতা সফরের সময় সনিয়ার নির্দেশে এই বার্তা নিয়েই মমতার সঙ্গে দেখা করতে চাইছেন মনমোহন সিংহ সরকারের মন্ত্রী জয়রাম রমেশ। সনিয়ার মতে, দফতর বদলের এক্তিয়ার সম্পূর্ণ ভাবে মুখ্যমন্ত্রীর। কিন্তু ঘটনা হল, শরিক রাজনীতির ক্ষেত্রে বাস্তবে সেটা সব সময় খাটে না। এই অবস্থায় কংগ্রেস হাইকম্যান্ডের বক্তব্য, মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বাদানুবাদে জড়িয়ে পড়া মনোজ চক্রবর্তী বরং ইস্তফা দিন। তা হলে এক দিকে যেমন তাঁর প্রতিবাদ নথিভুক্ত করা হবে, তেমনই আবার তৃণমূলের সঙ্গে টানাপোড়েনও কেটে যাবে। তবে প্রণব মুখোপাধ্যায়ই এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন। সনিয়ার রাজনৈতিক সচিব আহমেদ পটেল আজ বলেন, “পরিবারে মতপার্থক্য থাকতেই পারে। সংসার চালাতে গেলে একটু-আধটু ঠোকাঠুকি হয়। কিন্তু আমরা জোট রাখতে চাই।” কংগ্রেসের এক শীর্ষ নেতার বক্তব্য, মমতার সঙ্গে কোনও ধরনের সংঘাতের পথে যেতে গেলে অনেকগুলি প্রশ্নের স্পষ্ট জবাব মাথায় রাখা দরকার। মমতা এই মুহূর্তে পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ নেতা। কংগ্রেস যদি এখনই সংঘাতের পথে যায়, তা হলে কি মমতার পতন হবে? উত্তর হল ‘না’। পশ্চিমবঙ্গে কি এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, যে আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচনে সিপিএম একচ্ছত্র ক্ষমতা দখল করবে? তারও উত্তর ‘না’। মমতার সঙ্গে সংঘাতে গেলে কি কংগ্রেস তাঁর বিকল্প হয়ে উঠতে পারবে?
বিস্তারিত...
সরকারকে ‘স্বৈরতন্ত্রী’ বললেন
মনোজ, কংগ্রেসেও শুরু দ্বন্দ্ব
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা
মহাকরণে দাঁড়িয়ে এ বার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিরুদ্ধে ‘স্বৈরতন্ত্রে’র অভিযোগ তুললেন তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্য মনোজ চক্রবর্তী। মঙ্গলবার সাংবাদিক সম্মেলন ডেকে রাজ্যের পরিষদীয় এবং ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে সদ্য-অপসারিত মনোজবাবু সাফ জানান, তিনি আর এই সরকারে থাকতে চান না। তাঁর কথায়, “মানসিক ভাবে এই মন্ত্রিসভায় থাকতে চাই না, চাই না, চাই না! আমার পদত্যাগ পত্র (চিঠিটি তুলে ধরে) লেখা আছে। শুধু তারিখ বসানো নেই। দলের অনুমতি নিয়ে তারিখ বসিয়ে দেব।” মনোজবাবুর অভিযোগ, “এই সরকারে স্বৈরতন্ত্র চলছে।” তাঁর বক্তব্য, “কাজের মূল্যায়নের (পারফরম্যান্স) কথা যদি ওঠে, তা হলে তো মুখ্যমন্ত্রীর কাজের মূল্যায়ন নিয়ে প্রশ্ন করছে। আমি নয়। মানুষ।” আর তিনি নিজে? ‘২০০ শতাংশ সফল’! দফতর ছাঁটায় সোমবারেই মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সরাসরি বাদানুবাদে জড়িয়েছিলেন মনোজবাবু। এ দিন মন্ত্রিত্বে ইস্তফা দিতে অনুমতি চেয়ে তিনি কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গাঁধীকে ফ্যাক্সবার্তা পাঠিয়েছেন। যার প্রতিলিপি পাঠিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায়, রাহুল গাঁধী, প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি প্রদীপ ভট্টাচার্য, এআইসিসি নেতা শাকিল আহমেদ এবং দলের সাংসদ অধীর চৌধুরীকে।
বিস্তারিত...
‘রাজগুরু’কে আঁকড়ে বাঁচতে চায় স্মৃতির শহর
গৌতম চক্রবর্তী • খেতড়ি (রাজস্থান)
নিম-কা-থানা পেরিয়ে এলাম। সামনে সিঙ্গল লাইনের লেভেল ক্রসিং, ভাঙাচোরা রাস্তায় পাথরবোঝাই ট্রাক থেকে উটের গাড়ি সব একসঙ্গে। দু’পাশে বালিয়াড়ি, দূরে আরাবল্লী পাহাড়। এটাই জয়পুর থেকে খেতড়ি যাওয়ার রাস্তা। উত্তর-পূর্ব রাজস্থানে এই খেতড়ির রাজা অজিত সিংহ গেরুয়াধারী এক বাঙালি সন্ন্যাসীর কাছে দীক্ষা নিয়েছিলেন। গুরুকে তিনিই পাকাপাকিভাবে স্বামী বিবেকানন্দ নামটি রেখে দিতে অনুরোধ করেন। শিকাগো যাওয়ার জন্য ‘ওরিয়েন্ট’ জাহাজে ফার্স্ট ক্লাসের টিকিট কিনে দেন। এমনকী ধর্মমহাসভায় গৈরিক উষ্ণীষ আর আলখাল্লা পরা বিবেকানন্দের যে পরিচিত ছবি, সেই পোশাকও অজিত সিংহের অবদান। প্রথম বার বিদেশ থেকে ফিরে ১৮৯৭ সালের ১৬ ডিসেম্বর এক বক্তৃতাতে বিবেকানন্দও বলেন, “ভারতের উন্নতির জন্য যা কিছু আমি করতে পেরেছি, খেতড়িরাজের সঙ্গে পরিচয় না হলে সম্ভব হত না।” তাঁর সার্ধশতবর্ষে কেমন আছে সেই খেতড়ি? বিবেকানন্দ তিন বার খেতড়ি গিয়েছেন। শিকাগো যাওয়ার আগে ১৮৯১ ও ১৮৯৩ সালে। শিকাগো থেকে ফেরার পর ১৮৯৭ সালে রাজার উদ্যোগে খেতড়িতে তাঁর সম্বর্ধনা। তিন দফায় মোট ১২১ দিন।
বিস্তারিত...
বিনোদন
দর্শক আর নাট্যকর্মীর
মেলবন্ধনে ‘নাট্যবন্ধু’
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিজ্ঞানমেলায় নজর
কাড়ল ছাত্রদের মডেল
ইশারা পেলেই ওরা গুঁজে দিচ্ছে পুরিয়া
দীক্ষা ভুঁইয়া • কলকাতা
মোমিনপুর রোডে চার মাথার মোড় ছাড়িয়ে বড় জোর কয়েক হাত দূরে রাস্তার ধারে চায়ের দোকানের পাশে দু’জন বসে। বয়স মেরেকেটে পঁচিশ। এক জনের পরনে লুঙ্গি, জামার উপরে কালো ফুলহাতা সোয়েটার। অন্য জনের পরনে প্যান্ট আর জামার উপরে জ্যাকেট। “দাদা, এখানে পাতা পাওয়া যায়?” ভাল করে দেখে নিয়ে দুই যুবকের জবাব, “ক’টা লাগবে?” প্রতি পাতার কত দাম? সংক্ষিপ্ত উত্তর, “একশো।” কিন্তু বন্ধুরা তো পঞ্চাশ-ষাট টাকায় নিয়ে যায়! এ বার সাফ জবাব, “এখন মালের টান আছে। একশোর নীচে দিতে পারব না। কিনতে হয় ৭০-৮০ টাকায়। কেনা দামে দিলে লাভ থাকবে না।” লুঙ্গি পরা যুবক যেচেই বলল, “ভাল বাড়ির মেয়ে, এ সব খান কেন?” তার পরেই ফের জেরা, “কী করেন? কোথায় থাকেন?” ডাক্তারি পড়ি, কলেজের হস্টেলের বন্ধুদের হয়ে কিনতে এসেছি শুনে এ বার প্রশ্ন, “ক’টা লাগবে?” একটা পাতা লাগবে, দরকারে রাতেও আসতে হতে পারে শুনে এ বার টাকার জন্য এগিয়ে এল হাত। একশো টাকা বার করে দিতেই নিমেষে হাওয়া যুবক। খানিক পরে উঠে গেল সঙ্গীও।
বিস্তারিত...
দুর্দিন কাটছে কুমোরপাড়ায়
নিজস্ব সংবাদদাতা • ডোমকল
কুমোরপাড়ার মাটির চাকাগুলোয় ধুলো জমতে শুরু করেছে। স্টিল-প্লাস্টিকের দাপটে মাটির জিনিসপত্রের সে রকম কদর আর মেলে না। অগত্যা সংসার চালাতে অন্য পেশার সন্ধান করতে হচ্ছে মৃৎশিল্পীদের। মাটির ভাঁড়, হাঁড়ি, কলসীর বাজার এখন কোথায়? জলঙ্গির সাহেবরামপুরের কুমোরপাড়ার শিল্পীরা অবশ্য বিকল্প খুঁজে পেয়েছেন। বাবা-কাকার রেখে যাওয়া চাঁক ফেলে আধুনিক ডিজাইনের ফুলদানি, নকশা করা প্রদীপ কিংবা লক্ষ্মী-গণেশের মূর্তি তৈরি করে ভিন রাজ্যে পাঠাচ্ছেন তাঁরা। মুম্বই, নাগপুর, দিল্লি, রাজস্থানে বেশ ভালো দামে বিকোচ্ছে তাঁদের হাতের তৈরি বিভিন্ন জিনিস। গ্রামের মৃৎশিল্পীরা জানালেন, একটা সময়ে বাজারের পরিস্থিতি দেখে অন্য কাজ করতে শুরু করেছিলেন অনেকেই। অনেকে পেশার খোঁজে পাড়ি দিয়েছিলেন অন্য রাজ্যেও। সাহেবরামপুরের পাল পাড়ার বাসিন্দা গৌরাঙ্গ পাল বলেন, “বছর দেড়েক আগে বাজারের অবস্থা দেখে আমি অন্য পেশার খোঁজে কলকাতা চলে গিয়েছিলাম। সেখানে থাকতে থাকতে জানতে পারি ওখানের কয়েকটি এলাকায় কুমোরেরা আধুনিক ডিজাইনের বিভিন্ন জিনিসপত্র তৈরি করে। পুরোনো পেশায় ফিরে যাওয়ার আশায় সেখানে পৌঁছে গিয়েছিলাম। প্লাস্টিক-প্যারিসের ধাঁচে মাটির কাজ দেখে মন ভরে যায়। ওখানে কাজ শিখতে শুরু করি। এখন গ্রামে ফিরে এসে ওই কাজই করছি।”
বিস্তারিত...
এক নজরে...
• জকোভিচের খেলার মতোই নজর কাড়ল তাঁর জুতো
• বয়স-বিতর্কে
‘ক্যাভিয়েট’ পেশ
কেন্দ্রীয় সরকারের
• অকাল-বিয়ে রুখে বাংলার আরও বাইশ মেয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে
দ্বিতীয় সংস্করণ
কলকাতা
পেট্রোল পাম্প চত্বরে গাড়িতে
আগুন ক্যামাক স্ট্রিটে
সাড়ে ষোলোর শম্পার
‘অমত ছিল না’ বিয়েতে
রাজ্য
কলেজে হিংসায়
‘বাম-অনুগত’
অধ্যক্ষদের দুষছে রাজ্য
সিপিএমের সভায় ফের
মমতার প্রশংসায় কারাট
দেশ
রুশদি ভারতে আসুন,
চান না গহলৌতও
জমি জটেই আটকে রয়েছে
আধুনিকীকরণ পরিকল্পনা
বিদেশ
অনুমোদন বাতিল, আইনজীবী
নিয়েও বিপাকে জারদারি
শর্ত না মানায় ভারত হাতে
পাবে না আবু সালেমকে
ব্যবসা
শিল্পাঞ্চলে দু’টি তথ্যপ্রযুক্তি
হাবের উদ্বোধন শিল্পমন্ত্রীর
সেনসেক্স বাড়ল প্রায়
২৭৭ পয়েন্ট
খেলা
কখনও ছন্দবেঙ্গল,
কখনও দ্বন্দ্ববেঙ্গল
লক্ষ্মণের হয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার
অন্যরা কে, বললেন গম্ভীর
স্বাস্থ্য
হাসপাতালে তদন্তে স্বাস্থ্যকর্তারা
হাসপাতালে স্বাস্থ্য কমিটি
জীবজগত্
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হনুমানের অস্ত্রোপচারে চিকিৎসক দল
রাস্তার ধারের গাছ নষ্টের মূল
কারণ প্লাস্টিক ও জঞ্জালই
সম্পাদকীয়
অবাঞ্ছিত, দুর্ভাগ্যজনক
বেড়েছে গরিবের মর্যাদাবোধ,
কিন্তু দারিদ্র কমেনি
কলকাতা
২৭.৫/১৩.৯
আজকের দিনে
• ২০০৩:
কবি হরিবংশ
রাই বচ্চনের মৃত্যু।
সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র
পাক্ষিক
প্রতি মাসের ২১ তারিখ
First Page
|
Calcutta
|
State
|
Uttarbanga
|
Dakshinbanga
|
Bardhaman
|
Purulia
|
Murshidabad
|
Medinipur
National
|
Foreign
|
Business
|
Sports
|
Health
|
Environment
|
Editorial
|
Today
Crossword
|
Comics
|
Feedback
|
Archives
|
About Us
|
Advertisement Rates
|
Font Problem
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.