l
Bengali Magazines
l
Puja Barshiki Magazines
l
Bengali Movies
l
Bengali Food Recipes
l
Bangla Blogs
l
Bengali Online Radio
l
Sicily Villas
l
Registrar nombre del dominio
l
Domain Registration
আজকের শিরোনাম
ফের বহুতলে আগুন
বিষমদকাণ্ডে চার্জশিট
বিস্তারিত...
মমতার শর্ত মেনে তিস্তা-জট
খুলতে উদ্যোগী মনমোহন
জয়ন্ত ঘোষাল • নয়াদিল্লি
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আশঙ্কা কাটিয়ে এবং একই সঙ্গে বাংলাদেশকেও বুঝিয়ে তিস্তা চুক্তিটি চূড়ান্ত করতে এ বার উদ্যোগী হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তীব্র আপত্তিতে মুখ থুবড়ে পড়েছিল তিস্তা চুক্তি। পশ্চিমবঙ্গ জল থেকে বঞ্চিত হবে, এই অভিযোগ তোলায় প্রধানমন্ত্রী ঢাকা সফরে গিয়েও সেই চুক্তি বাস্তবায়িত করতে পারেননি। সেই ঢাকা সফরের প্রায় পাঁচ মাস পরে এ ব্যাপারে মমতার সমর্থন আদায় করতে নতুন করে উদ্যোগী হয়েছেন মনমোহন। তিস্তা চুক্তির ফলে পশ্চিমবঙ্গ জল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বলে যে অভিযোগ রাজ্যের পক্ষ থেকে তোলা হয়েছিল, সে দিকগুলি খতিয়ে দেখার প্রক্রিয়া শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী নিজেই। ইতিমধ্যে নদী বিশেষজ্ঞ কল্যাণ রুদ্রকে তিস্তার পরিস্থিতি সরেজমিন খতিয়ে দেখে রিপোর্ট জমা দিতে বলেছেন মমতা। এ মাসের শেষে কল্যাণবাবু তাঁর রিপোর্ট জমা দিতে পারেন। কূটনৈতিক দিক থেকে এই রিপোর্ট বিশেষ ভাবে তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এই রিপোর্টের ভিত্তিতেই এখন কেন্দ্রকে পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে তিস্তা নিয়ে আলোচনা করতে হবে। বিদেশসচিব রঞ্জন মাথাই এ মাসের শেষ দিকে কলকাতা গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে পারেন। কেন্দ্র অবশ্য রঞ্জনের পাশাপাশি এক জন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকেও আলোচনার জন্য পাঠাতে প্রস্তুত। বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরের আগে মমতাকে কয়েকটি বিষয় স্পষ্ট ভাবে জানাতে চাইছে মনমোহন সরকার। প্রথমত, রাজ্য যাতে কোনও ভাবেই বঞ্চিত না হয়, তা সুনিশ্চিত করতে কেন্দ্র যে বদ্ধপরিকর, তা মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিতে তৈরি প্রধানমন্ত্রী।
বিস্তারিত...
জিটিএ রূপায়ণে দিল্লি কেন পাশে নেই, ক্ষুব্ধ মমতা
অনিন্দ্য জানা • শিলিগুড়ি
দার্জিলিং পাহাড়ের জন্য জিটিএ চুক্তি নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার তাঁদের সঙ্গে ‘সহযোগিতা’ করছে না বলে সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর দফতরে ‘ক্ষোভ’ জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন্দ্রীয় সরকার যে ভাবে জিটিএ চুক্তির কিছু ‘খুঁটিনাটি’ বিষয় জানতে চেয়ে রাজ্যকে চিঠি লিখেছে, তাতেই ‘ক্ষুব্ধ’ মুখ্যমন্ত্রী। শুক্রবার উত্তরবঙ্গ সফরে আসার আগে মমতা নিজে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে ফোন করেছিলেন। এ দিন তিনি বলেছেন, “যখন ত্রিপাক্ষিক চুক্তি হয়েছিল, তখন তো কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিজেও সেখানে উপস্থিত ছিলেন। ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিবও। কেন্দ্রও তো চুক্তিতে সই করেছে! সব জেনেই তো করেছে! তা হলে আবার এত প্রশ্ন কীসের?” মমতার কথায়, “প্রধানমন্ত্রীর দফতরকে বলেছি, জিটিএ নিয়ে কিন্তু কেন্দ্র আমাদের সঙ্গে সহযোগিতা করছে না!” গোর্খা টেরিটোরিয়াল অথরিটি (জিটিএ) নিয়ে ত্রিপাক্ষিক চুক্তি সইয়ের পর সেটি রাজ্য বিধানসভায় বিল আকারে পাশ হয়ে গিয়েছে। তার পর সেটি পাঠানো হয়েছে রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের জন্য। বৃহস্পতিবারই মুখ্যসচিব সমর ঘোষ জানিয়েছিলেন, জিটিএ চুক্তির সঙ্গে যে সমস্ত মন্ত্রক জড়িত, তারা কিছু বিষয়ে ‘প্রশ্ন’ তুলেছে। সেই প্রশ্নগুলি একত্রিত করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (যে হেতু পাহাড়ের বিষয়ে ‘নোডাল এজেন্সি’ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক) রাজ্য সরকারকে একটি নোট পাঠিয়েছে।
বিস্তারিত...
সাংবাদিক বৈঠকে নিষেধাজ্ঞা
স্পিকারের, প্রতিবাদে বিরোধীরা
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা
বিধানসভার অধিবেশন ছাড়া অন্য সময়ে বিধানসভার ভিতরে বা মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিক সম্মেলন করা যাবে না বলে নির্দেশিকা জারি করল সরকার পক্ষ। বিধানসভার সচিবের তরফ থেকে শুক্রবার ওই সংক্রান্ত নির্দেশিকা সব পরিষদীয় দলের নেতৃত্বকেই পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু অধিবেশন চলাকালীন বা অন্য সময় বিধানসভা চত্বরে সচরাচর যে হেতু সাংবাদিক সম্মেলন করে থাকে বিরোধী পক্ষই, তাই এমন নির্দেশিকার লক্ষ্য আসলে বিরোধীরাই এমনই মনে করছে বিরোধী শিবির। এমন নির্দেশিকাকে ‘স্বৈরতান্ত্রিক ঝোঁক’ বলেই অভিহিত করেছেন বিরোধী দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্র। নির্দেশিকার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে সোমবার স্পিকারকে চিঠি পাঠাচ্ছেন তিনি। স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের ব্যাখ্যা, বিরোধী দলনেতার ‘কণ্ঠরোধ’ করার জন্য কোনও নির্দেশ জারি করা হয়নি। বিধানসভার নিয়মকানুন মেনে সব দলের জন্যই একটি নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। তাঁর বক্তব্য, “বিরোধী দলনেতার চিঠিতে কী মনোভাব থাকে, তা দেখে আমি পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব। সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশের পরিস্থিতি থাকলে এই নিয়ে আলোচনা হতে পারে। আলোচনা সাপেক্ষে এই নির্দেশ পুনর্বিবেচনার কথা ভাবা যেতে পারে।”
বিস্তারিত...
চলে যেতে পারেন অসহযোগী
অফিসারেরা, কড়া বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর
কিশোর সাহা • শিলিগুড়ি
উন্নয়নের কাজে যে সব অফিসার ‘অসহযোগিতা’ করছেন, তাঁদের কড়া বার্তা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুক্রবার শিলিগুড়ির দীনবন্ধু মঞ্চে উত্তরবঙ্গের সর্বোচ্চ পর্যায়ের প্রশাসনিক বৈঠকে একাধিক ক্ষেত্রে ‘ইচ্ছে করে কাজে ঢিলেমি’র প্রসঙ্গে ওই হুঁশিয়ারি দেন তিনি। প্রশাসনিক সূত্রে জানা গিয়েছে, বৈঠকে ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, সরকার দ্রুত গতিতে সামগ্রিক উন্নয়নের চেষ্টা করছে। অফিসারেরা প্রায় সকলেই ভাল। কিন্তু, যে সব অফিসার অসহযোগিতা করতে চান, তাঁরা চলে যেতে পারেন। সরকার কোনও ঢিলেমি, অসহযোগিতা বরদাস্ত করবে না। পাশাপাশি, উত্তরবঙ্গের কৃষি-শিল্প-শিক্ষা-স্বাস্থ্যের উন্নয়নের কাজ জোরকদমে করতে সব দফতরের মধ্যে সমন্বয় আরও বাড়াতে নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী। এ দিনের বৈঠকে রাজ্যের ১২ জন মন্ত্রী তো বটেই, রেলমন্ত্রী দীনেশ ত্রিবেদী ও কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী মুকুল রায়ও ছিলেন। মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব ছাড়াও রাজ্যের সব দফতরের সচিব ও ছয় জেলার বিভিন্ন বিভাগের আমলা, পুলিশকর্তারাও হাজির ছিলেন। বিকেল ৩টে নাগাদ বাগডোগরায় নেমে মুখ্যমন্ত্রী সরাসরি বৈঠকে যান। অফিসারেরা পরিচয়পর্ব সারার পরে মুখ্যমন্ত্রী উত্তরবঙ্গের অবস্থানগত গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে প্রথমেই জানিয়ে দেন, একাধিক আন্তর্জাতিক সীমান্তে অবস্থিত উত্তরের ছয় জেলা দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত। সে জন্য প্রতিটি ক্ষেত্রে অফিসারদের অত্যন্ত দ্রুত প্রকল্পের কাজ সম্পূর্ণ করতে হবে।
বিস্তারিত...
আদালতে হেরে পিছু হটলেন সেনাপ্রধান
নিজস্ব সংবাদদাতা • নয়াদিল্লি
টু-জি স্পেকট্রাম দুর্নীতিতে কড়া অবস্থান নিলেও, সেনাপ্রধানের বয়স বিতর্কে মনমোহন সরকারকে স্বস্তি দিল সুপ্রিম কোর্ট। আইনি লড়াইয়ে পরাজিত হয়ে লড়াই থেকে সরে আসার কথা জানালেন সেনাপ্রধান জেনারেল বিজয়কুমার সিংহ। ঘোষণা করলেন, সরকার তাঁর ‘সম্মান রক্ষার’ প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় তিনি সন্তুষ্ট। সম্মান বাঁচল সরকারেরও। ১৯৫০ না ১৯৫১, কোন বছরকে তাঁর জন্মসাল ধরা উচিত, তা ঠিক করে দেওয়ার জন্য সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন সেনাপ্রধান। স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে কোনও সেনাপ্রধানের মামলা এই প্রথম। যার ফলে উচ্চপদস্থ সেনাকর্তাদের মধ্যে ক্ষমতার লড়াইও প্রকাশ্যে চলে এসেছিল। কিন্তু আজ আদালত রায় দিয়েছে, এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। অর্থাৎ ১৯৫১ নয়, ১৯৫০-এর ১০ মে-কেই সেনাপ্রধানের জন্মতারিখ হিসেবে ধরা হবে। সর্বোচ্চ আদালতের এই মনোভাবের ফলে মামলা প্রত্যাহার করে নিতে বাধ্য হয়েছেন সেনাপ্রধান। সরকারের বিরুদ্ধে তাঁর লড়াইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়ে সেনাপ্রধানকে অবশ্য তুলোধোনা করেছে আদালত। বিচারপতিরা জেনারেল সিংহকে বলেন, “এক জন সৈনিকের যা স্বপ্ন, তার সমস্ত কিছুই আপনি পেয়েছেন। তা হলে এ সব কেন?” আদালতকে প্রভাবিত করতে কম চাপ সৃষ্টি করেননি সেনাপ্রধান।
বিস্তারিত...
মুম্বই-কাঁপানো শীতেরও ভাগ পেতে পারে বাংলা
দেবদূত ঘোষঠাকুর • মুম্বই
দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বইয়েও এ বার বদলের হাওয়া! এমনিতে কনকনে ঠান্ডার অভিজ্ঞতা ‘আমচি মুম্বই’-এ দুর্লভ। কিন্তু এ বার এখানেও হাড় কাঁপিয়ে দিচ্ছে শীত। স্বাভাবিকের তুলনায় পাঁচ ডিগ্রি কমে বৃহস্পতিবার মুম্বইয়ের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নেমে গিয়েছিল ৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। সাগরতীরের এই শহরে এমন শৈত্যপ্রবাহ বিরল। তা হলে আরবসাগরের পাড়ে এ বার শীতের দাপাদাপি কেন? আবহবিদেরা বলছেন, উত্তর ভারতের তীব্র শৈত্যপ্রবাহের জেরে কনকনে ঠান্ডার দাপট চলছে আরবসাগরের তীরেও। জ্যাকেট আর বাঁদর-টুপি পরেও কাঁপতে হচ্ছে ঠকঠকিয়ে। শুক্রবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। কিন্তু শীতের দাপট কমেনি। বাংলার প্রবাদ ‘মাঘের শীত বাঘ’ এ বার হানা দিয়েছে পশ্চিম সাগরতীরে। কিন্তু তাতে বাংলার কী? প্রাপ্তির একটা সম্ভাবনা আছে বলেই জানাচ্ছে হাওয়া অফিস। এমনিতেই পশ্চিমবঙ্গে চলতি মরসুমে শীতের পঞ্চম ইনিংস চলছে। ভূমধ্যসাগরের বায়ুপ্রবাহের পরিবর্তনটা পশ্চিম ভারতে যে-খেল্ দেখাচ্ছে, তার ঝলক উপচে আসতে পারে পূর্বেও। বিজ্ঞানীরা বলছেন, আরবসাগরের তীরে হাওয়ার মর্জিবদলের জেরে পূর্ব ভারতেও শীত যদি আরও লম্বা ইনিংস বা ষষ্ঠ ইনিংস খেলে দেয়, অবাক হওয়ার কিছু নেই।
বিস্তারিত...
গ্যাস গায়েব, নোংরা জলে ভর্তি সিলিন্ডার
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা
এক দিনেই শেষ রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডার! মঙ্গলবার নতুন সিলিন্ডার লাগানোর পরে বুধবার আর গ্যাস-আভেন জ্বলছে না। অথচ সিলিন্ডারের ওজন কমেনি। আভেনেরই সমস্যা ভেবে স্থানীয় ডিলারকে খবর পাঠান গৃহকর্তা। কর্মী এসে পরীক্ষা করে দেখেন, আভেন ঠিকই রয়েছে। তা হলে? কৌতূহল থেকেই সিলিন্ডার উল্টে দেখা যায়, মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসছে কালো রঙের দুর্গন্ধযুক্ত জল! বুধবার ঘটনাটি ঘটেছে মলয় মজুমদার নামে দক্ষিণ কলকাতার হালতুর এক বাসিন্দার বাড়িতে। ডিলারের কাছ থেকে আসা কর্মীর পরামর্শ অনুসারে তিনি ফোন করেন ইনডেনের অভিযোগ সংক্রান্ত নম্বরে। রাতে ইনডেনের কর্মীরা গিয়ে দেখেন, সিলিন্ডার থেকে নোংরা, দুর্গন্ধযুক্ত জল বেরোচ্ছে। কী করে এমনটা হল? ইনডেনের এলপিজি বিভাগের চিফ ম্যানেজার অভিজিৎ দে জানান, দু’টি কারণে এমন ঘটনা ঘটতে পারে। • প্রতিটি সিলিন্ডার জল দিয়ে পরিষ্কার করার সময়েই কোনও সিলিন্ডারে জল থেকে যেতে পারে। • বটলিং প্লান্টে যে-পাইপলাইন দিয়ে গ্যাস এনে সিলিন্ডারে ভরা হয়, সেই লাইনও পরিষ্কার করা হয় জল দিয়ে। সেই লাইন দিয়েও কোনও ভাবে জল ঢুকে থাকতে পারে সিলিন্ডারে।
বিস্তারিত...
ভিএস-বিজয়ন ‘রফা’য় হস্তক্ষেপ পলিটব্যুরোর
সন্দীপন চক্রবর্তী • কলকাতা
গোষ্ঠী-দ্বন্দ্বে ইতি পড়ার ইঙ্গিত নেই। বিবদমান দুই শিবিরের ‘মান’ রেখে আপাত-সমঝোতার রাস্তায় শেষ হল কেরল রাজ্য সিপিএমের ২০তম রাজ্য সম্মেলন। যেখানে প্রত্যাশিত ভাবেই ফের রাজ্য সম্পাদক হলেন পিনারাই বিজয়ন। সিপিএমের যে কোনও কমিটির সম্পাদকের মেয়াদ তিন দফায় বেঁধে দেওয়ার প্রস্তাব দু’মাস পরে যে কেরলের মাটিতেই পার্টি কংগ্রেসে পেশ হতে চলেছে, সেই রাজ্যে বিজয়ন দায়িত্বে থাকলেন চতুর্থ বারের জন্য। নিজে ফের রাজ্য সম্পাদকের পদে আসীন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই নবনির্বাচিত রাজ্য কমিটিতে বিজয়নের শিবিরেরই প্রত্যাশিত প্রাধান্য রয়েছে। তবে বিজয়নদের ‘একতরফা’ আক্রমণ থেকে বিরোধী দলনেতা তথা দলের প্রবীণতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ভি এস অচ্যুতানন্দনকে ‘রক্ষা’ করতে হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে পলিটব্যুরোকে। রাজ্য সম্মেলনের প্রতিবেদনের দ্বিতীয় পরিচ্ছেদে প্রবল আক্রমণ করা হয়েছিল প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভি এস-কে। ওই পরিচ্ছেদটি আপাতত পলিটব্যুরোর হস্তক্ষেপেই রাজ্য সম্মেলনে গৃহীত হয়নি। ওই অংশটির ইংরেজি অনুবাদ বিবেচনা করে দেখে সিপিএমের শীর্ষ নেতৃত্ব পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন। ভি এসের ক্ষোভ প্রশমন করতেই এই পদক্ষেপ বলে সিপিএম সূত্রের খবর।
বিস্তারিত...
দ্বিতীয় সংস্করণ
কলকাতা
তৃণমূলের সংঘর্ষে
জখম কনস্টেবলের
মাথায় অস্ত্রোপচার
আইনের ফাঁক, চুটিয়ে
চলছে তাপ্পি টায়ার
রাজ্য
বিধানসভায় সুশান্ত,
তথ্য দিতে সিপিএম
সময় চাইল কোর্টে
দেশ
ভোটে কি মুছবে দাগ,
সন্ত্রাসের ‘আঁতুড়’ বিভ্রান্ত
উত্তরপ্রদেশে প্রচারে
‘রাজি’ মোদী
বিদেশ
আবেদন খারিজ, সোমবার
সুপ্রিম কোর্টে গিলানি
ব্যবসা
শিল্প বৃদ্ধি ফের তলানিতে
বিলাসের ফাঁসে
হারাচ্ছে হলং
খেলা
বাগানে অক্সিজেন
জোগানোর দায়িত্বে ‘ও টু’
বরিশালে গেইল-ঝড়
স্বাস্থ্য
প্রতারণায় অভিযুক্ত
দোকান মালিক
রাধেশ্যাম সুস্থ, রিপোর্ট
দেখে জানাল হাইকোর্ট
জীবজগত্
সন্তানের চিকিৎসা নিয়ে
উদ্বেগে চাষি
ফের প্লাস্টিকের দাপট
শহরে, পুরসভা নির্বিকার
সম্পাদকীয়
ধীরে, দিল্লি, ধীরে
সাহচর্য ও সংযোগ
কলকাতা
২৪.৩/১৪.৯
আজকের দিনে
• ১৯১৭:
বিপ্লবী
টি নাগি রেড্ডির জন্ম।
সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র
পাক্ষিক
প্রতি মাসের ২১ তারিখ
প্রতি মাসের ১ ও ১৫ তারিখ
First Page
|
Calcutta
|
State
|
Uttarbanga
|
Dakshinbanga
|
Bardhaman
|
Purulia
|
Murshidabad
|
Medinipur
National
|
Foreign
|
Business
|
Sports
|
Health
|
Environment
|
Editorial
|
Today
Crossword
|
Comics
|
Feedback
|
Archives
|
About Us
|
Advertisement Rates
|
Font Problem
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.