বছরের শেষের ক’টি দিন সমগ্র বিশ্ব এক ছুটির উন্মাদনায় মেতে ওঠে। আর তার রেশ চলে বছরের প্রথম দিনটি পর্যন্ত। কেক কাটা থেকে গির্জায় প্রার্থনা, সান্টার ঝোলা থেকে ক্যারোলের সুর, সবের ভেতরে উত্সবের বাঁধনহারা আনন্দ। কেউ কেউ আবার বেরিয়ে পড়েন এই দিনগুলিকে অন্যত্র কাটানোর ইচ্ছায়। ছন্দে, আলোকে, সুরে, প্রার্থনায়, ভোজনে, ভ্রমণে সর্বত্রই তাই ছুটির আমেজ। যিশুর জন্মদিনের আনন্দ ভাগ করে নেন সারা বিশ্বের মানুষ। সেই আনন্দ মুহূর্তের সাক্ষী হতে ‘আপনার কলমে’-র হাত ধরে চলে যাওয়া যাক সিডনি। আলোর বর্ণমালায় সেজে ওঠা সিডনির পাশাপাশি ‘ফোটো শপ’এ সান আন্তোনিওর উত্সব চিত্র। বড়দিনের সময়টায় এই বাংলায় ভরপুর শীত পড়ে যাবে। বনভোজন ছাড়াও যদি এক-দু’দিনের ছুটি কাটাতে মন চায় তবে ঘুরে আসা যেতে পারে কাছেপিঠে কোথাও। তেমনই তিনটি ঘোরার গল্প নিয়ে ‘কেমন সে দেশ’।
ডিসেম্বরের গোড়া থেকেই জায়গায় জায়গায় শুরু হয়ে যায় ক্রিসমাস পালনের ‘ধুম’। বিভিন্ন অফিস-দোকানগুলো তখন ‘ক্রিসমাস ট্রি’
ও অন্যান্য সাজে অনেক বেশি উজ্জ্বল ও রঙিন। ছোটদের জন্যও থাকে দেদার মজার আয়োজন। শপিংমলগুলোতে সান্টার মায়াবী রাজ্যে
উপস্থিত থাকে স্বয়ং সান্টা। স্বপ্নের জগৎ থেকে নেমে আসা উপহারের ডালি নিয়ে সে আমাদেরই অপেক্ষায়। আর ঠিক এই সময়
থেকেই শুরু হয়ে যায় সরকারি ভাবে ‘সিটি অফ সিডনি’র ক্রিসমাস উৎসব। লিখছেন স্বাগতা সরকার। বিস্তারিত....
শীতের সব্জির তালিকা করা হলে প্রথম দিকেই থাকবে যে নামটি, সেটি বেগুন। দোষ-গুন যাই থাক
বেগুনের
নানা পদ বাঙালি অতি প্রিয়। ভাজা থেকে শুক্ত বা মাছের ঝোলের সহকারী থেকে নিতান্ত বেগুন
পোড়া,
পদের তালিকা করলে লিস্টি শেষ হওয়া কঠিন। পরিচিত সমস্ত পদের বাইরে গিয়ে বেগুনের কয়েকটি
‘এক্সক্লুসিভ
রেসিপি’ নিয়েই শুধু আপনার রান্নাঘর। সঙ্গে অন্য রকমের বিভিন্ন খবর নিয়ে সংবাদের হাওয়াবদল।
সামনে বাঙালির ‘বড়দিন’, মানে ২৫ ডিসেম্বর। আসলে এ সময়টায় সবারই ‘ক্রিসমাস’এর ছুটি।
কেক কাটার পরব পেরিয়ে ছুটির মরসুমটা কী ভাবে কাটল?
কাছে-দূরের ঘোরাঘুরি থেকে
খাওয়াদাওয়ার গল্প, এমনকী শুধু ছবিও পাঠাতে পারেন হাওয়াবদলের দফতরে।
‘হাওয়াবদল’ আপনার কেমন লাগছে? লেখা, ছবি ও অন্যান্য বিষয়ে আপনার মতামত জানান নীচের ঠিকানায়: হাওয়াবদল আনন্দবাজার পত্রিকা,
ইন্টারনেট সংস্করণ
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট
কলকাতা ৭০০০০১
ই-মেল করুনhaoabadal@abp.inঅথবাhaoabadal@gmail.com