‘মাচু পিচু’ বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে বড় প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কার! খ্রিস্টীয় দ্বাদশ থেকে পঞ্চদশ শতাব্দীতে এখানে ইংকাদের সভ্যতা বিকশিত হয়। ইংকারা মাচু পিচু তৈরি করেছিল স্বয়ংসম্পূর্ণ একটি শহর হিসেবে। চাষাবাদ থেকে পশুপালন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতেও ইংকারা ছিল যথেষ্ট পারদর্শী। দক্ষিণ আমেরিকার পুরনো সেই সভ্যতার হদিশে প্রাণে ইতিহাসের ছোঁয়া লাগে। পাশাপাশি উগান্ডার রাজধানী থেকে অল্প দূরের এক অদ্ভুত অরণ্যের খোঁজ পাওয়ায় মনে জেগে ওঠে ভয়। ভয়ের কারণ আর কিছুই নয়, খুদে এক প্রাণী। কেন না সে যে আসলে মানুষখেকো। নামে তার ‘ওজন’ বোঝা দুস্কর যদিও। সেই খুদে প্রাণী ‘পিঁপড়ে’র ভয় যদি পাঙ্গা অভয়ারণ্যে থাকে তবে মার্কিন মুলুকের গিঙ্গো পেট্রিফায়েড ফরেস্টে রয়েছে ‘র্যাটল স্নেক’-এর হাতছানি। ঝুমঝুমির শব্দ আসলে বিষধরের আগমনবার্তা। কাজেই সাবধান। ঐতিহাসিক থেকে প্রাগৈতিহাসিক এমনই সব জায়গার কথ্যচিত্রের পাশাপাশি এ বার ছবিতে শোনানো হল ‘মেইন’-এর গল্প।
আপনার কলমে
মাচু পিচু-র
সন্ধানে
‘মাচু পিচু’ আসলে ইতিহাসের পাতা থেকে হারিয়ে যাওয়া একটি শহর। দক্ষিণ আমেরিকার ইংকা জাতি সম্বন্ধে অনুসন্ধান করতে পেরু দেশের কুস্কো শহরে আজ থেকে ঠিক একশো বছর আগে আসেন আমেরিকার ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের অধ্যাপক হাইরাম বিংহ্যাম। একদিন আকস্মিক ভাবে তিনি মাচু পিচুর কথা জানতে পারেন স্থানীয় এক কৃষকের কাছে। শেষে অনেক পাহাড়-জঙ্গল ঘুরে ১৯১১ সালের ২৬ জুলাই মাচু পিচু আবিষ্কার করেন তিনি। ২০১১ সালটা তাই বিশেষ ভাবে পালিত হচ্ছে মাচু পিচুর শতবার্ষিকী হিসেবে। সেই মাচু পিচু ঘুরে এসে কলম ধরলেন সুভাষ সরকার।বিস্তারিত...
পিঁপড়ের সঙ্গে
বনের পথে
এক অদ্ভুত শব্দে দাঁড়িয়ে পড়লাম। শুকনো পাতার ওপর চাল বা গম পড়ার ঝিরঝির শব্দ। কেউ ভাবল সাপ, কেউ ভাবল শুঁয়োপোকা। কিন্তু শুধু শব্দ শুনে আন্দাজ করা গেল না বলে মাটির উপর খুঁজতে লাগলাম শব্দের উৎস। কিছু ক্ষণের মধ্যেই দেখলাম পাতার নীচে একসঙ্গে প্রায় হাজার খানেক পিঁপড়ে। মানচিত্রে দেখলাম লাল কালিতে লেখা ‘সাফারি পিঁপড়ে থেকে সাবধান’। খুনি পিঁপড়ের ডেরা থেকে ফিরে এলেন কল্পিতা চক্রবর্তী।বিস্তারিত...
গিঙ্গো পেট্রিফায়েড
ফরেস্ট:
ছোট্ট
একটু বেড়ানো
গিঙ্গো পেট্রিফায়েড পার্কের ইতিহাস মায়োসিন যুগের অর্থাত্ প্রায় ১ কোটি ৫৫ লক্ষ বছর আগের। তখন এই জায়গাটা ছিল সবুজ এবং ভেজা, নানা ধরনের গাছে ভরা। পুরো এলাকা জুড়ে ছিল অনেক অগভীর হ্রদ ও জলাভূমি। আর হ্রদের ধারে সারিবদ্ধ সাইপ্রাস গাছ। সমতলের উপরভাগে ছিল ডেসিডুয়াস গাছের ঘন আবরণ। একদম উঁচুতে ছিল ডগলাস ফার, হেমলক, স্প্রুস। অগ্ন্যুৎপাতের ফলে গলিত লাভাস্রোত এই এলাকাকে প্রায় সমতল করে দেয় এবং ধ্বংস হয়ে যায় বড় গাছগুলিও। গিঙ্গোর গল্প শোনালেন নূপুর বাগচী।বিস্তারিত...
শীত প্রায় দোরগোড়ায়। এখনও জাঁকিয়ে না-পড়লেও তার কড়া নাড়া শুনতে পাওয়া যাচ্ছে।
শীত মানেই বাঙালির কাছে
বনভোজন, জমাটি খাওয়াদাওয়া আর ঘরে বানানো পিঠের মজা। পিঠে যে কত রকমের হয় তার ইয়ত্তা নেই। তেমনই অচেনা অথচ জিভে
জল আনা কয়েকটি পিঠে তৈরির তথ্য নিয়ে এ বার আপনার রান্নাঘর। সঙ্গে অন্য রকমের বিভিন্ন খবর নিয়ে সংবাদের হাওয়াবদল।
‘হাওয়াবদল’ আপনার কেমন লাগছে? লেখা, ছবি ও অন্যান্য বিষয়ে আপনার মতামত জানান নীচের ঠিকানায়: হাওয়াবদল আনন্দবাজার পত্রিকা,
ইন্টারনেট সংস্করণ
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট
কলকাতা ৭০০০০১
ই-মেল করুনhaoabadal@abp.inঅথবাhaoabadal@gmail.com