l
Bengali Magazines
l
Puja Barshiki Magazines
l
Bengali Movies
l
Bengali Food Recipes
l
Bangla Blogs
l
Bengali Online Radio
l
Sicily Villas
l
Registrar nombre del dominio
l
Domain Registration
আজকের শিরোনাম...
• প্রকাশ্যে গুলি, যুবক খুন আসানসোলে
• তৃণমূল ও আরএসপি সংঘর্ষ
•
বাঁকুড়ায় গ্রেফতার সক্রিয় মাওবাদী সদস্য
বিস্তারিত...
সুদ কমানোর রাস্তা খুলল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা
শিল্পমহল তো বটেই সাধারণ মানুষেরও একটা বড় অংশ চাইছিলেন ঋণের ফাঁসটা একটু আলগা হোক। আর সেই চাহিদা মেনেই অবশেষে এমন কয়েকটি পদক্ষেপ করল দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক, যার ফলে সুদের হার কমানোর রাস্তা প্রশস্ত হয়ে গেল। ২০০৯ সালের এপ্রিলের পর গত তিন বছরে এই প্রথম এমন পদক্ষেপ করল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। শীর্ষ ব্যাঙ্কের ঘোষণার ঠিক পরেই গৃহ ঋণ, গাড়ি ঋণ-সহ বিভিন্ন ঋণে সুদ কমানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেছে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। সম্ভবত একই পথে হাঁটতে চলেছে অধিকাংশ বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কই। ফলে যাঁরা ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়ে বাড়ি বা গাড়ি কেনার কথা ভাবছেন (কিংবা আগেই ঋণ নিয়ে তা শোধ করছেন), আগামী দিনে অন্তত কিছুটা কমতে পারে তাঁদের মাসিক কিস্তির অঙ্ক। শিল্প ঋণেও সুদ কমলে কিছুটা স্বস্তির শ্বাস ফেলতে পারবে শিল্প ও বাণিজ্যিক সংস্থাগুলি। কারণ, সে ক্ষেত্রে তাদের মূলধন জোগাড়ের খরচ কমবে। যার জন্য দীর্ঘ দিন ধরে লাগাতার সওয়াল করে এসেছে তারা। তবে ঋণে সুদের সঙ্গেই কমবে ব্যাঙ্ক-সঞ্চয়ের উপর প্রাপ্য সুদের হারও।সঞ্চয়ে সুদ কমলেও শীর্ষ ব্যাঙ্কের দু’টি ঘোষণায় খুশি হওয়ার মতো যথেষ্ট কারণ দেখছেন অনেকেই।
বিস্তারিত...
সিপিএম বয়কটের ফরমানে সমর্থন মুকুলেরও
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা
মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে রাজ্য সরকার যখন বিতর্কে, তখনই সিপিএমকে ‘ঘৃণা’ করে এবং তাদের সঙ্গে ‘সামাজিক সম্পর্ক’ না-রাখার কথা বলে নতুন বিতর্ক তুলে দিলেন রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী তথা উত্তর ২৪ পরগনার তৃণমূলের পর্যবেক্ষক জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। তবে ওই ‘বিতর্কে’ জ্যোতিপ্রিয় ‘পাশে’ পেয়েছেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক (তৃণমূলে অঘোষিত ‘দু’নম্বর’) তথা রেলমন্ত্রী মুকুল রায়কে। জ্যোতিপ্রিয়র মতোই মুকুলও মনে করেন, সিপিএমের বিরুদ্ধে ‘ঘৃণা’ জাগিয়ে রাখতে হবে। জ্যোতিপ্রিয়র বক্তব্য ইতিমধ্যেই রাজ্য-রাজনীতিতে তোলপাড় ফেলেছে। রাজনীতির কারবারিরা মনে করছেন, রাজ্যের ক্ষমতায় থাকাকালীন সিপিএম যেমন পারিবারিক এবং সামাজিক বিষয়ে নাক গলাত এবং আমজনতার সামাজিক জীবন ‘নিয়ন্ত্রণে’র চেষ্টা করত, তৃণমূলও সেই পথেই হাঁটছে। বস্তুত, সিপিএম বিষয়টিকে একটি ‘প্রাতিষ্ঠানিক রূপ’ দিয়েছিল। বিরোধীদের বিরুদ্ধে দলীয় কর্মীদের ‘এককাট্টা’ রাখতেই সিপিএম ওই ‘ফরমান’ জারি করত। তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা সকলেই (দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ) সামাজিকতাকে গুরুত্ব দেন। পুজো-ঈদ-বিয়েবাড়ির মতো বিভিন্ন ধর্মীয় এবং সামাজিক অনুষ্ঠানে ‘জনসংযোগ’ করে থাকেন। সাধারণত রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসেব করা হয় না।
বিস্তারিত...
মাঝ-মাসে
খানা তল্লাশি
থেকে
আপনার রান্নাঘর
, এমনকী
স্বাদবদল
-এও চুটিয়ে
গরম পড়ার আগে নানা পদের লোভনীয় উঁকিঝুঁকি। সঙ্গে
সংবাদের হাওয়াবদল
।
জনসংযোগ বাড়াতে নেট-পথেই পথিক মমতা
গার্গী গুহঠাকুরতা • কলকাতা
তাঁর দল ও সরকারের বিরুদ্ধে বিরূপ প্রচার ঠেকাতে এক দিকে যখন ‘নেট-শাসনে’ উদ্যত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অন্য দিকে তখন সেই তিনিই জনগণের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে তথ্যপ্রযুক্তির দ্বারস্থ। এগারো মাসের তৃণমূল জোট সরকারের নানা কাজকর্ম নিয়ে বিভিন্ন সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইটে প্রতিবাদে সরব নেট-জনতার একটা অংশ। নানা রঙ্গ-রসিকতাও চলছে পুরোদমে। এমনই এক ব্যঙ্গচিত্র ই-মেল মারফৎ বিভিন্ন লোককে পাঠিয়ে অতি সম্প্রতি গ্রেফতার হন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক। পাশাপাশি রঙ্গ-রসিকতা তথা ‘অশালীন’ প্রচার ঠেকাতে ফেসবুকের মতো সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইটগুলির দ্বারস্থ হয়েছে সিআইডি। এটা যদি একটা দিক হয়, তা হলে অন্য দিকটা হল বর্তমান দুনিয়ায় তথ্যপ্রযুক্তিকে যে উপেক্ষা করা সম্ভব নয়, সেটা রাজ্য সরকার তথা তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব ভালই জানেন। বস্তুত, বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে বিশেষত নতুন প্রজন্মকে কাছে টানতে ইন্টারনেটকে যথেষ্ট পরিমাণে কাজে লাগিয়েছিল তৃণমূল। এ বার বিরূপ প্রচার রুখে পাল্টা জনসংযোগ বাড়াতেও সেই নেটকেই আরও বেশি করে আঁকড়ে ধরতে চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই লক্ষ্যে ঢেলে সাজা হচ্ছে রাজ্য সরকারের নিজস্ব ওয়েব পোর্টাল ‘বাংলার মুখ’-কে। সাধারণ মানুষ যাতে নিজেদের অভাব, অভিযোগ বা পরামর্শ সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে দিতে পারেন, সেই ব্যবস্থা করার কথা ভাবা হচ্ছে।
বিস্তারিত...
সংস্কারের পথ ঠিক মেনে বুদ্ধেই ভরসা সিপিএমের
জয়ন্ত ঘোষাল • নয়াদিল্লি
প
লিটবুরোর সদস্য হতে উদগ্রীব ছিলেন কেরলের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভি এস অচ্যুতানন্দন। কিন্তু দল তাঁকে পলিটব্যুরোয় নিল না। আর স্বাস্থ্যের কারণে চিঠি দিয়ে পলিটব্যুরো থেকে অব্যহতি চাইলেন পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। কিন্তু দল তাঁকে ছাড়ল না। এমনকী পলিটব্যুরোর স্থায়ী আমন্ত্রিত সদস্য না করে, ঠিক যে ভাবে তিনি ছিলেন, ঠিক সে ভাবেই তাঁকে রাখার সিদ্ধান্ত নিল। সিপিএম সূত্র বলছে, এই ঘটনা থেকে প্রমাণ হয়ে গেল রাজ্য দলে আজও বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যই অবিসংবাদী নেতা। তিনিই পশ্চিমবঙ্গে দলের প্রধান মুখ। বুদ্ধবাবুর চিঠি পেয়ে সিপিএম সাধারণ সম্পাদক প্রকাশ কারাট নিজে কলকাতা গিয়ে তাঁর সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন। শরীর-স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছিলেন এবং পার্টি কংগ্রেসে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেছিলেন। বুদ্ধবাবু সেই আর্জি রাখেননি। বহু দিন ধরেই বুদ্ধবাবু দিল্লিতে পলিটব্যুরো বা কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে যোগ দিতে আসেন না। পরমাণু চুক্তির বিরোধিতা করতে গিয়ে মনমোহন সিংহের সরকারের উপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহারের সময় থেকেই তিনি ‘পার্টি কেন্দ্রের’ ভূমিকায় অসন্তুষ্ট। রাজ্যে নির্বাচনী বিপর্যয়ের পরে শুধু বুদ্ধবাবু যাতে উপস্থিত থাকেন সে জন্য কলকাতায় পলিটব্যুরো এবং কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠক ডাকা হয়েছিল।
বিস্তারিত...
বিনোদন
• পাওলির ‘প্রাপ্তবয়স্ক’ পোস্টারে না কোর্টের
ছেলেরা দেখে না, মরতে চেয়েছিলেন দম্পতি
কেদারনাথ ভট্টাচার্য • কালনা
সুব্রত সীট • দুর্গাপুর
পেরেছিলেন রাজ-পূজা। পারলেন না অনঙ্গ-বেলা। সারা জীবন কেটে গিয়েছে সন্তানপালনে। তাদের সখ-আহ্লাদ মেটাতে মেটাতে খেয়ালই হয়নি, কখন জীবনের শেষ প্রান্তে এসে পৌঁছেছেন। যখন খেয়াল হল, তত দিনে ছেলেমেয়েদের আলাদা সংসার। তারা সফল, সুখী। প্রৌঢ় মা-বাবা এখন তাদের কাছে গলগ্রহ। যেন ‘বাগবান’। অমিতাভ বচ্চন-হেমা মালিনী অভিনীত, বক্স অফিসে ঝড় তোলা সেই ছবি প্রৌঢ় দম্পতির ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প। তাঁরা, রাজ ও পূজা মলহোত্র, সন্তানদের কৃতঘ্নতায় ব্যথিত হন। কিন্তু জীবনযুদ্ধে কখনও হেরে যান না। সিনেমাসুলভ কোনও ‘সব পেয়েছি’র দেশে কিন্তু পৌঁছতে পারেননি দুর্গাপুরের বৃদ্ধ দম্পতি অনঙ্গ আর বেলা সরকার। সন্তানদের অবহেলা আর গঞ্জনা সহ্য করতে না পেরে তাই সিদ্ধান্ত নেন, বুড়োবুড়ি দু’জনে মিলে আত্মহত্যা করবেন। ঘুমের ওষুধ খেয়ে ডুব দিয়েছিলেন গঙ্গায়। ঘাটের লোকজন তাঁদের অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার করেন। দু’জনেই এখন কালনা হাসপাতালে ভর্তি। কেন আত্মহত্যা করার সিদ্ধান্ত নিলেন তাঁরা? মঙ্গলবার কালনা হাসপাতালে মেল ওয়ার্ডে বসে জীবনের ইতিবৃত্ত শোনাচ্ছিলেন বছর পঁচাত্তরের অনঙ্গ। ফিমেল ওয়ার্ডে ভর্তি তাঁর স্ত্রী, ষাটোর্ধ্ব বেলা সরকার।
বিস্তারিত...
দুর্নীতি-মূল্যবৃদ্ধির অস্ত্রে দিল্লি জয় বিজেপির
নিজস্ব সংবাদদাতা • নয়াদিল্লি
দুর্নীতির অভিযোগ এবং মূল্যবৃদ্ধির আবহে সনিয়া গাঁধী ও মনমোহন সিংহের খাসতালুক দিল্লিতে পুরসভা ভোটে হারল কংগ্রেস। ১৪ বছর ধরে শীলা দীক্ষিত দিল্লি বিধানসভা ধরে রাখলেও লাগাতার দ্বিতীয় বারের জন্য রাজধানীর তিনটি পুরসভাই দখলে রাখল বিজেপি। এমন নয়, বিজেপি শাসিত গত পুরসভার কাজকর্মে রাজধানীর বাসিন্দারা মুগ্ধ। স্থানীয় সমস্যায় দিল্লিবাসী আজও নাজেহাল। পুরসভায় দুর্নীতির অভিযোগও রয়েছে। তাই বিজেপি নেতৃত্ব সুকৌশলে স্থানীয় সমস্যাগুলির ধারেকাছে যাননি। তাঁরা জানতেন, পুরসভার ‘সাফল্য’ তুলে ধরতে গেলে তা ব্যুমেরাং হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। বরং তাঁরা মাথায় রেখেছেন, অণ্ণা হজারের আন্দোলন দিল্লিবাসীর ব্যাপক সমর্থন পেয়েছিল। তাই মনমোহন সরকার বা শীলা দীক্ষিতের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এবং মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে আনতে তাঁদের ব্যর্থতা নিয়ে আমজনতার ক্ষোভকে পুঁজি করা হয়েছে প্রচারে। তাতেই বাজিমাত হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। কংগ্রেস নেতারাও স্বীকার করছেন, আকাশছোঁয়া মূল্যবৃদ্ধির খেসারত দিতে হয়েছে রাজধানীর পুরভোটে। কিন্তু হারের দায় যাতে তাঁর উপরে সরাসরি না আসে, সে জন্য খোদ প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ গোটা বিষয়টি থেকে দূরত্ব রাখার চেষ্টা করেছেন।
বিস্তারিত...
স্বপ্ন তৈরি করে নিজে হাতেই
ভেঙে দিয়ে গেলেন নেহরা
সুমিত ঘোষ • বেঙ্গালুরু
আশিস নেহরাকে নিয়ে আত্মজীবনীতে কোনও গান লিখতে হলে তাঁর অধিনায়ক কোন গানটা লিখবেন? জিন্দেগি কভি তো হাসায়ে কভি ইয়ে রুলায়ে? বেঙ্গালুরুর মাঠে মঙ্গলবার নেহরাকে দেখে এটাই মনে আসা উচিত সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের। প্রথমে পুণে অধিনায়কের মুখে হাসি ফেরালেন। বিপজ্জনক ক্রিস গেইলকে দুর্দান্ত ইয়র্কারে ফিরিয়ে দিয়ে। অ্যাঞ্জেলো ম্যাথেউজ তখন ভাল বল করছিলেন। সৌরভ তাঁকে থামিয়ে নেহরার হাতে বল তুলে দিলেন। অধিনায়ককে নিরাশ করেননি নেহরা। বিপজ্জনক ক্রিস গেইলকে ফিরিয়ে দিলেন নিখুঁত ইয়র্কারে। তখন কে জানত হতাশায় ডুবিয়ে দেওয়ার জন্য তিনি বেছে রেখেছিলেন ম্যাচের শেষ ওভারকে। কে জানত গেইলকে ফিরিয়ে যে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন তিনি তা নিজে হাতে দুমড়ে-মুচড়ে ভেঙে দেবেন! ম্যাচ জিততে গেলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স-কে শেষ ওভারে করতে হত ২১। তার আগে পাঁজরের পাশে অসহ্য ব্যথা নিয়ে অশোক দিন্দা উনিশতম ওভারটা দুর্দান্ত বল করে দিয়ে গিয়েছেন। দিয়েছেন মাত্র ৭ রান। এই অবস্থায় নেহরার শেষ ওভার।
বিস্তারিত...
এক নজরে...
এখনই সেট-টপ বক্স
চালু করতে আপত্তি মমতার
মাঝমাঠের গতিতে রিয়ালকে টেক্কা দিল বায়ার্ন
দ্বিতীয় সংস্করণ
কলকাতা
নোনাডাঙা-মামলায়
পার্থসারথির জামিন,
হাজতেই দেবলীনারা
মৃত্যুর কারণ অস্পষ্ট, আপাতত খুনের তত্ত্ব
মানছে না পুলিশ
রাজ্য
রাস্তার দুর্দশার মূলে অশুভ চক্র, কটাক্ষ কোর্টের
মদ খেয়ে পুলিশকে মার, শাস্তি বেসু-র ১৮ ছাত্রের
দেশ
এনসিটিসি নিয়ে ঐকমত্যের আশা ছাড়ছেন না চিদম্বরম
কেন্দ্রীয় কমিটিতে তরুণ মুখ কই, প্রশ্ন সিপিএমে
বিদেশ
বিশ্বব্যাঙ্কে দিল্লির প্রতিনিধিত্ব বাড়ানোর দাবি তুলবেন প্রণব
উদ্বিগ্ন ভারত, হক্কানি-দমনে হিনাকে কড়া বার্তা হিলারির
ব্যবসা
সুদ কমলেও আশঙ্কা
ঘাটতি বৃদ্ধির
ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থারা ব্রিটেন ছাড়তে পারে, হুঁশিয়ারি আনন্দ শর্মার
খেলা
সবুজ উইকেটে আজ কঠিন প্রশ্নপত্রের সামনে নাইটরা
কথা বলা নিয়ে বিতর্ক মাঠের বাইরেও বিভ্রান্ত কেকেআর
স্বাস্থ্য
রণক্ষেত্র মেডিক্যালে
মারমুখী জুনিয়র ডাক্তাররা
আগুনে আতঙ্ক হাসপাতালে
জীবজগত্
না জানিয়ে গাছ কাটার অভিযোগ
‘অনুপ্রবেশকারী’
হাতি মহারানি জঙ্গলে
সম্পাদকীয়
ভারতীয় যুক্ত-রাজ্য
ও বিদ্যাসাগর, আমার
পাঁচ গণ্ডা পয়সা দরকার..
কলকাতা
৩৭.৬ /২৭.৫
আজকের দিনে
বিশ্ব ঐতিহ্য দিবস।
• ১৯৫৫:
জার্মান পদার্থবিদ
অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের মৃত্যু।
সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র
পাক্ষিক
এই সপ্তাহে হাওড়া প্রকাশিত হল না।
প্রতি মাসের ২১ তারিখ
First Page
|
Calcutta
|
State
|
Uttarbanga
|
Dakshinbanga
|
Bardhaman
|
Purulia
|
Murshidabad
|
Medinipur
National
|
Foreign
|
Business
|
Sports
|
Health
|
Environment
|
Editorial
|
Today
Crossword
|
Comics
|
Feedback
|
Archives
|
About Us
|
Advertisement Rates
|
Font Problem
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.