l
Bengali Magazines
l
Puja Barshiki Magazines
l
Bengali Movies
l
Bengali Food Recipes
l
Bangla Blogs
l
Bengali Online Radio
l
Sicily Villas
l
Registrar nombre del dominio
l
Domain Registration
কোস্টা রিকার মতো একটা ছোট্ট দেশ ঘুরতে গিয়ে সেখানকার স্থানীয় খাদ্য সম্ভারের দিকে তাকালে অবাক হয়ে যেতে হয়!
‘খানাতল্লাশি’
তে এ বার সেই আশ্চর্য খাদ্য ভাণ্ডারের হদিশ। সঙ্গে বাঙালির আদরের শীত-খাবার ‘পিঠে’ হাজির
‘আপনার রান্নঘর’
-এ। মাঝমাসের হাওয়াবদলে অন্য খবরের ডালি সাজিয়ে রইল
‘সংবাদের হাওয়াবদল’
।
খাঁ খাঁ ইডেনে টেস্ট ক্রিকেটের মৃত্যুঘণ্টা
সব্যসাচী সরকার • কলকাতা
টেস্ট ক্রিকেটের মন্দার বাজার চলছে আজকাল, জানা কথা। কিন্তু তা বলে এই? ওয়ান ডে আর টি টোয়েন্টির উচ্ছ্বলতায় পাঁচ দিনের কেতাবি মেজাজ পাত্তা পাচ্ছে না, জানা কথা। কিন্তু তা বলে এই? সাড়ে আটটা নাগাদ যখন টস করতে দুই ক্যাপ্টেন মাঠে, ইডেনে দর্শক বলতে গোনাগুনতি ৮২। হ্যাঁ, ঠিকই পড়লেন, ৮২! ক্লাব হাউসের দুটো টিয়ার মিলিয়ে জনা পনেরো। আর বাকিরা ফাঁকা পড়ে থাকা ব্লকগুলোয় এমন হাত-পা ছড়িয়ে বসে, এক-দুই-তিন-চার করে গোনা যাচ্ছে অনায়াসে। চিত্রগ্রাহকদের দেখে মনে হচ্ছে মাঠে লোক খুঁজতে ক্যামেরা নয়, বরং দূরবীন থাকলে ভাল হত। টেস্টের প্রথম বলটা যখন মাঠে পড়ল সকাল ন’টায়, তখন গ্যালারিতে বড়জোর শ’দুয়েক। ৬৭ হাজারের গ্যালারিতে যা কি না সিন্ধুতে বিন্দুও নয়। দর্শকের চেয়ে মাঠে পুলিশ বেশি, এমন খাঁ খাঁ ইডেনে টেস্ট ম্যাচ দিব্যি শুরু হয়ে গেল! স্থানীয় লিগে এরিয়ান-মোহনবাগান ম্যাচে যত ছুটকোছাটকা দর্শক হয়, তার চেয়েও কম লোককে সাক্ষী রেখে। ময়দান চত্বরে পুলিশের নির্দিষ্ট করে দেওয়া পার্কিং লটে গাড়ির সংখ্যা সারা দিনে ত্রিশও ছাড়াল না। সপ্তাহের প্রথম কাজের দিনে শহর থাকল অফিসমুখী।
বিস্তারিত...
মাওবাদীদের মদত দিলেও
ব্যবস্থা, হুঁশিয়ারি মমতার
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা ও পুরুলিয়া
মাওবাদীদের প্রতি আগেই তিনি ‘কড়া মনোভাব’ দেখিয়েছিলেন। মাওবাদীদের যাঁরা ‘ইন্ধন’ দিচ্ছেন বা ‘গুণকীর্তন’ করছেন, এ বার তাঁদের প্রতিও ‘কড়া বার্তা’ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বললেন, এই কাজ যাঁরা করবেন তাঁদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শুধু তাই নয়, নির্দিষ্ট করে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই অধ্যাপক এবং কিছু ছাত্রছাত্রী এ সব কাজে যুক্ত বলেও জানিয়েছেন তিনি। ঘটনাচক্রে, এ দিনই মাওবাদীদের তরফে এক চিঠিতে বলা হয়েছে, রাজ্য সরকারের সঙ্গে ‘অস্ত্র সংবরণ চুক্তি’ ভেঙে দিল তারা। সোমবার সন্ধ্যায় পুরুলিয়ার বলরামপুরে দু’জন খুন হওয়ার খবর আসার পরেই কড়া প্রতিক্রিয়া জানান মুখ্যমন্ত্রী। গত শুক্রবার বলরামপুরে সভা করেছেন তিনি। তার পরে এই খুন। এ দিন খবর পাওয়ার পরে তাঁর কড়া মন্তব্য, এ সব খুনোখুনিতে কলকাতা থেকেই ‘মদত’ দেওয়া হচ্ছে। মমতা বলেন, “টাকাপয়সা দিয়ে এখান থেকে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের দু’জন অধ্যাপক এ সবে ইন্ধন দিচ্ছেন।” ‘মাতঙ্গিনী মহিলা সমিতি’ এবং ‘অল ইন্ডিয়া স্টুডেন্টস ইউনিয়ন’-এর নামোল্লেখ করেও মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “ছাত্র, যুব, শ্রমিক সংগঠনের নামে, বিভিন্ন গণসংগঠনের নামে এ সব করানো হচ্ছে। ভুল বুঝিয়ে ওরা ছাত্র-যুবদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করছে।” অতঃপর মুখ্যমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি, “যারা মাওবাদীদের মদত দেবে, গুণকীর্তন করবে, তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
বিস্তারিত...
জাতের রাজনীতি ভাঙতে রাহুলের অস্ত্র নেহরু
শঙ্খদীপ দাস • ফুলপুর (ইলাহাবাদ)
এক দিকে তিনি মায়াবতী-মুলায়মদের জাতপাতের রাজনীতি ভাঙতে আগ্রাসী আক্রমণ শানালেন। অন্য দিকে, এরই পরিবর্ত হিসেবে তুলে ধরলেন উন্নয়ন ও বহুত্ববাদের ‘নেহরু মডেল’। উত্তরপ্রদেশে বিধানসভা ভোটের ছ’মাস আগে এই দ্বিমুখী কৌশল নিয়েই পুরোদস্তুর প্রচার শুরু করলেন রাহুল গাঁধী। এবং সেই প্রচার শুরু করলেন ইলাহাবাদের সামান্য দূরে ফুলপুর থেকে, যে অঞ্চল তিন-তিন বার জওহরলাল নেহরুকে লোকসভায় পাঠিয়েছিল (পরে বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিত এবং বিশ্বনাথপ্রতাপ সিংহও কংগ্রেসের টিকিটে এখান থেকে জয়ী হয়েছিলেন)। গঙ্গা-যমুনার তীরবর্তী ফুলপুর কিন্তু আবার উত্তরপ্রদেশে কংগ্রেসের পতনেরও প্রতীক। গত ২৭ বছর ধরে এই এলাকায় খরা চলছে কংগ্রেসের। এখান থেকে রাহুলের প্রচার যাত্রা শুরু করাটা তাই তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে। যেমন মনে করা হচ্ছে ‘রাগী’ রাহুলের কার্যত একক ভাবে উত্তরপ্রদেশে দলীয় প্রচারের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেওয়াটাও। কেন একক ভাবে? জনসভায় সনিয়া-পুত্রের একটি মন্তব্য থেকেই এই নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। এসেছে কংগ্রেসের ব্যাখ্যাও।
বিস্তারিত...
কংগ্রেস-তৃণমূল জোটে বৃদ্ধি পাচ্ছে ‘মতবিরোধ’
নিজস্ব সংবাদদাতা • রায়গঞ্জ ও কলকাতা
রায়গঞ্জে এইমসের ধাঁচে হাসপাতাল, নদিয়ার বগুলায় পুলিশের গুলিতে কংগ্রেসের মহিলাকর্মীর মৃত্যু, একদা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর হামলায় অভিযুক্ত মোক্তারকে দলে নেওয়ার মতো বিভিন্ন প্রশ্নে রাজ্যে কংগ্রেস-তৃণমূল সম্পর্কে ‘টানাপোড়েন’ ক্রমশ বাড়ছে। যদিও জোট ভাঙার কোনও প্রয়াসই কোনও তরফে নেই। ঘটনাচক্রে, প্রকাশ্যে ছোট শরিক কংগ্লেসই বেশি ‘চড়া’। রায়গঞ্জ নিয়ে উত্তর দিনাজপুরে কংগ্রেস-তৃণমূলের মতবিরোধ ক্রমশ তীব্র হচ্ছে। ওই হাসপাতাল কল্যাণীতে সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টায় রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ‘দ্বিচারিতা’র অভিযোগ তুলে আন্দোলনে নেমেছে কংগ্রেস। আবার শাসক জোটের শরিক হয়েও ‘ভিত্তিহীন অভিযোগ’ তুলে কংগ্রেস রাজ্য সরকারের ভাবমূর্তি নষ্টের চেষ্টা করছে দাবি করে পাল্টা আন্দোলনে নামার কথা ঘোষণা করেছেন রাজ্যের মন্ত্রী তথা জেলার তৃণমূল নেতা আবদুল করিম চৌধুরী। তাঁর কথায়, “আমরাও রায়গঞ্জে এইমস চাই। তা বলে কংগ্রেসের মিথ্যা প্রচার মেনে নেব না। আন্দোলন করব।”
বিস্তারিত...
কর নাও পরিষেবা দাও, আওয়াজ সল্টলেকে
দেবব্রত ঠাকুর • কলকাতা
‘কর দাও, আমায় কর দাও’ নয়। পুর-নাগরিক বৈঠকে চার দিক থেকে থেকে আওয়াজ উঠল,‘কর নাও, আমার কর নাও।’ প্রায় ‘অভূতপূর্ব’ ঘটনাটি ঘটল সল্টলেকে। আইনি জটিলতার জেরে যে উপনগরীতে সম্পত্তি-কর আদায় বন্ধ প্রায় বছর ছয়েক। নাগরিকদের অধিকাংশের দাবি, বকেয়ার বোঝা হাল্কা করতে এবং পাশাপাশি উন্নত পরিষেবা দিতে পুর-কর্তৃপক্ষ এ বার কর নিন। অর্থাভাবে পরিষেবা দেওয়া যাচ্ছে না এই ‘সাফাই’ শুনতে তাঁরা আর রাজি নন। এরই প্রতিফলন দেখা গেল রবিবার সকালে, বিধাননগর পুরসভার দু’নম্বর ওয়ার্ড কমিটির বার্ষিক সাধারণ সভায়। ওয়ার্ডের বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত শীর্ষ আমলা থেকে শুরু করে শিক্ষক, ব্যাঙ্ক অফিসার, সরকারি ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, ব্যবসায়ী--- পুর-প্রতিনিধিদের কাছে কার্যত সকলেরই আর্জি, ‘কর নিন। আমাদের বকেয়ার বোঝা বাড়াবেন না। বিনিময়ে আরও ভাল পরিষেবা দিন।’ রাজ্যের প্রাক্তন সচিব সুজিতশঙ্কর চট্টোপাধ্যায়ের কথায়, “আমি পরবর্তী প্রজন্মের ঘাড়ে বকেয়া করের বোঝা চাপিয়ে যেতে চাই না।”কারা শুনলেন ওঁদের দাবি? মঞ্চে তখন বিধাননগর পুরসভার চেয়ারম্যান-ইন-কাউন্সিলের সদস্য, তৃণমূলের দেবাশিস জানা।
বিস্তারিত...
পুজো পেরিয়ে এক মাস, এখনও
চিঠি পেলেন না ডাক্তারেরা
সোমা মুখোপাধ্যায় • কলকাতা
মুখ্যমন্ত্রী যে ভাবে, যত তাড়াতাড়ি কাজ চাইছেন, তাঁর প্রশাসন কি তা ‘করে উঠতে’ পারছে? রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় জেনারেল ডিউটি মেডিক্যাল অফিসার নিয়োগকে ঘিরে এই প্রশ্নটাই এখন প্রকট হয়ে উঠেছে। পুজোর আগে টাউন হলে সভা ডেকে কয়েকশো জুনিয়র ডাক্তারের সঙ্গে মিলিত হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধায়। গ্রামে গিয়ে কাজ করার জন্য ‘উদ্বুদ্ধ’ করার পাশাপাশি মমতা তাঁদের বলেছিলেন, পুজোর আগেই নিয়োগপত্র পৌঁছে যাবে বাড়িতে। তাঁরা যেন যত দ্রুত সম্ভব কাজে যোগ দেন। রসিকতাচ্ছলে সে দিন নতুন ডাক্তারদের ‘মায়ের জন্য পুজোর শাড়ি’ কিনে নিয়ে যেতেও বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। দুর্গাপুজো পেরিয়ে গিয়েছে। কালীপুজো, ভাইফোঁটাও পার। এখনও নিয়োগপত্র হাতে পাননি এক জন চিকিৎসকও। কবে পাবেন, সে সম্পর্কেও স্বাস্থ্য দফতর তাঁদের কিছু জানাতে পারেনি। ফলে তরুণ চিকিৎসক মহলে সংশয় ও ক্ষোভ দানা বাঁধছে। যেখানে মুখ্যমন্ত্রী নিজে সব সময়ে কাজে গতি আনায় জোর দিচ্ছেন, সেখানে ‘আঠারো মাসে বছরের’ এই কর্মসংস্কৃতি কবে বদলাবে, সে প্রশ্নও তুলছেন ওঁদের অনেকে।
বিস্তারিত...
এক নজরে...
•
ফেল রদ নিয়ে আপত্তি খোদ কমিটি-কর্তারই
দ্বিতীয় সংস্করণ
কলকাতা
লোকাল কমিটির ভোটে
প্রশ্নের মুখে রবীন, রাজদেও
পানশালার ঝাঁপ পড়লেই নেশার ঠেক জমে রাস্তায
রাজ্য
লটারিতেই ভর্তি স্কুলে,
সায় মুখ্যমন্ত্রীরও
শীতের মুখ ঢেকে
দিল ঘূর্ণাবর্তের মেঘ
দেশ
মায়াকে ফেলতে মরিয়া টিকিটহীন ৭০ বিধায়ক
বুদ্ধের জন্য শহরে ফের
কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠক
বিদেশ
সাংবাদিক হবেন
চেলসি ক্লিন্টন
ব্যবসা
দিল্লির ঝকঝকে মেলায়
উষ্ণতার ছোঁয়া
শহরের রান্নাঘরে
পাইপলাইনে গ্যাস
পৌঁছতে চুক্তি শীঘ্রই
খেলা
কোথাও না কোথাও
ন্যায়বিচার অপেক্ষা
করে থাকে
প্রার্থনার মঞ্চে প্রত্যয়ের
পতাকা উড়িয়ে দিয়ে
গেলেন দ্রাবিড়
স্বাস্থ্য
জেলা হাসপাতালে
‘নেই’-এর তালিকায়
অবাক স্বাস্থ্যকর্তা
দীর্ঘক্ষণ চিকিৎসক নেই,
বিঘ্নিত পরিষেবা
জীবজগত্
বাগিচায় খাঁচাবন্দি
চিতাবাঘ
সম্পাদকীয়
জেলামুখী মহাকরণ
আজি হতে শতবর্ষ পূর্বে:
বিস্মৃতির আগে
কলকাতা
৩১.৬/২২.৭
আজকের দিনে
• ১৯৪৯:
মহাত্মা গাঁধীকে
হত্যার দায়ে নাথুরাম গডসে
ও নারায়ণ আপ্তের ফাঁসি।
সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র
পাক্ষিক
আজকের জন্য
প্রতি মাসের ২১ তারিখে কলকাতার কথকতা নিয়ে
দীপাবলী, কালীপুজো, দীপান্বিতা লক্ষ্মীপুজো: এখন, অতীত ও পুরাণ
First Page
|
Calcutta
|
State
|
Uttarbanga
|
Dakshinbanga
|
Bardhaman
|
Purulia
|
Murshidabad
|
Medinipur
National
|
Foreign
|
Business
|
Sports
|
Health
|
Environment
|
Editorial
|
Today
Crossword
|
Comics
|
Feedback
|
Archives
|
About Us
|
Advertisement Rates
|
Font Problem
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.