l
Bengali Magazines
l
Puja Barshiki Magazines
l
Bengali Movies
l
Bengali Food Recipes
l
Bangla Blogs
l
Bengali Online Radio
l
Sicily Villas
l
Registrar nombre del dominio
l
Domain Registration
কোস্টা রিকার মতো একটা ছোট্ট দেশ ঘুরতে গিয়ে সেখানকার স্থানীয় খাদ্য সম্ভারের দিকে তাকালে অবাক হয়ে যেতে হয়!
‘খানাতল্লাশি’
তে এ বার সেই আশ্চর্য খাদ্য ভাণ্ডারের হদিশ। সঙ্গে বাঙালির আদরের শীত-খাবার ‘পিঠে’ হাজির
‘আপনার রান্নঘর’
-এ। মাঝমাসের হাওয়াবদলে অন্য খবরের ডালি সাজিয়ে রইল
‘সংবাদের হাওয়াবদল’
।
সুচপুরে বোমা নিষ্ক্রিয় করতে গিয়ে
বিস্ফোরণে প্রাণ গেল পুলিশকর্মীর
নিজস্ব সংবাদদাতা • সুচপুর ও বর্ধমান
লালগড়ের ঝিটকার জঙ্গলের স্মৃতি উস্কে দিয়ে ফের বোমা নিষ্ক্রিয় করতে গিয়ে মৃত্যু হল এক পুলিশকর্মীর। এ বার ঘটনাস্থল, নানুরের সুচপুর। ২০০৬ সালে উপযুক্ত সতর্কতা ছাড়াই বোমা নিষ্ক্রিয় করতে গিয়ে বিপত্তি হয়েছিল ঝিটকায়। ল্যান্ডমাইন ফেটে মারা গিয়েছিলেন দুই পুলিশকর্মী। এ দিনও প্রায় একই রকম কাণ্ড হয়েছে বলে বীরভূম জেলা পুলিশ সূত্রের খবর। তার উপরে মৃত পুলিশকর্মীর বোমা নিষ্ক্রিয় করার উপযুক্ত প্রশিক্ষণ ছিল কি না, তা নিয়ে পুলিশ ও পরিবারের পরস্পরবিরোধী মন্তব্য বিতর্কের মাত্রা বাড়িয়েছে। ফুট আটেক দূরত্বে পাশাপাশি ফুট দু’য়েক গভীর দু’টি গর্ত। একটিতে বোমা নিষ্ক্রিয় করার দাগ। অন্য গর্তে খড়ের উপরে তখনও রাখা রয়েছে বেশ কিছু তাজা বোমা। একটু দূরেই আমগাছের নীচে ছড়িয়ে রয়েছে চাপচাপ রক্ত। এলাকা ঘিরে রয়েছে র্যাফ ও পুলিশ বাহিনী। সোমবার বিকেল ৩টেয় নানুরের সুচপুর গ্রাম। থমথমে, কার্যত পুরুষশূন্য। মহিলারাও মুখে কুলুপ এঁটেছেন। গ্রামের শিশুশিক্ষা কেন্দ্র লাগোয়া পুকুরপাড়ের দুর্ঘটনাস্থলে উপস্থিত একাধিক পুলিশকর্মী। কী হয়েছিল এ দিন?
বিস্তারিত...
বাড়িতে লুঠ, চপারের কোপে জখম গৃহকর্তা
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা
বাড়িতে হানা দিয়ে গয়না, টাকা লুঠ করে পালাল সশস্ত্র ডাকাতের দল। তাদের বাধা দিতে গিয়ে চপারের আঘাতে গুরুতর জখম হলেন গৃহকর্তা। রবিবার রাত আড়াইটে নাগাদ দক্ষিণ শহরতলির বারুইপুর এলাকায় পশ্চিম পাঁচগাছিতে ঘটেছে এই ঘটনা। পুলিশ জানিয়েছে, ওই বাড়িতে সপরিবার থাকেন রাজ্য সরকারের ভূমি দফতরের কর্মী সব্যসাচী দাস। ঘটনার সময়ে তাঁর স্ত্রী কল্পনাদেবী এবং ছেলে অরিন্দমও ছিলেন সেখানে। সব্যসাচীবাবু জানান, রিভলভার, চপার নিয়ে তিন দুষ্কৃতী ওই বাড়িতে হানা দেয়। একটি ঘরে সব্যসাচীবাবু ও তাঁর স্ত্রী ঘুমোচ্ছিলেন। পাশের ঘরে ছিলেন অরিন্দম। দুষ্কৃতীরা প্রথমে সব্যসাচীবাবুর ঘরে ঢুকে তাঁকে ঘুম থেকে তুলে আলমারির চাবি চায়। চাবি দিতে অস্বীকার করেন তিনি। তখন চপার দিয়ে তাঁর মাথায়, হাতে আঘাত করা হয়। বাবা-মা’র চিৎকার শুনে ছুটে আসেন অরিন্দম। তখন ওই যুবকের মাথায় অস্ত্র ঠেকায় দুষ্কৃতীরা। বেগতিক দেখে আলমারির চাবি হানাদারদের দিয়ে দেওয়া হয়। আলমারির লকার থেকে প্রায় সাত ভরি সোনার গয়না, ১৫ হাজার টাকা এবং চারটি মোবাইল নিয়ে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। দাস পরিবারের আশঙ্কা, ওই বাড়ির ছাদের দরজার উপরে কিছুটা ফাঁকা জায়গা রয়েছে। দুষ্কৃতীরা সম্ভবত সেখান দিয়েই ঢুকেছিল।
বিস্তারিত...
পাহাড়ে পুরভোট থেকে সরে দাঁড়াচ্ছে বামফ্রন্ট
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলিগুড়ি ও দার্জিলিং
জিএনএলএফের পরে এ বার দার্জিলিং পাহাড়ের পুরভোটে যোগ না দেওয়ার কথা ঘোষণা করল বামফ্রন্ট। সেই সঙ্গে অখিল ভারতীয় গোর্খা লিগও। সোমবার দুপুরে শিলিগুড়িতে দার্জিলিং জেলা বামফ্রন্টের আহ্বায়ক তথা প্রাক্তন পুরমন্ত্রী অশোক ভট্টাচার্য ওই সিদ্ধান্ত জানান। বিকেলে দার্জিলিঙে অখিল ভারতীয় গোর্খা লিগের কেন্দ্রীয় কমিটির তরফে সাধারণ সম্পাদক প্রতাপ খাতি ভোট থেকে বিরত থাকার কথা ঘোষণা করেন। দু’টি দলেরই দাবি, ‘বয়কট’ নয়, পাহাড়ে ‘গণতান্ত্রিক পরিবেশ’ পুরোপুরি ফেরেনি বলে তাঁরা ভোট
-
প্রক্রিয়ায় যোগ দেবেন না। যে নেতাদের উপরে ভর করে ১৯৪৬ সালে বিধানসভায় পা দিয়েছিলেন বামপন্থীরা, তাঁদের অন্যতম দার্জিলিং পাহাড়ের রতনলাল ব্রাহ্মণ। তাঁর সঙ্গী ছিলেন জ্যোতি বসু এবং রূপনারায়ণ রায়। কেন সেই পাহাড়েই আজ নির্বাচন
-
প্রক্রিয়া থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বামফ্রন্ট? অশোকবাবুর দাবি, “মোর্চার বিরুদ্ধে কেউ প্রার্থী হওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করলেই হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এই অবস্থায় সুস্থ প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে না। কোনও আঞ্চলিক দল তো নয়ই, কংগ্রেসের মতো দলও ভোটে দাঁড়াতে পারছে না। মুখ্যমন্ত্রী বলছেন, ‘পাহাড়ে গণতান্ত্রিক পরিবেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে’। আসলে ওখানে বিমল গুরুঙ্গকে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে।” অশোকবাবুর ‘কটাক্ষ’, “পাহাড়ে যদি মোর্চার বিরুদ্ধে তৃণমূল প্রার্থী দেয়, তা হলে গণতন্ত্রের স্বার্থে আমরা তাদের সমর্থন করব।” বামফ্রন্টের বক্তব্য মানছেন না তৃণমূল এবং মোর্চার নেতারা। তাঁদের দাবি, পাহাড়ে বামফ্রন্টের সাংগঠনিক শক্তি তলানিতে পৌঁছেছে। ভোট
-
প্রক্রিয়া থেকে সরে দাঁড়ানো সেই কারণেই। রবিবারই জলপাইগুড়িতে জিএনএলএফ প্রধান সুবাস ঘিসিং জানিয়েছিলেন, পাহাড়ে পুর
-
ভোটে যোগ দেবে না তাঁর দল।
বিস্তারিত...
সিগারেটের ছেঁকা ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রকে
স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায় • বিষ্ণুপুর
ফের র্যাগিংয়ের অভিযোগ উঠল বিষ্ণুপুরের মল্লভূম ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (এমআইটি)-তে। বারবার একই অভিযোগ ওঠায় এই বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ কর্তৃপক্ষের উপরে ক্ষুব্ধ প্রশাসন। অভিযোগ, রবিবার রাতে দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রকে হস্টেলের ছাদে মারধর করে সিগারেটের ছেঁকা দেন চতুর্থ বর্ষের দুই ছাত্র। তাঁকে ছাদ থেকে ঠেলে ফেলে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। পরে হস্টেলের ঘরে ফের তাঁকে মারধর করা হয়। দ্বৈপায়ন ঘোষ নামে আহত ওই ছাত্র বিষ্ণুপুর মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বিষ্ণুপুরের এসডিপিও নিজে হাসপাতালে গিয়ে ওই ছাত্রের বয়ানের ভিডিও রেকর্ডিং করেছেন। অভিযুক্ত দুই ছাত্র শান্তনু চৌধুরী ও পৃথ্বীজিৎ রায়কে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। পুলিশের দাবি, জেরার মুখে তাদের কাছে ধৃতেরা র্যাগিংয়ের কথা কবুল করেছেন। সোমবার কলেজ চত্বরে অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ দেখান দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রেরা। বিক্ষোভকারীদের উপরেও চড়াও হন চতুর্থ বর্ষের বেশ কয়েক জন পড়ুয়া। এক চিত্রসাংবাদিকের ক্যামেরা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা হয়। এসডিপিও দিব্যজ্যোতি দাসের নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশ এবং এমআইটি-র ‘অ্যান্টি র্যাগিং কমিটি’ পৃথক ভাবে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। তবে অ্যান্টি র্যাগিং কমিটির তদন্তে কতটা ফল মিলবে, তা নিয়ে সংশয়ে কলেজের ‘জুনিয়র’ ছাত্রছাত্রীরা। কারণ, এমআইটি-তে র্যাগিংয়ের ঘটনা নতুন নয়। অভিভাবক ও স্থানীয় মানুষের অভিযোগ, র্যাগিংয়ের ঘটনায় দোষীদের যথেষ্ট ‘শাস্তি’ না হওয়ায় এই প্রবণতা কমানো যাচ্ছে না।
বিস্তারিত...
পঞ্চায়েতে অচলাবস্থা, ১০০ দিনের প্রকল্পে ভাটা
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর
মাওবাদী এলাকায় কাজের গতি বেড়েছে। উল্টোদিকে জেলার অন্য ব্লকে কমে গিয়েছে কাজের গতি! রাজ্যে সরকার পরিবর্তনের পর পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় ১০০ দিনের প্রকল্পের চিত্রটা এভাবেই বদলে গিয়েছে! গত বছর এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত এই প্রকল্পে যেখানে ব্যয় হয়েছিল ১৫০ কোটি টাকা, চলতি বছর একই সময়ে ব্যয় কমে হয়েছে মাত্র ৮৮ কোটি টাকা। কিন্তু কেন? প্রশাসনিক সূত্রের ব্যাখ্যা, পালাবদলের জেরেই এই অবস্থা! জেলার বেশিরভাগ গ্রাম পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতি সিপিএমের দখলে। কিন্তু বিধানসভা ভোটের ফলপ্রকাশের পর থেকেই বিভিন্ন এলাকায় পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতির নির্বাচিত সিপিএম সদস্যদের অনেকেই এলাকা ছাড়া হয়েছেন। কেউ কোনও মামলায় জড়িয়ে ‘ফেরার’। আবার কেউ কেউ আতঙ্কেই গ্রাম ছাড়া। পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতি-স্তরে এর ফলে অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। যার প্রভাব পড়ছে ১০০ দিনের কাজ-সহ বিভিন্ন প্রকল্পের কাজে। প্রশাসনিক কর্তারা এর বাইরেও আরও কয়েকটি বিষয়ের উল্লেখ করছেন। তাঁরা মনে করাচ্ছেন, বিধানসভা নির্বাচন এবং প্রশাসনিক রদবদলের জেরেও কাজের গতি প্রাথমিক ভাবে মন্থর হয়েছে।
বিস্তারিত...
ধসে গিয়েছে বাড়ি-ঘর, পুনর্বাসনের দাবি কেন্দায়
নীলোৎপল রায়চৌধুরী • জামুড়িয়া
কখনও গোটা বাড়ি সেঁধিয়ে গিয়েছে পাতালে। কখনও সরিয়ে নিয়ে যেতে হয়েছে স্কুল। এ বার পুনর্বাসন দাবি করছেন এ রকমই ‘ধসপ্রবণ’ বাসিন্দারা। জামুড়িয়ার বেলা গ্রাম ও আশপাশের বাসিন্দাদের এখনও চোখে ভাসে একের পর এক ধসের ছবি। গ্রামের মাঝামাঝি জায়গায় বাড়ি ছিল রাম গোপের। আশির দশকের মাঝামাঝি মরাই, গরু-সহ সমস্ত সম্পত্তি নিয়ে সেই বাড়ি ভূগর্ভে হারিয়ে যায়। রামবাবুর কথায়, “সকাল ১০টা নাগাদ হঠাৎই পায়ের তলার মাটি বসতে শুরু করে। বউ আর দুই ছেলেমেয়েকে নিয়ে সঙ্গে-সঙ্গে বাড়ির বাইরে বেরিয়ে আসি। কিছু ক্ষণের মধ্যেই চোখের সামনে গরু-খামার সব কিছু নিয়ে পুরো বাড়িটাই অতলে তলিয়ে গেল।” সেখান থেকে কিছুটা দূরে তাঁদের অস্থায়ী পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করেছে ইসিএল। কিন্তু রামবাবুর আশঙ্কা, “যে-কোনও সময়েই ফের বাড়ি ধসে পরিবারসুদ্ধ ভূগর্ভে ঢুকে যেতে পারি।” বস্তুত, স্থানীয় বাবাজিতলা, বর্ডারপাড়া, গুরুজি কোলিয়ারি প্রভৃতি এলাকায় একের পর এক ধস জনজীবন তছনছ করে দিয়েছে। রামবাবুর বাড়ি ভূগর্ভে ঢুকে যাওয়ার আগেই পাশের বাগদিপাড়ার শল্লাপুকুরে ধস নেমে ফসল ও বহু জিনিসপত্র সমেত গোটা একটি বসতবাড়ি ঢুকে গিয়েছিল মাটিতে। কিছু দিন পরেই আবার উচ্চ বিদ্যালয়ের কাছে রোহিণীপুকুরে একই রকম ঘটনা ঘটে। দু’টি পুকুরে ধস নামার পরে জমি ভরাট করা হলেও তাতে আর জল নেই। এলাকার প্রবীণ বাসিন্দারা জানান, আশির দশকে প্রথম গুরুজি কোলিয়ারি (কোম্পানি আমলে সেখান থেকে কয়লা কাটা হয়েছে) এলাকার উপরের দিকে প্রথম ধস দেখা যায়। মাটির ভিতরে আগুন জ্বলতে শুরু করে। তার পর থেকে একের পর এক ধসের ঘটনা ঘটেছে।
বিস্তারিত...
কাজ এগোয়নি ময়ায়, স্বস্তি মিঠিপুরে
নিজস্ব সংবাদদাতা • ময়া
পদ্মার লাগাতার ভাঙনে তলিয়েছে মিঠিপুর আর ময়াগ্রামের বেশ খানিকটা অংশ। সর্বস্ব হারানো গ্রামবাসীরা প্রতিশ্রুতি পেয়েছেন অনেক তবে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। বহু দিন পেরিয়ে গেলেও এখনও লালগোলার ময়ায় ভাঙন রোধের কাজ সেভাবে এগোয়নি। এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, জরুরি ভিত্তিতে শুরু হওয়া ভাঙন রোধের কাজ গত দশ দিনেও পাঁচ শতাংশ সম্পূর্ণ করতে পারেনি রাজ্যের সেচ দফতর। তবে ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত জঙ্গিপুরের মিঠিপুরের ছবিটা একেবারেই আলাদা। গত ছয় দিনেই ভাঙন রোধে চল্লিশ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে সেখানে। আর দিন ছয়েকের মধ্যে কাজ শেষ হয়ে যাওয়ার কথা। পদ্মাপারের গ্রাম মিঠিপুর ও ময়ার মধ্যে দূরত্ব প্রায় দশ কিমি। অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ থেকে একই সঙ্গে ভাঙন শুরু হয় ওই দুই গ্রামে। য়ায় গত জুলাই মাসে রাজ্য সেচ দফতরের ভাঙন প্রতিরোধ বিভাগের তরফে সাড়ে তিন কোটি টাকা খরচ করে ৪১৮ মিটার স্পার বাঁধা হয়। ৩০ অক্টোবর রাত ভর ভাঙনে সেই স্পারের প্রায় ৮৮ মিটার ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যায়। পদ্মা গর্ভে ধসে পড়ে ২৫ টি বাড়ি। ৩০ টি বাড়ি আশঙ্কাজনক অবস্থায় থাকায় বাসিন্দাদের ঘর ছাড়তে হয়। এর পরেই রাজ্যের সেচমন্ত্রী মানস ভুঁইয়ার হস্তক্ষেপে লালগোলা ব্লক প্রশাসন ও রাজ্য সেচ দফতর যৌথ ভাবে ভাঙন রোধের জরুরী কাজ শুরু করে ৫ নভেম্বর থেকে।
বিস্তারিত...
প্রথম সংস্করণ
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
ব্যবসা
খেলা
স্বাস্থ্য
জীবজগৎ
সম্পাদকীয়
জেলা
উত্তরবঙ্গ
সদস্য কমছে
সিপিএমে
উত্তরে অ্যাকাডেমি
গড়তে চান ভাইচুং
দক্ষিণবঙ্গ
কলসুর থেকে জীবনপুর,
আশ্বাসই সার
ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে
তৈরি হবে ‘মেগা প্রকল্প’
বর্ধমান
অজিত পাঁজাদের স্কুলে
তৃণমূলকে হারাল কংগ্রেস
সাহায্য না পেয়ে বাসিন্দারা
ক্ষুব্ধ, আশ্বাস এডিডিএ-র
পুরুলিয়া
কাগজ কুড়ানির মৃত্যু,
সংঘর্ষ সাঁইথিয়ায়
মুর্শিদাবাদ
লাইনে বিদ্যুৎ, ছিটকে
পড়ে মৃত্যু ঠিকা-কর্মীর
ভাঙন রোধে দিল্লি
চলো কংগ্রেসের
মেদিনীপুর
ক্ষুদ্র শিল্পের উন্নয়নে
জোর মানসের
নেতাই মামলার
শুনানি পিছোল
কলকাতা
৩১.৬/২২.৭
আজকের দিনে
• ১৯৪৯:
মহাত্মা গাঁধীকে
হত্যার দায়ে নাথুরাম গডসে
ও নারায়ণ আপ্তের ফাঁসি।
সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র
পাক্ষিক
আজকের জন্য
প্রতি মাসের ২১ তারিখে কলকাতার কথকতা নিয়ে
দীপাবলী, কালীপুজো, দীপান্বিতা লক্ষ্মীপুজো: এখন, অতীত ও পুরাণ
First Page
|
Calcutta
|
State
|
Uttarbanga
|
Dakshinbanga
|
Bardhaman
|
Purulia
|
Murshidabad
|
Medinipur
National
|
Foreign
|
Business
|
Sports
|
Health
|
Environment
|
Editorial
|
Today
Crossword
|
Comics
|
Feedback
|
Archives
|
About Us
|
Advertisement Rates
|
Font Problem
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.