l
Bengali Magazines
l
Puja Barshiki Magazines
l
Bengali Movies
l
Bengali Food Recipes
l
Bangla Blogs
l
Bengali Online Radio
l
Sicily Villas
l
Registrar nombre del dominio
l
Domain Registration
লক্ষ্মণের গ্রেফতারে ‘জয়ী’ হলেন বুদ্ধদেবই
অনিন্দ্য জানা • কলকাতা
কাকতালীয়। কিন্তু বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের বক্তব্য ‘বৈধতা’ পেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মাধ্যমে। তমলুকের প্রাক্তন সিপিএম সাংসদ, যে লক্ষ্মণ শেঠকে টানা ধাওয়া করে মুম্বইয়ের চেম্বুর থেকে শনিবার গ্রেফতার করল মুখ্যমন্ত্রী মমতার অধীনস্থ পুলিশবাহিনী, তাঁর সঙ্গে দলের ‘দূরত্ব’ তৈরির বিষয়ে দলের অন্দরে বরাবর সরব থেকেছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। বিশেষত তাঁর হস্তক্ষেপেই সম্প্রতি সিপিএমের রাজ্য কমিটি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে ‘দোর্দণ্ডপ্রতাপ’ লক্ষ্মণবাবুকে। তখনও অবশ্য হলদিয়ার একদা একচ্ছত্র অধিপতি লক্ষ্মণবাবু ‘পলাতক’ ছিলেন। প্রথমে গড়বেতার কঙ্কাল-কাণ্ডে রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী, বর্তমান বিধায়ক সুশান্ত ঘোষ এবং তার পর লক্ষ্মণবাবু বিধানসভা ভোটে বিপর্যয়ের পর সিপিএম যখন ‘ঘর গোছানো’র চেষ্টা করছে, তখন পরপর এই দুই ডাকাবুকো নেতার গ্রেফতারের ঘটনা নিঃসন্দেহে প্রধান বিরোধী দলকে যথেষ্ট অস্বস্তিতে ফেলল। বিশেষত, দ্বিতীয় জনের সঙ্গে যখন নন্দীগ্রাম-কাণ্ডের সরাসরি যোগ রয়েছে।
বিস্তারিত...
দলের দুই নেতার সঙ্গে ধৃত মুম্বইয়ে
নিজস্ব প্রতিবেদন
নন্দীগ্রামে চার দিন আগের ‘শহিদ-স্মরণ’ অনুষ্ঠানেও তাঁর গ্রেফতার ও শাস্তির দাবি উঠেছিল। হলদিয়ার একদা ‘দোর্দণ্ডপ্রতাপ’ সেই সিপিএম নেতা তথা প্রাক্তন সাংসদ লক্ষ্মণ শেঠ শনিবার মুম্বইয়ে পুলিশের জালে ধরা পড়লেন। ২০০৭-এর নভেম্বরে নন্দীগ্রাম ‘পুনর্দখল’-পর্বে খুন, অপহরণ, তথ্যপ্রমাণ লোপাট ইত্যাদির মামলায় অন্যতম প্রধান অভিযুক্ত লক্ষ্মণবাবুকে ‘ফেরার’ দেখিয়েই চার্জশিট পেশ করে রাজ্য গোয়েন্দা পুলিশ। নন্দীগ্রামের ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটির ন’জন সমর্থক তখন থেকেই নিখোঁজ বলে দাবি পুলিশের। গত ৩০ জানুয়ারি হলদিয়া আদালতে চার্জশিট পেশ করে সিআইডি। তার কয়েক মাস আগেই আত্মগোপন করেছিলেন প্রাক্তন সাংসদ। পুলিশ জানায়, লক্ষ্মণবাবুর সঙ্গেই এ দিন আরও দুই ‘ফেরার’ ধরা পড়েছেন। তাঁরা হলেন পূর্ব পাঁশকুড়ার প্রাক্তন সিপিএম বিধায়ক অমিয় সাউ এবং পূর্ব মেদিনীপুর জেলা কৃষকসভার সম্পাদক অশোক গুড়িয়া। ধৃতদের এ দিনই মুম্বইয়ের কুরলা আদালতে অতিরিক্ত মুখ্য মেট্রোপলিটান ম্যাজিস্ট্রেটের এজলাসে হাজির করানো হয়েছে।
বিস্তারিত...
এই সংক্রান্ত আরও খবর...
• লক্ষ্মণদের কড়া শাস্তি চায় স্বজনহারা নন্দীগ্রাম
• ‘উনি নির্দোষ’, দাবি তমালিকার
মুখের কথায় ইস্তফা নয়,
দীনেশ-জট আরও জটিল
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা ও নয়াদিল্লি
রেলমন্ত্রী দীনেশ ত্রিবেদীর ইস্তফা নিয়ে ‘জটিলতা’ ক্রমশই বাড়ছে। মমতার নির্দেশে শনিবার দীনেশকে ফোন করে ‘সম্মানের সঙ্গে’ রেলমন্ত্রিত্ব ছাড়তে বললেন তৃণমূলের লোকসভার মুখ্য সচেতক কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। যার জবাবে দীনেশ জানিয়ে দিলেন, দলনেত্রী তাঁকে ‘লিখিত’ ভাবে ইস্তফা দিতে বললে তবেই তিনি পদত্যাগ করবেন। দীনেশের এই দাবি মানতে আবার তৃণমূল নারাজ। এ দিন মমতার সঙ্গে মহাকরণে বৈঠকের পর সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, “লেখা কীসের? কোনও লেখা দেওয়া হবে না!” বুধবার রেল বাজেট পেশ হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরেই প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহকে ফ্যাক্স বার্তা পাঠিয়ে দীনেশকে দরখাস্ত করার দাবি জানিয়েছিলেন মমতা। একই সঙ্গে এ-ও জানিযে দিয়েছিলেন যে দল চায় দীনেশের জায়গায় মুকুল রায় রেলমন্ত্রী হোন। কিন্তু তৃণমূলের তরফে শনিবারের আগে পর্যন্ত দীনেশের কাছে কোনও ‘নির্দেশ’ পাঠানো হয়নি। মমতার দাবি মেনে নেওয়ার ইঙ্গিত দিলেও দীনেশকে এখনও পর্যন্ত ইস্তফা দিতে বলেননি মনমোহন। তাঁর জায়গায় নতুন মন্ত্রী মনোনীত করার প্রক্রিয়াও শুরু করেনি কেন্দ্র।
বিস্তারিত...
রেল মিলবে না, তাই নারাজ সপা
নিজস্ব সংবাদদাতা • নয়াদিল্লি
সমাজবাদী পার্টিকে শরিক করে কংগ্রেস কেন্দ্রীয় সরকারকে স্থিতিশীল করতে চাইছে ঠিকই, কিন্তু এখনই সেই প্রস্তাবে বিশেষ আগ্রহী নন মুলায়ম সিংহ যাদব। তাঁর মত, তৃণমূল যত ক্ষণ ইউপিএ-র শরিক রয়েছে, তত ক্ষণ তাঁদের পক্ষে সরকারে যোগ দেওয়া সম্ভব নয়। তার কারণটাও নিতান্তই সহজ। সপা শিবিরের দাবি মতো প্রতিরক্ষা মন্ত্রক মুলায়মকে দিতে রাজি নয় কংগ্রেস। মন্ত্রিসভায় মর্যাদার নিরিখে এর পরেই রয়েছে রেল মন্ত্রক। যা এখন তৃণমূলের হাতে। ফলে তৃণমূল যদি সরকারে থাকে সেই মন্ত্রকও মুলায়মের পাওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। আর তা-ই যদি হয়, তা হলে তুলনায় কম গুরুত্বপূর্ণ কোনও মন্ত্রক নিয়ে কেন মন্ত্রিসভায় যোগ দেবে সপা! দলেও এ নিয়ে আপত্তি রয়েছে। তবে মুলায়ম কংগ্রেসকে এটুকু আশ্বস্ত করে রেখেছেন যে, বাইরে থেকে ইউপিএ সরকারকে যে সমর্থন তিনি দিচ্ছেন, অটুট থাকবে। কেন মুলায়মকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক দিতে আপত্তি সে সম্পর্কে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির এক সদস্যের বক্তব্য, প্রথম ইউপিএ সরকারের আমল থেকেই এই মন্ত্রক কোনও শরিকের হাতে ছাড়া হয়নি।
বিস্তারিত...
মাঝ-মাসের হাওয়াবদলে
‘আপনার রান্নাঘরে’
গৃহিণীর এক্সপেরিমেন্টে
পরিচিত ঘুগনির
‘স্বাদবদল’
। সঙ্গে
‘সংবাদের হাওয়াবদল’-এ
মুঠোয় ভরা খবর থেকে হোলির রঙে সাজানো ফোটো গ্যালারি।
কংগ্রেস প্রার্থী দিলেও জয়ই দেখছেন মমতা
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা ও নয়াদিল্লি
কংগ্রেস রাজ্যসভায় প্রার্থী দিলেও তাঁরা লড়বেন এবং জিতবেন। শনিবার জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিধানসভায় দলীয় চার প্রার্থীর মনোনয়নপত্র পেশের পর মমতা বলেন, “কংগ্রেস প্রার্থী দিতেই পারে। এটা যে কোনও রাজনৈতিক দলের অধিকার। তবে কংগ্রেস প্রার্থী দিলেও ওদের বিধায়ক কম। আমরা লড়ব এবং জিতব।” পাশাপাশিই এ দিন মমতা দাবি করেন, রাজ্যসভায় এ বার কংগ্রেসের জন্য তৃণমূল আসন ছাড়বে না বলে গত বছরই দু’দলের ‘বোঝাপড়া’ হয়েছিল। যার প্রেক্ষিতে তিনি শরিক দলকে সাহায্য করার ব্যাপারে কংগ্রেস হাইকম্যান্ডের আবেদন নাকচ করেছেন। সমর্থনযোগ্য বিধায়ক কম থাকায় জোট শরিক তৃণমূলের ‘সাহায্যে’র জন্য পশ্চিমবঙ্গের ভারপ্রাপ্ত কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক শাকিল আহমেদ গত শনিবারই মমতার দ্বারস্থ হন। শাকিলকে তখনই ‘নিরাশ’ করেছিলেন মমতা। তারপর শুক্রবার তিনি তৃণমূলের চার প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে দেন।
বিস্তারিত...
ঘোষণাই সার, সরকারি গাড়ি চড়ে
দেদার তেল পোড়াচ্ছেন মদন
অশোক সেনগুপ্ত • কলকাতা
আপনি আচরি ধর্ম পরেরে শেখাও এই নীতি কি নিজেই মানেন রাজ্যের পরিবহণ মন্ত্রী মদন মিত্র? পরিবহণ মন্ত্রী হওয়ার পর তিনি ঘোষণা করেছিলেন, “দফতরের খরচ কমাতে আমি এবং পরিবহণ সচিব সরকারি গাড়ি নেব না।” মদনবাবু আজও কিন্তু তাঁর সরকারি গাড়িটি ছাড়েননি। সে গাড়ির জন্য প্রতিদিন ৩০ লিটারের বেশি তেল বরাদ্দ হচ্ছে বলে পরিবহণ দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে। ওই সূত্র জানাচ্ছেন, মন্ত্রীর মতো পরিবহণ সচিবও দিব্য সরকারি গাড়ি ব্যবহার করছেন। সেই গাড়ির জন্যও তেল বরাদ্দ হচ্ছে পরিবহণ দফতর থেকেই। মন্ত্রীর ভবানীপুরের বাড়ি আর মহাকরণের মধ্যে দূরত্ব বড় জোর পাঁচ কিলোমিটার। এই দূরত্বের জন্য দৈনিক গড়ে ৩০ কিলোমিটার তেল কী ভাবে লাগছে, তা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠেছে। কলকাতা শহরের মধ্যে যে সব মন্ত্রী থাকেন, বাড়ি থেকে অফিস যাতায়াতে তাঁদের গাড়ির জন্য সাধারণত দু-আড়াই লিটার তেল লাগে। কখনও দূরে যেতে হয় বলে মন্ত্রীদের গাড়ির জন্য দৈনিক আট লিটার তেল বরাদ্দ হওয়ার কথা। ২০০৪ সালেই লিখিত ভাবে রাজ্য সরকার মন্ত্রী-আমলাদের জন্য এই নির্দেশিকা জারি করেছিল। সেই নির্দেশিকাই এখনও কার্যকর রয়েছে। অর্থাভাবে পরিবহণ-নিগমের কর্মীদের বেতন দিতেই সঙ্কটে পড়েছে রাজ্য সরকার। কিছু পরিবহণ কর্মী অভাবে পড়ে আত্মঘাতীও হয়েছেন। পরিবহণ দফতর ব্যয়সঙ্কোচ নীতি নিচ্ছে বলে ঘোষণা করেছিলেন মদনবাবু।
বিস্তারিত...
কলকাতা
শুল্ক-শর্তের প্রতিবাদে
বন্ধ সোনার দোকান
রাজ্য
উন্নয়নে কেন্দ্রের টাকা পড়ে
অর্থ দফতরেই, হয়নি বণ্টন
প্রাথমিক স্কুলের কমিটি গড়তেও এ বার নির্বাচনের সিদ্ধান্ত রাজ্যের
দেশ
কবে সাবালক হবে দল,
প্রশ্ন ‘কারাট-তালুকে’ই
মার্কিন পত্রিকার মোদী
বন্দনা, অসন্তোষ দলেই
বিদেশ
সিরিয়ায় জোড়া বিস্ফোরণ,
হত ২৭
ব্যবসা
উৎপাদন দ্বিগুণ করতে
২৬০ কোটি লগ্নি বার্জারের
ভোডাফোন বিতর্ক ছাপ
ফেলবে না বিদেশি
লগ্নিতে, দাবি কেন্দ্রের
খেলা
‘মনে হত পথ দেখানোর
যদি কেউ থাকত’
কোচ চাইলে আবার গোল করতে উঠব: গুরপ্রীত
জীবজগত্
চোরাশিকারির গুলি, বাঘ সুমারির ক্যামেরা লুঠ
সম্পাদকীয়
বিরল মানুষ
অ-মিত্রাক্ষর
জেলা
উত্তরবঙ্গ
সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা হবে,
আশা ব্যাঙ্ক প্রতিনিধিদের
দক্ষিণবঙ্গ
তিনটি পদে নির্বাচনে
গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব টিএমসিপি-র
বর্ধমান
দিল্লিতে তছরুপ,
পাকড়াও বর্ধমানে
পুরুলিয়া
সারেঙ্গায় ট্রাক-ট্রেকারের সংঘর্ষে ১১ জনের মৃত্যু
মেদিনীপুর
পুলিশি টহলদারিতে
কোলাঘাটে সেতু নির্মাণের
কাজ ফের শুরু
কলকাতা
৩৪.১/২৩.৪
আজকের দিনে
• ১৮৫৮:
ডিজেল ইঞ্জিনের
আবিস্কারক রুডল্ফ ডিজেলের জন্ম।
সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র
পাক্ষিক
প্রতি মাসের ২১ তারিখ
First Page
|
Calcutta
|
State
|
Uttarbanga
|
Dakshinbanga
|
Bardhaman
|
Purulia
|
Murshidabad
|
Medinipur
National
|
Foreign
|
Business
|
Sports
|
Health
|
Environment
|
Editorial
|
Today
Crossword
|
Comics
|
Feedback
|
Archives
|
About Us
|
Advertisement Rates
|
Font Problem
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.