l
Bengali Magazines
l
Puja Barshiki Magazines
l
Bengali Movies
l
Bengali Food Recipes
l
Bangla Blogs
l
Bengali Online Radio
l
Sicily Villas
l
Registrar nombre del dominio
l
Domain Registration
মাওবাদ ছাড়তে মহাকরণে
সুস্থ জীবনে ফিরতে চাই, মমতার কাছে জাগরীরা
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা ও পুরুলিয়া
রাজ্য সরকারের ‘আহ্বানে’ সাড়া দিয়ে আত্মসমর্পণ করলেন মাওবাদী জঙ্গি রাজারাম সোরেন ও তাঁর স্ত্রী, সশস্ত্র স্কোয়াডের নেত্রী জাগরী বাস্কে। মহাকরণে বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশে দাঁড়িয়েই সমাজের মূল স্রোতে ফিরে আসার কথা ঘোষণা করলেন ওই জঙ্গি দম্পতি। তাঁদের বক্তব্য, “মাওবাদীরা ভুল পথে চালিত করছে বুঝেই বেরিয়ে এসেছি। এ বার সুস্থ জীবনে ফিরতে চাই।” অন্য মাওবাদীদেরও মূল স্রোতে ফেরার আর্জি জানিয়েছেন তাঁরা। জঙ্গলমহলে ‘কড়া’ অবস্থান নিয়ে রাজ্য সরকার যৌথ বাহিনীর অভিযান জোরদার করার সঙ্গে সঙ্গেই এই দম্পতির ‘আত্মসমর্পণ’ মাওবাদীদের কাছে একটি বড় ‘ধাক্কা’ বলে মনে করছে প্রশাসনের একাংশ। ১৯৯৮ সাল থেকে মাওবাদীদের সঙ্গে জড়িত ৩৬-৩৭ বছরের রাজারাম ওরফে সাগেন সাঁওতাল এ রাজ্য এবং ঝাড়খণ্ডের লাগোয়া এলাকায় মাওবাদীদের প্রথম সারির জঙ্গি নেতা।
বিস্তারিত...
কোস্টা রিকার মতো একটা ছোট্ট দেশ ঘুরতে গিয়ে সেখানকার স্থানীয় খাদ্য সম্ভারের দিকে তাকালে অবাক হয়ে যেতে হয়!
‘খানাতল্লাশি’
তে এ বার সেই আশ্চর্য খাদ্য ভাণ্ডারের হদিশ। সঙ্গে বাঙালির আদরের শীত-খাবার ‘পিঠে’ হাজির
‘আপনার রান্নঘর’
-এ। মাঝমাসের হাওয়াবদলে অন্য খবরের ডালি সাজিয়ে রইল
‘সংবাদের হাওয়াবদল’
।
সন্তানকে সামনে রেখেই
পেরোলেন সঙ্গীদের নজরদারি
অনিন্দ্য জানা • কলকাতা
একমাত্র পুত্রসন্তান বাহাদুরকে ডাক্তার দেখাতে হবে। তাই ঝাড়খণ্ড ছেড়ে যেতে হবে পশ্চিমবঙ্গে। আসলে যেতে হবে পুরুলিয়া জেলা পুলিশের কাছে! সংক্ষেপে এই হল মাওবাদী ‘গেরিলা নেত্রী’ জাগরী বাস্কের আত্মসমর্পণের অন্তরালের পরিকল্পনা। বেশ কিছু দিন ধরেই জাগরী পুলিশের হাতে ধরা দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করছিলেন। মাধ্যম প্রাথমিক ভাবে একদা মাওবাদী, আপাতত পুলিশি হেফাজতে গুরুচরণ ওরফে ‘মার্শাল’। দ্বিতীয়, নিজের পরিবার। তখনও জাগরী ঝাড়খণ্ডে। মাওবাদীদের হাতে ‘নজরবন্দি’। কারণ, প্রথম তাঁর আত্মসমর্পণের ইচ্ছের কথা জানাজানি হতেই তাঁকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল ছত্তীসগঢ়ে। ছেলের অসুস্থতার কথা বলে ঝাড়খণ্ডে ফিরে আসার পরেও তাঁর উপর ‘নজর’ রাখা হত অহরহ। কিন্তু তার মধ্যেই পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলপাহাড়ির বকডোবা গ্রামে তাঁর পরিবার এবং মার্শালের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিলেন জাগরী।
বিস্তারিত...
মমতাকে ‘জবাব’ দিয়েও সাহায্যে রাজি সিপিএম
প্রসূন আচার্য • কলকাতা
মাওবাদী সমস্যা মোকাবিলায় রাজ্য সরকারের সঙ্গে সব রকম ‘সহযোগিতা’ করতে চায় রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল সিপিএম। ক্ষমতায় আসার পরে তৃণমূল মাওবাদীদের সম্পর্কে মনোভাব ‘পরিবর্তন’ করলে তাকে স্বাগত জানানোর কথা বুধবারই বলেছিলেন সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক প্রকাশ কারাট। দলের রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর বৈঠকের পরে বৃহস্পতিবার গৌতম দেব বলেন, “মাওবাদী দমনে রাজ্য সরকার সত্যিই আন্তরিক হলে সিপিএম সব রকম সহযোগিতা করবে।” মাওবাদী মোকাবিলা নিয়ে রাজ্য সরকারকে সর্বদল বৈঠক ডাকার প্রস্তাবও দিয়েছেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য এবং প্রাক্তন মন্ত্রী গৌতমবাবু। তিনি বলেন, “সরকার যদি কোনও বৈঠক ডাকে, সেখানে সিপিএমের প্রতিনিধিরা যাবেন এবং কী ভাবে মাওবাদী সমস্যার মোকাবিলা করা যায়, তা নিয়ে প্রস্তাবও দেবে।” বস্তুত, মাওবাদী মোকাবিলায় তারা যে রাজ্য সরকারের সঙ্গে সহযোগিতা করে চলতে প্রস্তুত, বিরোধী আসনে বসার পর থেকেই সেই কথা বলে আসছে সিপিএম। মাওবাদীদের হাতে নিহত দুই তৃণমূল কর্মীর মরদেহে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে বুধবার মুখ্যমন্ত্রী মমমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, জ্ঞানেশ্বরী-কাণ্ড ঘটিয়েছিল মাওবাদীরা।
বিস্তারিত...
তুলি হাতে রং ছড়িয়ে কলকাতা ছাড়লেন তেন্ডুলকর
সব্যসাচী সরকার • কলকাতা
ওই দেখুন, উনি আঁকছেন। হাতে ব্যাট নয়, তুলি। সামনে বাইশ গজের চেনা ভূখণ্ড নয়, অচেনা ক্যানভাস। নিরানব্বইটা সেঞ্চুরি মালিক যাতে আঁচড় কাটছেন অনভ্যস্ত হাতে। আগে কখনও কোথাও দেখতে না-পাওয়া দৃশ্যপট চোখের সামনে। আঁকছেন, মন দিয়ে ছবি আঁকছেন সচিন রমেশ তেন্ডুলকর। ক্রিকেট অধীশ্বরের তুলির আঁকিবুকিতে বর্ণিল হয়ে উঠছে ক্যানভাস। ওই দেখুন, সচিন আঁকছেন! শততম সেঞ্চুরি ইডেনে হল তো না তো কী, বৃহস্পতিবার বিকেলে মুম্বই রওনা হওয়ার আগে কলকাতাকে রাঙিয়ে দিয়ে গেলেন সচিন তেন্ডুলকর। বিমানবন্দর যাওয়ার পথে বাইপাসের ধারে এক বহুতলে শিল্পী সনাতন দিন্দার স্টুডিওতে তৈরি হল ঐতিহাসিক মুহূর্ত, যেখানে ব্যাটের বদলে ‘ক্রিকেটের ভগবান’-এর হাতে উঠে এল তুলি। সামনে বিশাল সাদা ক্যানভাস, সচিনের বাঁ হাতে ধরা তুলি। রঙের প্যালেটে লাল-নীল-সবুজেরই মেলা বসেছে। পরম যত্নে তুলি তুলে নিয়ে সচিন ডোবালেন নীল রঙে, ক্যানভাসে দিতে লাগলেন আঁচড়। হাত লাগাতে বললেন সনাতনকে। যিনি বললেন, “সচিন, এত রঙ থাকতে নীল কেন?” সংক্ষিপ্ত উত্তর এল, “আমার ভাল লাগে।”
বিস্তারিত...
বিনোদন
‘জনতার উৎসব’ যাবে আরও
বড় আঙিনায়, অঙ্গীকার মমতার
ডাক্তার ধরে রাখতে ‘লোভনীয়’ বদলি-নীতি
সোমা মুখোপাধ্যায় • কলকাতা
এক দিকে সরকারি হাসপাতালে বহু চিকিৎসকের পদ খালি, ফলে পরিষেবা ধুঁকছে। অন্য দিকে শূন্য পদ পূরণ তো দূরের কথা, চাকরি ছাড়ার হিড়িক পড়েছে সরকারি ডাক্তারদের মধ্যে। এই পরিস্থিতিতে জেরবার স্বাস্থ্য দফতর আপাতত সমস্যা মোকাবিলায় চিকিৎসকদের ‘মনোবল’ বাড়ানোয় বেশি জোর দিচ্ছে। এর প্রথম ধাপ হিসেবে কিছু পরিবর্তন আনা হচ্ছে সরকারি ডাক্তারদের বদলি-নীতিতে। এবং প্রক্রিয়াটির সূচনা হচ্ছে মূলত জঙ্গলমহল দিয়ে। কী ভাবে? স্থির হয়েছে, টানা দু’বছর কোনও ডাক্তার জঙ্গলমহলের সরকারি হাসপাতালে কাজ করলে সরকার নিজে থেকেই তাঁকে ফিরিয়ে আনবে, বদলির কোনও আবেদন করতে হবে না। চিকিৎসকেরা যাতে একে স্রেফ ‘কথার কথা’ না-ভাবেন, সে জন্য রীতিমতো লিখিত ভাবে এই প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে রাজ্য সরকার। পাশাপাশি তিন বছর কোনও ‘সমস্যাপ্রবণ’ (ডিফিকাল্ট) জেলায় যাঁরা কাজ করবেন, তাঁদের জন্য স্নাতকোত্তরস্তরে ডিপ্লোমা ও ডিগ্রি কোর্সে যথাক্রমে ৫০% ও ৪০% আসন সংরক্ষিত থাকবে।
বিস্তারিত...
মধুমেহর আতঙ্কে ভোজসভায় একতার মিষ্টিমুখ
অগ্নি রায় • নয়াদিল্লি
আসন্ন অধিবেশনে সংসদে যতই সরকার বনাম বিরোধী ঝড় ওঠার সম্ভাবনা তৈরি হোক, স্পিকারের ভোজসভায় কিন্তু আজ ঐকমত্য! সে শরদ পওয়ারই হোন বা বাসুদেব আচারিয়া, লালুপ্রসাদই হোন বা সুষমা স্বরাজ, সকলেই আজ এক সুর। প্রশ্ন হচ্ছে, কী মিলিয়ে দিল লালুপ্রসাদ, সুষমা স্বরাজ, শরদ পওয়ার, বাসুদেব আচারিয়াদের? রক্তে শর্করার মাত্রা! যার আধিক্যে বিজেপি, কংগ্রেস, সিপিএম আজ একাকার! মধুমেহ বা ডায়াবেটিসের আতঙ্কে সবাই এক বন্ধনীতে! টেবিলে সাজানো লোভনীয় গাজরের হালুয়া খাওয়া উচিত কি না, সেই আলোচনায় রাজনৈতিক মতপার্থক্য বেবাক উধাও। প্রসঙ্গটা প্রথমে তুলেছিলেন তৃণমূলের মুখ্য সচেতক সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ স্পিকারের ডাকা সংসদ পূর্ববতী সর্বদলীয় বৈঠকে সুদীপবাবু ডায়াবেটিস-এর প্রসঙ্গ তোলেন। তাঁর কথায়, এই রোগটিতে ভারত বিশ্বে পয়লা নম্বর হয়ে উঠতে চলেছে। এখন অবশ্য এক নম্বরে আছে চিন। কিন্তু ২০১৩-র মধ্যে ভারত তাকে টপকে যাবে। লোকসভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হওয়া উচিত।
বিস্তারিত...
মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সংসদে বামেদেরই পাশে বিজেপি
নিজস্ব সংবাদদাতা • নয়াদিল্লি
সংসদে বিরোধী ঐক্য বজায় রেখেই সরকার-বিরোধিতার রাশ ফের নিজেদের হাতে রাখতে তৎপর হল বিজেপি। তাই দুর্নীতির মতো বিষয় নিয়ে শুধু বিতর্কে সম্মতি দিয়ে বামেদের সুরে সুর মিলিয়ে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে মুলতুবি প্রস্তাবে রাজি হল কেন্দ্রের প্রধান বিরোধী দল। সংসদের গত বাদল অধিবেশনে বিজেপির সঙ্গে কংগ্রেসের ‘আঁতাঁত’-এর অভিযোগ তুলেছিলেন বামেরা। আজ স্পিকারের ডাকা সর্বদল বৈঠকে বাসুদেব আচারিয়া, গুরুদাস দাশগুপ্তের মতো বাম নেতারা লোকসভার বিরোধী দলনেত্রী সুষমা স্বরাজকে জানিয়ে দেন, তাঁরা মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সংসদের প্রথম দিনেই মুলতুবি প্রস্তাব আনতে চান। গত অধিবেশনে সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে প্রস্তাব এনেছিল বিজেপি। কিন্তু বামেদের অভিযোগ, সেই প্রস্তাব এমন ভাবে তৈরি হয়েছিল, যাতে সরকারের উপরে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে কোনও দায়বদ্ধতা না চাপে। তাই সরকারের প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও মূল্যবৃদ্ধির হাত থেকে নিস্তার পাননি সাধারণ মানুষ।
বিস্তারিত...
দ্বিতীয় সংস্করণ
কলকাতা
বিধাননগর মেলা সরকারি
উদ্যোগে, বাড়ছে ভাড়াও
অবশেষে গঙ্গাতীর সংস্কারে
সায় দিল প্রতিরক্ষা মন্ত্রক
রাজ্য
বন্দি-অনশন শুরু এ বার
পুরুলিয়া ও মেদিনীপুরে
মমতার পঞ্চায়েত মডেলে
আপত্তির ‘বার্তা’ কংগ্রেসের
দেশ
জোর তারুণ্যে, সংগঠনে
প্রভাব বাড়াচ্ছেন রাহুল
লোকসভায় ‘ভূমিকা
বদলের’ ইঙ্গিত
বাম-তৃণমূলের
বিদেশ
চিনকে হুঁশিয়ারি ওবামার
ব্যবসা
কমলো খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
‘উৎসব’ পাহাড়ে
খেলা
পরিবর্তনের ইডেনে উজ্জ্বল
পরিবর্তনের ভারতীয় ক্রিকেট
চোট সারেনি, খেলতে
চাইছেন না মেহতাব
স্বাস্থ্য
ডাক্তারি জয়েন্টে বাংলায়
প্রশ্ন না-হলে মামলা,
জানাল রাজ্য
কাজে গাফিলতিতে
ডাক্তারদের বেতন কাটার
নির্দেশ বিহারে
জীবজগত্
‘শাস্তি’ জাগাল শুভবুদ্ধি,
বৃক্ষরোপণ উৎসব গ্রামে
সম্পাদকীয়
বিলম্বিত বিচারের ফল
গভীর অসুখ
কলকাতা
৩১.৬/১৯.৫
আজকের দিনে
•
১৯০১:
অভিনেতা ও নির্দেশক
ভি শান্তারামের জন্ম।
সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র
পাক্ষিক
প্রতি মাসের ২১ তারিখে কলকাতার কথকতা নিয়ে
দীপাবলী, কালীপুজো, দীপান্বিতা লক্ষ্মীপুজো: এখন, অতীত ও পুরাণ
First Page
|
Calcutta
|
State
|
Uttarbanga
|
Dakshinbanga
|
Bardhaman
|
Purulia
|
Murshidabad
|
Medinipur
National
|
Foreign
|
Business
|
Sports
|
Health
|
Environment
|
Editorial
|
Today
Crossword
|
Comics
|
Feedback
|
Archives
|
About Us
|
Advertisement Rates
|
Font Problem
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.