l
Bengali Magazines
l
Puja Barshiki Magazines
l
Bengali Movies
l
Bengali Food Recipes
l
Bangla Blogs
l
Bengali Online Radio
l
Sicily Villas
l
Registrar nombre del dominio
l
Domain Registration
বিরামহীন তাণ্ডবে শিক্ষায় আতঙ্কের ছায়া
গঙ্গারামপুরে এ বার তালাবন্দি অধ্যক্ষ-শিক্ষকরা
নিজস্ব প্রতিবেদন
রায়গঞ্জের পরে এ বার গঙ্গারামপুর। ফের কলেজে রাজনীতির ‘দাপাদাপি’। ফের অভিযুক্ত রাজ্যের প্রধান শাসক দলের ছাত্র সংগঠন। বৃহস্পতিবার রায়গঞ্জ কলেজে অধ্যক্ষকে মারধরের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই শুক্রবার দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুর কলেজে তাণ্ডবের অভিযোগ উঠল তৃণমূল ছাত্র পরিষদের (টিএমসিপি) বিরুদ্ধে। অধ্যক্ষ-সহ ১৫ জন শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীকে প্রায় দিনভর তালাবন্দি করে রাখে টিএমসিপি সমর্থকেরা। কলেজের অফিসঘরে ভাঙচুরও চালানো হয়। সন্ধ্যায় জেলা তৃণমূল সভাপতি বিপ্লব মিত্রের হস্তক্ষেপে তালা খুললেও অধ্যক্ষ-শিক্ষকদের আতঙ্ক কাটেনি। একের পর এক ঘটনার জেরে স্বাভাবিক ভাবেই উত্তরবঙ্গের একাধিক কলেজের অধ্যক্ষ-শিক্ষকরা আতঙ্কিত। তাঁদের আশঙ্কা, এ বার কার পালা? আতঙ্ক এতটাই ছড়িয়েছে যে নিরাপত্তার অভাব বোধ করে এ দিনই ডালখোলার শ্রীঅগ্রসেন কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জয়শ্রী দাস ইস্তফা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। জয়শ্রীদেবী ওয়েবকুটার সদস্য। সংগঠন তাঁকে পড়ুয়া-স্বার্থে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের অনুরোধ করেছে।
বিস্তারিত...
তিনের জোরে রাজ্যে কংগ্রেস ফের প্রাসঙ্গিক
নিজস্ব প্রতিবেদন
প্রথমে ধান-পাটের সহায়ক-মূল্য ও সারে ভর্তুকির দাবি। তার পর ইন্দিরা ভবনের নামবদল। সবশেষে রায়গঞ্জ কলেজে গোলমাল। পঞ্চায়েত থেকে বিধানসভা ভোট পর্যন্ত যে কংগ্রেসকে রাজ্যে রাজনৈতিক সাফল্যের নিরিখে প্রায় ‘লোপাট’ করে দিয়েছিল তৃণমূল, গত ক’দিনের ‘ত্র্যহস্পর্শে’ সেই কংগ্রেসই আবার রাজ্য-রাজনীতিতে ‘প্রাসঙ্গিক’। বস্তুত, এ রাজ্যের রাজনীতিতে কংগ্রেস ‘প্রাসঙ্গিক’ হয়ে ওঠায় খানিকটা ‘আশ্বস্ত’ হাইকম্যান্ড। কংগ্রেস শীর্ষ নেতৃত্বের মতে, সংসদে প্রথমে এফডিআই, তার পর লোকপাল বিল নিয়ে তৃণমূলের ভূমিকা এবং সবশেষে বেশ কিছু রাজ্যে বিধানসভা ভোট লড়তে গিয়ে সর্বভারতীয় স্তরে সরাসরি কংগ্রেসের সঙ্গে ‘পাল্লা’ দিচ্ছিল তৃণমূল। রাজ্যে আচমকা তিনটি ঘটনায় তাদের খানিকটা ‘ব্যাকফুটে’ ঠেলে দেওয়া গিয়েছে বলেই মনে করছেন কংগ্রেস শীর্ষ নেতৃত্ব। তবে একই সঙ্গে তাঁদের আশা, এর ফলে জোটে কোনও প্রভাব শেষ পর্যন্ত পড়বে না। যা এ দিন প্রকাশ্যে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ।
বিস্তারিত...
হাসিনার সফরের আগেই রেল
প্রকল্পে অর্থ, মৈত্রী বার্তা মমতার
অনমিত্র সেনগুপ্ত • নয়াদিল্লি
তিস্তা জট কাটেনি। এর মধ্যে ভারত-বাংলাদেশ যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী ১১ জানুয়ারি ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ অনুষ্ঠানে আসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার ঠিক আগে রেল মন্ত্রক আগরতলা-আখাউড়া প্রকল্পে অর্থ মঞ্জুরি করল, মমতারই উদ্যোগে। রাজনৈতিক সূত্রের বক্তব্য, ত্রিপুরায় যাওয়া ঠিক থাকলেও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমন্ত্রণে অবশ্য সেখানে যাচ্ছেন না শেখ হাসিনা। কিন্তু এই ঘটনাকে বড় করে দেখতে চাননি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী। ত্রিপুরা সিপিএম শাসিত বলে অথবা তাঁর নিজের রাজ্যে হাসিনা না আসায় কোনও ক্ষোভও রাখতে চাননি। বরং এ ক্ষেত্রে সার্বিক ভাবে ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককেই অগ্রাধিকার দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী। মনে করা হচ্ছে, মমতার এই পদক্ষেপে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আখেরে লাভবান হবে। এমনকী এর ফলে তিস্তার জট খোলার পথও সুগম হবে। গতকাল রেল ভবনে দু’দেশের রেল প্রকল্পগুলো নিয়ে বৈঠকে বসেন বিদেশ মন্ত্রক এবং রেলের কর্তারা।
বিস্তারিত...
সেনা অফিসারের ভিসা নাকচ করল বেজিং
নিজস্ব প্রতিবেদন
এ বার অরুণাচলের বায়ুসেনার এক অফিসারকে ভিসা দিতে অস্বীকার করল বেজিং। পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে সেনা প্রতিনিধিদের চিন সফরই বাতিল করে দিল দিল্লি। সীমান্ত সমস্যা নিয়ে আলোচনা ভেস্তে যাওয়ার পরে একটার পর একটা ঘটনায় ক্রমশ তিক্ত হচ্ছে ভারত ও চিনের কূটনৈতিক সম্পর্ক। ইয়ু শহরে ভারতীয় কূটনীতিককে হেনস্থা ও দুই ভারতীয় ব্যবসায়ীকে আটকে রাখার ঘটনা নিয়ে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়েছিল। তা মিটতে না মিটতেই এই ভিসা-বিতর্ক। জানুয়ারির ১০ তারিখে সেনাবাহিনীর ৩০ সদস্যের একটি দলের চার দিনের বেজিং সফরে যাওয়ার কথা ছিল। সেই দলেরই সদস্য ছিলেন অরুণাচলে বায়ুসেনার গ্রুপ ক্যাপ্টেন এম প্যাঙ্গিং। কোনও কারণ উল্লেখ ছাড়াই চিন তাঁকে ভিসা দিতে অস্বীকার করেছে। অরুণাচলপ্রদেশকে নিজেদের অংশ বলে দাবি করে বেজিং। চিনের সীমান্ত রক্ষীরা মাঝে মাঝেই অরুণাচলে ঢুকে নিজেদের উপস্থিতির প্রমাণ রেখে যায়। প্যাঙ্গিংয়ের ভিসা নাকচ তাদের সেই অবস্থানের কারণেই বলে মনে করা হচ্ছে। কিন্তু ভারত তৎক্ষণাৎ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে প্রতিনিধি দলটির সফরই বাতিল করে দিয়েছে।
বিস্তারিত...
আদিগঙ্গা সংস্কারে পরিকাঠামো
নেই, কোর্টে বলল পর্ষদ
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা
কালীঘাট সংলগ্ন আদিগঙ্গার হাল দেখে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিতে রিপোর্ট দিল রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ। তাতে তারা সোজাসুজিই জানিয়ে দিল, যে সব কারণে নদীর এই হাল, তা শোধরানোর পরিকাঠামো তাদের নেই। নদী সংস্কারের জন্য রাজ্যের কিছু দফতর ও পুরসভাকে একযোগে কাজ করতে হবে। শুক্রবার আদালতে সেই রিপোর্ট পেশের পরে প্রধান বিচারপতি জয়নারায়ণ পটেল স্বতঃপ্রণোদিত ভাবে একটি জনস্বার্থের মামলা দায়ের করেছেন। এই মামলায় আগামী ২০ জানুয়ারি রাজ্যের মুখ্যসচিব, সেচসচিব, নগরোন্নয়ন সচিব, কলকাতা পুরসভার কমিশনার ও ওয়াটার অ্যান্ড স্যানিটারি অথরিটি-র চিফ ইঞ্জিনিয়ারকে হাইকোর্টে হাজির থাকতে নির্দেশ দিয়েছে প্রধান বিচারপতি ও বিচারপতি সম্বুদ্ধ চক্রবর্তীর ডিভিশন বেঞ্চ। গত ১ জানুয়ারি কালীঘাটে পুজো দিতে গিয়ে আদিগঙ্গার হাল দেখে ক্ষুব্ধ প্রধান বিচারপতি রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের আইনজীবী নয়নচাঁদ বিয়ানির কাছে জানতে চান, আদিগঙ্গার এই অবস্থা দেখার পরে পর্ষদ কী করছে?
বিস্তারিত...
প্রতিবেশী পারলেও নিষিদ্ধ
পলিব্যাগ রোধে ‘ব্যর্থ’ কলকাতা
মিলন দত্ত • কলকাতা
দক্ষিণ দমদম পুরসভা যা করে দেখাল, কলকাতা পুরসভা তা পারল না। নিষিদ্ধ প্লাস্টিক ক্যারিব্যাগের ব্যবহার বন্ধ করতে আইনের প্রয়োগ করে একশো ভাগ সাফল্য পেয়েছে দক্ষিণ দমদম পুরসভা। আর মানুষের সচেতনতার উপরে নির্ভর করে কলকাতা পুরসভার ‘ব্যর্থতা’ চরমে। কলকাতার দোকান-বাজারে নিষিদ্ধ প্লাস্টিক ক্যারিব্যাগ চলছে রমরমিয়ে। মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায় আগেই বলেছিলেন। এ বার মেয়র পারিষদ (পরিবেশ) সঞ্চিতা মণ্ডল বললেন, “আমরা মানুষের সচেতনতার উপরে নির্ভর করছি। স্কুলে, পুজোমণ্ডপে, বাজারে প্লাস্টিক ব্যাগের বিরুদ্ধে প্রচার চালিয়েছি। জরিমানা করা বা আইন প্রয়োগ করে প্লাস্টিক ব্যাগ বাজেয়াপ্ত করার মধ্যে যাচ্ছি না।” পুরসভা এ বার তথ্যচিত্র তৈরি করে টিভি চ্যানেলে দেখাবে মানুষের ‘মনের বদল’ ঘটানোর জন্য। সাধারণ মানুষ যদি নিজে থেকে বুঝতে না পারেন, তা হলে নিষিদ্ধ প্লাস্টিক ক্যারিব্যাগের ব্যবহারও বন্ধ করা যাবে না বলে মনে করছেন কলকাতা পুরসভার কর্তারা।
বিস্তারিত...
ধান কিনতে হাজার শিবির, প্রশ্ন তবু থাকছে
নিজস্ব প্রতিবেদন
ধান ও চাল সংগ্রহ নিয়ে ক্রমাগত সমালোচনার মুখে পড়ে এক হাজার শিবির খোলার সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার। আজ, শনিবার থেকে ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত শিবিরগুলি চলবে। শিবির বা চালকলে ধান নিয়ে যাওয়ার জন্য কিলোমিটারে কুইন্টাল পিছু এক টাকা হিসাবে ভাড়া দেওয়া হবে বলেও শুক্রবার খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক জানিয়েছেন। কিন্তু টাকার জোগানের অভাবে যেখানে ধান কেনা গতি পাচ্ছে না, সেখানে এই শিবির করা কতটা সফল হবে তা নিয়ে সংশয় থাকছেই। ধানের অভাবী বিক্রি রুখতে এ বার ২০ লক্ষ টন ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছে রাজ্য সরকার। কিন্তু টাকার অভাবে সরকারি সংস্থাগুলি এখনও লক্ষ্যমাত্রার ১০ শতাংশ টপকাতে পারেনি। ধান সংগ্রহে গতি আনতে গেলে গ্রামে-গ্রামে শিবির করা জরুরি। কেননা মোটা পরিবহণ খরচ দিয়ে প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে বহু চাষিই চালকলে গিয়ে ধান দিতে পারছেন না। এখনও পর্যন্ত সামান্য কিছু সমবায় সমিতিই শুধু নিজেদের তহবিলের টাকা দিয়ে গ্রামে শিবির করতে পেরেছে। তারাই চালকলে ধান পৌঁছে দিচ্ছে।
বিস্তারিত...
এক নজরে...
রোমান হলিডে-র আদলেই ভারতে ভেস্পা
দ্বিতীয় সংস্করণ
কলকাতা
পথ অবরোধে দিনভর
গতি শ্লথ মহানগরীর
জয়পুরের ধাঁচে
শহরে সাহিত্য উৎসব
রাজ্য
আরও আইএএস চেয়ে মনমোহনকে চিঠি মমতার
‘নেতা গড়ার কারখানা’ নয়, ধারা বদলের ডাক সিপিএমে
দেশ
গণ্ডি কি ভাঙবেন
প্রিয়ঙ্কা, জল্পনা তুঙ্গে
কুশওয়াহা-বিতর্ক চলছেই,
অস্বস্তি বাড়ছে গডকড়ীর
বিদেশ
অজানাকে জানতেই কাল
৭০ পেরোবেন হকিং
ব্যবসা
পর্যটকদের টানছে হুড়ার পুটিয়ারি জলাধার
জঙ্গলমহলের ক্ষুদ্র ও কুটির
শিল্পের প্রসারে উদ্যোগ রাজ্যের
খেলা
ভারত নিরঙ্কুশ হারল,
সচিন এখনও অপরাজিত
এগিয়ে থাকা ইস্টবেঙ্গলের
কাঁটা সুব্রত-ওডাফা
স্বাস্থ্য
দুর্দিনেও সদিচ্ছার আলো চন্দ্রকোনার হাসপাতালে
জন উদ্যোগে জন স্বাস্থ্য প্রকল্পের প্রায় ২ কোটি
টাকা খরচ করা যায়নি
জীবজগত্
পঁচেটের ঝিলে
ফের পরিযায়ীর ঢল
দাপাল মাকনা, মৃত্যু
সম্পাদকীয়
মুখ্যমন্ত্রী তৎপর হউন
হকার-নগরী
কলকাতা
২৪.১/২০.০
আজকের দিনে
•
১৯৮৫:
ইংল্যান্ডের ফর্মুলা ওয়ান
ড্রাইভার লুইস হ্যামিলটনের জন্ম।
সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র
পাক্ষিক
প্রতি মাসের ২১ তারিখ
প্রতি মাসের ১ ও ১৫ তারিখ
First Page
|
Calcutta
|
State
|
Uttarbanga
|
Dakshinbanga
|
Bardhaman
|
Purulia
|
Murshidabad
|
Medinipur
National
|
Foreign
|
Business
|
Sports
|
Health
|
Environment
|
Editorial
|
Today
Crossword
|
Comics
|
Feedback
|
Archives
|
About Us
|
Advertisement Rates
|
Font Problem
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.