অনমিত্র সেনগুপ্ত, নয়াদিল্লি: তিস্তা জট কাটেনি। এর মধ্যে ভারত-বাংলাদেশ যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আগামী ১১ জানুয়ারি ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ অনুষ্ঠানে আসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার ঠিক আগে রেল মন্ত্রক আগরতলা-আখাউড়া প্রকল্পে অর্থ মঞ্জুরি করল, মমতারই উদ্যোগে। রাজনৈতিক সূত্রের বক্তব্য, ত্রিপুরায় যাওয়া ঠিক থাকলেও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমন্ত্রণে অবশ্য সেখানে যাচ্ছেন না শেখ হাসিনা। |
হাসিনার সফরের আগেই
রেল প্রকল্পে অর্থ,
মৈত্রী বার্তা মমতার |
|
গণ্ডি কি ভাঙবেন প্রিয়ঙ্কা, জল্পনা তুঙ্গে |
|
শঙ্খদীপ দাস, নয়াদিল্লি: প্রিয়ঙ্কা বঢরা উত্তরপ্রদেশে ভোট প্রচারে যাবেন। তাতে নতুন কী! গত সাত বছর ধরে উত্তরপ্রদেশে সব ক’টি বিধানসভা ও লোকসভা নির্বাচনেই অমেঠি, রায়বরেলীতে প্রচারে গিয়েছেন সনিয়া-কন্যা। কিন্তু প্রশ্ন হল, রাহুল-সনিয়ার নির্বাচন কেন্দ্রের বাইরেও কি এ বার প্রচারে পা রাখবেন প্রিয়ঙ্কা? উত্তরপ্রদেশের জমিতে, দলের নিচুস্তরে সেই দাবি থাকলেও এ ব্যাপারে সাত-পাঁচ দ্বন্দ্বে ভুগছেন কংগ্রেস শীর্ষ নেতৃত্ব। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার
ভার তাই রাহুল-প্রিয়ঙ্কার উপরেই ছেড়ে দিয়েছেন উত্তরপ্রদেশ ভোটের দায়িত্বপ্রাপ্ত রাজ্য ও কেন্দ্রীয় স্তরের কংগ্রেস নেতারা। |
|
কুশওয়াহা-বিতর্ক চলছেই, অস্বস্তি বাড়ছে গডকড়ীর |
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি: দলে নেওয়ার তিন দিন পরেও বাবুভাই কুশওয়াহাকে ঘিরে ঘরে-বাইরে বিতর্কে রীতিমতো নাজেহাল বিজেপি সভাপতি নিতিন গডকড়ী। দুর্নীতির দায়ে মায়াবতীর দল থেকে বিতাড়িত কুশওয়াহাকে দলে নেওয়ার কারণ নানা স্তরে ব্যাখ্যা করেও এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতায় দলের নেতাদের মুখ বন্ধ করতে পারছেন না বিজেপি সভাপতি। দলের নেতাদের মুখ খোলার ব্যাপারে বিধিনিষেধ জারি করেও সুফল পাননি তিনি।
আজ সকালেই বিজেপি নেত্রী উমা ভারতী দলীয় নেতৃত্বকে জানিয়ে দেন, কুশওয়াহাকে দলে আনার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না হলে তিনি নির্বাচনে লড়বেন না। |
|
|
|
মকর সংক্রান্তি আসন্ন। সেই উপলক্ষে তিলকুট বানানোর ধুম পড়েছে।
ধানবাদে ব্যস্ত মিষ্টির কারিগররা। চন্দন পালের তোলা ছবি। |
|
বিরোধী জোটে সিপিএম,
বাইরেই রইল বিজেপি |
করিমগঞ্জে পাথারিয়ার
ভূগর্ভে গ্যাসের সন্ধান |
|
|
বাঁধ-বিরোধী মঞ্চ
ও রাজ্যের বৈঠক,
সুর নরম দু’পক্ষেরই |
|
|
|
টুকরো খবর |
|
|
প্রাক্তন ক্রিকেটার ব্রায়ান লারার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ। শুক্রবার রাষ্ট্রপতি ভবনে।
ত্রিনিদাদ ও টোব্যাগোর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারত সফরে এসেছেন লারা। ছবি: পি টি আই |
|
|