অবশেষে কাঙ্খিত শততম শতরানটি পূর্ণ করলেন মাস্টার ব্লাস্টার। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ১১৪ রান করার সঙ্গে সঙ্গেই একদিনের ক্রিকেটে তাঁর ৪৯ তম সেঞ্চুরি করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০০ তম শতরান করলেন তিনি। আজ মাশরফে মোর্তাজাকে চার মেরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসাবে ২০০০ তম বাউন্ডারিও মারলেন সচিন। ৪৬২ তম একদিনের ইনিংসে এটি তাঁর ৪৯ তম শতরান। টেস্টে ১৩৯ ইনিংসে তাঁর সংগ্রহ ৫১ টি শতরান। প্রায় এক বছর আগে বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে শেষ শতরান করেন তিনি। আজ শততম শতরান পূর্ণ করার পরে তাঁকে ডনেরও আগে রেখেছেন নাসের হুসেন। তাঁর এই নজিরের জন্য অভিবাদন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ এবং রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিল।
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি No part or content of this website
may be copied or reproduced without permission.
রান করার সঙ্গে সঙ্গেই একদিনের ক্রিকেটে তাঁর ৪৯ তম সেঞ্চুরি করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০০ তম শতরান করলেন তিনি। আজ মাশরফে মোর্তাজাকে চার মেরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসাবে ২০০০ তম বাউন্ডারিও মারলেন সচিন। ৪৬২ তম একদিনের ইনিংসে এটি তাঁর ৪৯ তম শতরান। টেস্টে ১৩৯ ইনিংসে তাঁর সংগ্রহ ৫১ টি শতরান। প্রায় এক বছর আগে বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে শেষ শতরান করেন তিনি। আজ শততম শতরান পূর্ণ করার পরে তাঁকে ডনেরও আগে রেখেছেন নাসের হুসেন। তাঁর এই নজিরের জন্য অভিবাদন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ এবং রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিল।
পশ্চিম মেদিনীপুরের বিদ্যাসাগর সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের অনাদায়ী ঋণের পরিমাণ ১৩ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা। মেদিনীপুর এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ডেভলপমেন্ট ব্যাঙ্কের অনাদায়ী ৮ কোটি। শুধুমাত্র কৃষি-ঋণের ক্ষেত্রেই এই হিসাব দু’টি সমবায় ব্যাঙ্কে। প্রতি বছরই ঋণের কিছু পরিমাণ অর্থ অনাদায়ী থেকে যায়। বাড়তে বাড়তে এখন ১৩ কোটি, ৮ কোটি টাকায় পৌঁছেছে। ঋণ পরিশোধের জন্য নানা ভাবে চাপ দেওয়ার পরেও টাকা আদায়ে ব্যর্থ ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ। যাঁদের কাছ থেকে ঋণের টাকা আদায় করা যায়নি, তাঁদের প্রত্যেকেরই জমি বন্ধক রেখে ঋণ দিয়েছিলেন ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ। তেমন হলে এত দিন বন্ধকী-জমি নিলাম করেই টাকা ফেরৎ পেত ব্যাঙ্ক। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণার পরে সে রাস্তা বন্ধ। ঋণ-শোধের আগ্রহও আরও কমবে বলেই আশঙ্কা সমবায় ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের। তাই, এ বার থেকে কৃষি ক্ষেত্রে ঋণদানে বিরত থাকারই চিন্তাভাবনা শুরু হয়েছে সমবায়-মহলে।
কোনও ব্যাঙ্কই অবশ্য এখনও নির্দেশিকা জারি করেনি। একটি সমবায় ব্যাঙ্কের এক আধিকারিকের বক্তব্য, “নির্দেশিকা জারি করে সরকারের কোপে পড়ব নাকি! তবে এটা ঠিক যে এ বার থেকে আর কৃষি-ঋণ দিতে পারব না। সরকারি কর্মী বা ব্যবসায়ীদেরই ঋণ দেব। দিনের পর দিন অনাদায়ী ঋণের পরিমাণ বাড়লে ব্যাঙ্কই তো দেউলিয়া হয়ে যাবে।”
