‘বিতর্ক’ এড়িয়ে রাজ্যপালের প্রশংসা-ভাষণ |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: প্রশংসা প্রচুর। বিতর্ক নেই। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেট অধিবেশনের শুরুতে রাজ্যপালের ভাষণের এই হল নির্যাস।
প্রায় সওয়া এক ঘণ্টা ঠায় দাঁড়িয়ে দীর্ঘ ৩৬ পাতার যে ভাষণ রাজ্যপাল এম কে নারায়ণন বৃহস্পতিবার রাজ্য বিধানসভায় পাঠ করলেন (সভা ছাড়ার আগে তিনি ভাষণের দৈর্ঘ্য নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা এবং পরিষদীয় মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে হাল্কাসুরে খানিকটা কথাও বলে গিয়েছেন), প্রথা অনুযায়ী তা মহাকরণ তথা মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দফতরের তৈরি। |
|
দীনেশ-কাণ্ডে ‘অন্য খেলা’ দেখছেন মমতা |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: দলের অন্দরে দীনেশ ত্রিবেদীকে ‘একঘরে’ করার কাজ শুরু করে দিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার এক দিকে যেমন তৃণমূল পরিষদীয় দলের বৈঠকে নাম না-করেও দীনেশের কড়া নিন্দা করেছেন মমতা, তেমনই মহাকরণে দাঁড়িয়ে তাঁর ‘আস্থাভাজন’ মন্ত্রী ফিরহাদ (ববি) হাকিম সরাসরি আজ রেলমন্ত্রী দীনেশকে ‘মিরজাফর’ বলে অভিহিত করেছেন। বস্তুত, ববি দীনেশকে তৃণমূলের ‘বিদ্রোহী ও বিতর্কিত’ সাংসদ কবীর সুমনের সঙ্গে একই বন্ধনীতে ফেলে দিয়েছেন। |
|
|
দুধ-বিদ্যুতে ‘বাস্তবের’
সঞ্জীবনী, ‘নীতি’ আঁকড়ে
ধরে পঙ্গু পরিবহণ |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: বাস্তব বলছে এক কথা। অথচ ‘নীতি’র প্রশ্ন তুলে বাস্তবের উল্টো দিকে মুখ ঘুরিয়ে চলতে চাইছে রাজ্য সরকার। যদিও তাতে শেষরক্ষা হচ্ছে না। ইতিমধ্যেই অন্তত দু’টি ক্ষেত্রে ‘নীতি’ হার মেনেছে ‘বাস্তব’-এর কাছে। নীতিটা কী? বাস্তবই বা কী?
নীতি হল: কোনও পরিষেবার জন্য বাড়তি দাম না-নেওয়া। আর বাস্তব, ভর্তুকির ওই বিপুল চাপ সামলানোর মতো ক্ষমতা নেই রাজ্য কোষাগারের। নিট ফল: আয়-ব্যয়ের সমতা না-থাকায় ক্রমশ নিম্নগামী হয় পরিষেবার মান। |
|
হাজিরার খাতাই নেই, বেতন
কাটা নিয়ে প্রশ্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে |
হাজির সদস্যদের ‘শাস্তিদান’
নিয়ে পিছোল কো-অর্ডিনেশন |
|
কেন্দ্রের অতিরিক্ত বরাদ্দ অমিল, প্রশ্ন ২ টাকা কেজি চাল নিয়ে |
|
|