First Page
Calcutta
Rajya
Uttarbanga
Dakshinbanga
Bardhaman
Purulia
Murshidabad
Medinipur
National
Business
Foreign
Sports
Swasth
Jibjagat o Poribesh
Editorial
Today
Crossword
Comics
Feedback
Archives
About Us
Advertisement Rates
Font Problem

পরিচিত ছক ভাঙার ব্যাপারে সব্বার আগে যদি কাউকে রাখতে হয় তবে সে বাঙালি-ই। ওড়িশায় গিয়ে পুরী-কোণার্কে মুগ্ধ হয়েও কেউ কেউ চলে যান কুরুমা; এক প্রসিদ্ধ বৌদ্ধ-প্রত্নশালা। বিদেশেও এ ব্যাপারে বাঙালি যে
এগিয়ে তারও প্রমাণ আছে। সেখানে ক্যালে শহর আর ইংলিশ চ্যানেলের
সঙ্গে দেখার মানচিত্রে ঢুকে পড়ে ইঙ্গ-ফরাসি সীমান্তের মিলাপ।
‘আপনার কলমে’-র সঙ্গে রয়েছে ‘ফোটোশপ’-এ ইলোরা।
ছক কষেই মোস্তাফা খুন, স্ত্রী ও ছেলের অভিযোগ
আত্মহত্যা নয়। বসিরহাট উত্তর কেন্দ্রের সিপিএম বিধায়ক মোস্তাফা বিন কাশেমকে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ তুলল তাঁর পরিবার। মৃত্যুর তিন দিন বাদে। এ ব্যাপারে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে বিচার বিভাগীয় তদন্তের আর্জিও জানিয়েছেন মোস্তাফার স্ত্রী নুর-এ-জাহাঁ মোস্তাফা। তবে কে বা
কারা কেন ওই প্রবীণ বিধায়ককে খুন করল, মৃতের পরিবার তার কোনও ব্যাখ্যা দেয়নি। এখনও এ ব্যাপারে পুলিশের কাছে কোনও লিখিত অভিযোগও দায়ের করেনি তারা। মোস্তাফাকে খুন করা হয়েছে বলে এখনও কোনও প্রমাণ পায়নি কলকাতা পুলিশ। ময়না-তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট কিংবা পারিপার্শ্বিক তথ্যও খুনের অভিযোগ প্রমাণ করছে না বলে জানাচ্ছেন তদন্তকারী অফিসারেরা। রবিবার কিড স্ট্রিটের এমএলএ হস্টেলের নতুন সাততলা আবাসনে পাঁচতলার বারান্দা থেকে পড়ে মারা যান মোস্তাফা। তাঁর ঘরে পাওয়া নোট ও পরিবারের লোকেদের তখনকার বক্তব্যের ভিত্তিতে পুলিশেরও মনে হয়েছিল, ওই বিধায়ক ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। কিন্তু বুধবার বসিরহাটের নেহালপুরে বিধায়কের বাড়িতে বসে তাঁর ছেলে মাসুম বিন মোস্তাফা অভিযোগ করেন, “আমরা ১০০ শতাংশ নিশ্চিত, বাবাকে চক্রান্ত করে খুন করা হয়েছে।” রবিবার ঘটনার কিছু আগেই এমএলএ হস্টেল থেকে স্ত্রীকে নিয়ে বেরিয়ে গিয়েছিলেন মাসুম। স্ত্রীকে বাসে তুলে দিয়ে কিছু ক্ষণের মধ্যেই তিনি ফিরে এসে বাবাকে নীচে পড়ে থাকতে দেখেন। সেই সময় মোস্তাফার ব্যক্তিগত নিরাপত্তারক্ষীও সেখানে ছিলেন না। সে-দিন মাসুম কিন্তু পুলিশ, সিপিএমের নেতা কিংবা ঘটনাস্থলে যাওয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কাউকেই খুনের সন্দেহের কথা বলেননি। তা হলে এখন বলছেন কেন?

রামদেবকে বোঝাতে ময়দানে চার মন্ত্রী
জাতীয় বা আন্তর্জাতিক স্তরের কোনও ব্যক্তিত্বকে এর আগে কি এতটা গুরুত্ব দিয়েছে মনমোহন সিংহ সরকার? কালো টাকা ও দুর্নীতি দমন প্রশ্নে অনশন সত্যাগ্রহ থেকে রামদেবকে বিরত করতে আজ তাঁর সঙ্গে কথা বলার জন্য দিল্লি বিমানবন্দরে পৌঁছে গেলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায়, মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী কবিল সিব্বল-সহ চার কেন্দ্রীয়
মন্ত্রী। সেই সঙ্গে ক্যাবিনেট সচিব কে এম চন্দ্রশেখর থেকে শুরু করে সরকারের শীর্ষ স্তরের প্রায় সব আমলা। এক কথায় অভূতপূর্ব ঘটনা! এবং এর মধ্যে দিয়েই স্পষ্ট, আন্না হাজারের অনশন আর সেই অনশনের ফলে উঠে আসা দুর্নীতির অভিযোগ, যাকে ঘিরে ভারত জুড়ে সরকার-বিরোধী বিতর্কের ঝড় উঠেছিল, তার পুনরাবৃত্তি আর চায় না কংগ্রেস। এ ব্যাপারে রীতিমতো আতঙ্কগ্রস্ত সরকার। অবশ্য বিমানবন্দরের বৈঠকের পরেও বলা সম্ভব নয় যে, সঙ্কট পুরোপুরি মিটে গিয়েছে। বরং ভরদুপুরে বিমানবন্দরের ভিভিআইপি ওয়েটিং লাউঞ্জে আড়াই ঘণ্টার বৈঠকের পর যোগগুরু রামদেব জানিয়ে দিলেন, বিদেশের ব্যাঙ্ক থেকে ভারতের কালো টাকা উদ্ধার ও দুর্নীতি দমনের দাবিতে ৪ জুন পূর্ব ঘোষিত অনশন সত্যাগ্রহের কর্মসূচি অব্যাহত থাকছে। তবে প্রণববাবু-সহ সরকারের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা ইতিবাচক হয়েছে। কিছু বিষয় সরকার মেনে নিয়েছে। কাল-পরশু আরও আলোচনা হবে। সরকারের তরফ থেকে সুনির্দিষ্ট আশ্বাস পেলে তবেই অনশন প্রত্যাহার নিয়ে বিবেচনা করা হবে।
মমতার অনুরোধে জুলাই পর্যন্ত রাজ্যে আধাসেনা
পশ্চিমবঙ্গে রোজ যে বেআইনি অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে, তা নিয়ে আরও এক বার উদ্বেগ প্রকাশ করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদম্বরম। এবং জানিয়ে দিলেন, এই পরিস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুরোধ মেনে আপাতত জুলাই পর্যন্ত রাজ্যে আধাসেনা রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। তবে তিনি এ-ও স্পষ্ট করে দিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গে কত দিন আধাসেনা থাকবে, সেটা রাজ্য সরকারই পরিস্থিতি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবে। চিদম্বরম আজ জানিয়েছেন, বিধানসভা ভোটের জন্য পশ্চিমবঙ্গে ৭০১ কোম্পানি আধাসেনা পাঠানো হয়েছিল। তার মধ্যে ১৪৪ কোম্পানি রাজ্যে রেখে দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন পরবর্তী হিংসা নিয়ন্ত্রণের জন্যই ওই আধাসেনা রেখে দিয়েছে রাজ্য। আর ক’দিন বাহিনী থাকবে, সেটাও পরিস্থিতি অনুযায়ী রাজ্যই সিদ্ধান্ত নেবে। এর সঙ্গে স্বতঃপ্রণোদিত ভাবে চিদম্বরম এ-ও স্মরণ করিয়ে দিলেন, “প্রায় প্রতিদিনই বেআইনি অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে। তাই রাজ্য সরকার নতুন করে পর্যালোচনা করা পর্যন্ত আপাতত সেখানে বাহিনী থাকছে।”
মুখোমুখি বসতে রাজি অমিত-অসীম,
তবে বিতর্ক মিটবে কি
রাজ্যের কোষাগারের হাল নিয়ে চাপান-উতোর তুঙ্গে। তৃণমূলের পক্ষ থেকে অভিযোগ তুলছেন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র, পর দিন তার জবাব দিচ্ছেন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অসীম দাশগুপ্ত। দু’জনেরই দাবি, তাঁদের দেওয়া তথ্য পরিসংখ্যানই সঠিক। এই অবস্থায় বিভ্রান্তি বাড়ছে সাধারণ মানুষের। অনেকেই মনে করছেন, দু’জনেই নিজেদের মতো করে তথ্য প্রকাশ করেছেন। এই পরিস্থিতিতে ওই দু’জনে কি মুখোমুখি বসতে পারেন না? কী বলছেন ওই দুই অর্থনীতিবিদ? অমিতবাবুর উত্তর, “বসতে তো চাই-ই। উনি প্রেসিডেন্সি কলেজে আমার চেয়ে তিন বছরের সিনিয়র। জেতার পরে আমিই তো ওঁকে আগে ফোন করেছিলাম। উনি বললেন, ‘এক দিন বৌমাকে নিয়ে এসো। এক সঙ্গে ভাত খাব।’ ওঁর কাছে ভাত খেতে গেলে এ সব নিয়ে তো আলোচনা হবেই।” বিরোধীদের মর্যাদা দিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিধানসভাতেও বিরোধীদের বেশি সময় দেওয়ার কথা বলেছেন তিনি। সেই ধারা মেনে অমিতবাবুও সৌজন্য প্রকাশে বিমুখ নন। তিনিও চান, রাজ্যের উন্নতিতে শরিক হোন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রীও। অমিতবাবু বলেন, “সেই জন্যই তো আমি আগ বাড়িয়ে ফোন করেছি ওঁকে।” অমিতবাবুর ফোনের পরে কি আলোচনায় বসার কথা ভাবছেন রাজ্যের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী? অসীমবাবুর জবাব, “উনি ফোন করে আলোচনায় বসতে চেয়েছেন। আমিও আসতে বলেছি। যে সমস্যা হচ্ছে, তা আলোচনায় বসলেই মিটে যায়। উনি ব্যস্ততার কারণে বোধ হয় সময় করতে পারেননি।” সদ্য অর্থমন্ত্রীর কুর্সিতে বসা অমিতবাবু অবশ্য তাঁর ব্যস্ততার কথা গোপন করেননি। রাজ্যের আর্থিক পরিস্থিতি বোঝার জন্য গভীর রাত পর্যন্ত মহাকরণে কাজ করতে হচ্ছে তাঁকে। অমিতবাবু বলেন, “সবটা বুঝতে সময় লাগছে। এর মধ্যে শরীরটাও একটু খারাপ হয়ে পড়েছিল। সবটা বুঝে নিয়ে সময় পেলেই ওঁর সঙ্গে বসব। এর মধ্যে আমার স্ত্রী-ও বাইরে গিয়েছেন। তিনি ফেরার পর এক সঙ্গে ওঁর বাড়ি যাব।”

বিনোদন

১১ কোটির লড়াই নিয়ে শুক্রবার ময়দানে টলিউড

নতুন সরকার ডাকলেই সহযোগিতায় রাজি সাচার
পশ্চিমবঙ্গের নতুন সরকার চাইলে ‘পরামর্শ’ দিতে তাঁর আপত্তি নেই। কিন্তু রাজ্য সরকারের তরফে তাঁর কাছে এখনও আনুষ্ঠানিক ভাবে আমন্ত্রণ পৌঁছয়নি। তাই তাঁর বঙ্গ-সফরের দিনক্ষণও এখনও চূড়ান্ত নয় বলে জানাচ্ছেন স্বয়ং রাজেন্দ্র সাচার। প্রাক্তন বিচারপতি সাচারের মতে, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উন্নয়ন তাঁর কাজ নয়। তিনি সাচার কমিটির প্রধান
হিসাবে ইতিমধ্যেই তাঁর দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর রিপোর্ট থেকে শিক্ষা নিয়ে উন্নয়ন কী ভাবে হবে, তা নির্ভর করবে সরকারের ‘সদিচ্ছা’র উপরে। সরকারের ‘সদিচ্ছা’ থাকলে তিনি মতামত দিতে পারেন। আনন্দবাজারকে বুধবার সাচার বলেছেন, “আমাদের রিপোর্ট কয়েক বছর ধরে অ-কার্যকর হয়ে পড়ে আছে! তার রূপায়ণ নির্ভর করে পশ্চিমবঙ্গ বা যে কোনও সরকারেরই সদিচ্ছার উপরে। পশ্চিমবঙ্গে যাব বলে শুনেছি! কিন্তু আমি নিজে এখনও চূড়ান্ত কিছু জানি না!” নতুন সরকার তাঁর রিপোর্টের ভিত্তিতে এগোতে চাইলে শিক্ষা ক্ষেত্রে সংখ্যালঘুদের সুযোগ দেওয়ার বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দেওয়ার আগাম ‘পরামর্শ’ও দিয়েছেন সাচার। মমতা মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পরেই তাঁর দফতর (সিএমও) সূত্রে দাবি করা হয়, রাজ্যের এক আমলাকে পাঠিয়ে সাচারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। তিনি জুন মাসেই আসছেন। সিএমও-র তরফে সাচারের সঙ্গে যোগাযোগের দায়িত্বপ্রাপ্ত অফিসার এ দিনও জানান, ২৪ মে সাচারের সঙ্গে দেখা করে তাঁকে রাজ্যে আসতে আমন্ত্রণ জানান। তিনি প্রাথমিক সম্মতিও দেন। খোদ সাচার অবশ্য বলছেন, “যোগাযোগ তো অনেকের সঙ্গেই হয়ে থাকে। কিন্তু আনুষ্ঠানিক ভাবে কিছু হলে তখনই এ বিষয়ে কিছু বলতে পারব।” হায়দরাবাদ থেকে সদ্য দিল্লি ফিরে তাঁর বঙ্গ-সফর নিয়ে এর চেয়ে বেশি কিছু বলতে চাননি প্রাক্তন বিচারপতি।
হাসপাতালের ভগ্নস্বাস্থ্য দেখতে এ বার বাঘা যতীনে

কলকাতা
‘বুদ্ধ-যুগ’ শেষ, পরিবর্তনের
নন্দন এখন মমতায় মশগুল
জবরদখল করা জমিতে দলীয়
অফিস নয়, নির্দেশ

রাজ্য
নির্মাণ শ্রমিকদের জন্য কাজ
শুরু করল সরকার

মুখোমুখি বসতে রাজি অমিত
অসীম, বিতর্ক মিটবে কি

দেশ
বিজেপির কপালেও ভাঁজ
ফেলেছে রামদেবের অনশন

বেহাল রেল, দাওয়াই
বেসরকারি লগ্নি

বিদেশ
পাক সাংবাদিক হত্যার দায়
নিচ্ছে না আইএসআই

ব্যবসা
হিলটন হোটেল পা
রাখছে শহরে
বিপণন ব্যবস্থা নেই, ভাঁটা
পড়ছে কাটোয়ার ডাঁটা চাষে

খেলা
দুই শহরের নাটকে
ইস্টবেঙ্গল রানার্স
দশ নম্বর জার্সি ব্যারেটোকে
ছেড়ে দিলেন ওডাফা

স্বাস্থ্য
গ্রাম-শহরের ব্যবধান
ঘোচাতে চান মুখ্যমন্ত্রী
শিশুর জন্মের পরেই
শংসাপত্র পাবেন বাবা-মা

জীবজগৎ
উঠল ইছামতীর উৎসমুখ
সংস্কারের দাবি
কোর্টের নির্দেশে বন্ধ
পুকুর ভরাট

সম্পাদকীয়
চেতনার গণতন্ত্র
আমাদের উচ্চশিক্ষা:
বদল নয়, সূচনা
৩৬.২/২৫.২


আজকের দিনে


l১৯৬৫: অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার যমজ ভাই মার্ক ওয় ও স্টিভ ওয়ের জন্ম।
l ১৯৮৮: অভিনেতা ও নির্দেশক রাজ কপুরের মৃত্যু।

সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র
Kolkata Howrah Patrika Utsav Rabibashariya Rashifal

শ্রেণিবদ্ধ

পাক্ষিক

Patro Patri Prostuti


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.