গ্রাম-শহরের ব্যবধান
ঘোচাতে চান মুখ্যমন্ত্রী |
সোমা মুখোপাধ্যায়,কলকাতা: রাজ্যের চিকিৎসা পরিকাঠামোয় ধনী ও দরিদ্রের চিকিৎসার মধ্যে ভারসাম্য, গ্রামীণ স্তরে পরিকাঠামোর উন্নতি এবং পরিষেবার প্রতিটি স্তরে দায়বদ্ধতা নির্দিষ্ট করা। নতুন সরকারের স্বাস্থ্য নীতির মূল লক্ষ্য হতে চলেছে এই তিনটি দিক। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রের খবর, নয়া স্বাস্থ্য নীতিতে যে বিষয়গুলো গুরুত্ব পাচ্ছে তা হল l কলকাতা ও তার আশপাশের তথাকথিত কম গুরুত্বপূর্ণ হাসপাতাল, যেমন বিজয়গড়, বাঘাযতীন, রামরিক দাস, ইন্দিরা মাতৃ সদন প্রভৃতির পরিকাঠামো বাড়িয়ে সেগুলোর যথাযথ ব্যবহার।। |
|
হাসপাতালের ভগ্নস্বাস্থ্য দেখতে এ বার বাঘা যতীনে |
নিজস্ব সংবাদদাতা,কলকাতা: বেলা বারোটাতেও আউটডোর চালু হয়নি। ঘরে ঘরে চিকিৎসক ও অন্য কর্মীদের গুলতানি চলছে। বাইরে ঠায় অপেক্ষায় রোগীরা। কখন ডাক্তারবাবুদের সময় হবে, কেউ জানেন না। এ নিয়ে তাঁদের কোনও অভিযোগও নেই। কারণ দিনের পর দিন এ ভাবে অপেক্ষা করতেই তাঁরা অভ্যস্ত। আচমকাই ছবিটা বদলে গেল বুধবার। সওয়া বারোটা নাগাদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গাড়ি বাঘা যতীন স্টেট জেনারেল হাসপাতালের সামনে দাঁড়াতেই জোর শোরগোল। রোগীরা ঘিরে ধরলেন তাঁকে। |
|
|
শিশুর জন্মের পরেই শংসাপত্র পাবেন বাবা-মা |
|
প্রশান্ত পাল,পুরুলিয়া: মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর স্পষ্ট নির্দেশ, হাল ফেরাতে হবে হাসপাতালের। সরকারি পরিষেবা পেতে সাধারণ মানুষের হয়রানি যাতে বন্ধ হয়, সে ব্যাপারও নিশ্চিত করতে প্রশাসনিক আধিকারিকদের কড়া নির্দেশ দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কার্যত নিঃশব্দে সে-রকমই এক অভিনব ‘বদল’ ঘটে গেল পুরুলিয়ার দেবেন মাহাতো সদর হাসপাতালে। এত দিন এই হাসপাতালে জন্মানো নবজাতকদের জন্মের শংসাপত্র সংগ্রহ করতে হত পুরসভা থেকে। |
|
চালু হল
রেডিওথেরাপি ইউনিট |
|
|
সদ্যোজাত মৃত, ক্ষোভ |
টুকরো খবর |
|