First Page
Calcutta
Rajya
Uttarbanga
Dakshinbanga
Bardhaman
Purulia
Murshidabad
Medinipur
National
Business
Foreign
Sports
Swasth
Jibjagat o Poribesh
Editorial
Today
Crossword
Comics
Feedback
Archives
About Us
Advertisement Rates
Font Problem

পরিচিত ছক ভাঙার ব্যাপারে সব্বার আগে যদি কাউকে রাখতে হয় তবে সে বাঙালি-ই। ওড়িশায় গিয়ে পুরী-কোণার্কে মুগ্ধ হয়েও কেউ কেউ চলে যান কুরুমা; এক প্রসিদ্ধ বৌদ্ধ-প্রত্নশালা। বিদেশেও এ ব্যাপারে বাঙালি যে
এগিয়ে তারও প্রমাণ আছে। সেখানে ক্যালে শহর আর ইংলিশ চ্যানেলের
সঙ্গে দেখার মানচিত্রে ঢুকে পড়ে ইঙ্গ-ফরাসি সীমান্তের মিলাপ।
‘আপনার কলমে’-র সঙ্গে রয়েছে ‘ফোটোশপ’-এ ইলোরা।
‘সন্ত্রাস’ দেখতে গিয়ে ক্ষোভের মুখে বামদল
‘তৃণমূলের সন্ত্রাস কবলিত’ তালড্যাংরায় গিয়ে স্থানীয় তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের ক্ষোভের মুখে পড়ল বাঁকুড়া জেলা বামফ্রন্টের প্রতিনিধিদল। তালড্যাংরার সিপিএম বিধায়ক মনোরঞ্জন পাত্রের সঙ্গে তৃণমূল কর্মীদের তর্কাতর্কি বেধে যায়। পরিস্থিতি ‘বেগতিক’
বুঝে পুলিশ দশ সদস্যের বাম প্রতিনিধিদলকে সেখান থেকে সরিয়ে নিয়ে যায়। যে জেলা ছিল কিছু দিন আগেও সিপিএম তথা বামফ্রন্টের ‘দুর্ভেদ্য ঘাঁটি’, সেখানে বুধবার দুপুরের এই ঘটনার পরে পরিস্থিতি বুঝে বাম নেতারা ‘সন্ত্রাস কবলিত’ অন্য এলাকা পরিদর্শন বাতিল করেন। এর আগে এ দিন সকালে জেলা বামফ্রন্টের আহ্বায়ক তথা সিপিএমের জেলা সম্পাদক অমিয় পাত্রের নেতৃত্বে বাম নেতারা পুলিশ সুপারের কাছে তৃণমূলের ‘সন্ত্রাস’-এর বিরুদ্ধে স্মারকলিপি দেন। দিনের শেষে অমিয়বাবু বলেন, “বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর থেকেই তৃণমূল বিভিন্ন এলাকায় আমাদের কর্মীদের মারধর, ঘরছাড়া করার পাশাপাশি পার্টি অফিস ভাঙচুর করছে। কিন্তু, এ দিন তালড্যাংরায় আমাদের সামনে স্থানীয় এক তৃণমূল নেতার নেতৃত্বে যা ঘটল, তা ভয়ঙ্কর। আমরা চলে আসার পর এলাকায় আমাদের দুই কর্মীর উপরে হামলাও হয়েছে।
মেয়ের ‘খোঁজ’ মেলেনি, ওঝাকে কুপিয়ে খুন
²
‘ঘর পালানো’ মেয়েদের ঠিক ফিরিয়ে দেবেন তিনি। প্রতিশ্রুতি ছিল এমনই। কিন্তু সব ‘হিসেব’ কি মেলে? ওঝা দম্পতির সেই নিদানও মেলেনি। আর, সেই রোষেই খুন হলেন আবু সাদের শেখ (৪০) নামে এলাকার ডাকসাইটে এক ওঝা। তাঁর ক্ষতবিক্ষত দেহ বুধবার সকালে
মিলল নাকাশিপাড়ার কাছেই ঘুনি এলাকায়। পাশেই পড়ে ছিলেন তাঁর স্ত্রী মেছু বিবি। এলাকায় তাঁরও পরিচয় গুণিন হিসেবেই। তাঁরও সারা শরীরে অজস্র ধারালো অস্ত্রের কোপ। কব্জি থেকে ছিন্ন বাঁ হাতটিও। তবে শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে ভর্তি মেছু বিবি এখনও বেঁচে রয়েছেন। সেখানেই চিকিৎসকদের তিনি জানান, গ্রামেরই কিছু লোক তাঁকে কুপিয়েছে। কেন? সে জবাব আর পাওয়া যায়নি ওই মহিলার কাছে। এ ব্যাপারে দু জনকে আটক করে জেরা শুরু করেছে পুলিশ। জেলা পুলিশ সুপার চম্পক ভট্টাচার্য বলেন, “ওই দম্পতি গুণিন ছিলেন। ঝাড়ফুঁক করে গ্রামের লোকের বিশ্বাস অর্জন করেছিলেন বলে শুনেছি। সে কাজেই এসেছিলেন। কিন্তু কোনও পুরনো রোষের জেরেই খুন হয়েছেন। অভিযুক্তরা পালিয়েছে। তবে তল্লাশি চলছে।” তদন্তে নেমে জানতে পেরেছে পুলিশ, ঘুনি গ্রামে প্রায়ই ‘চিকিৎসা’ করতে যেতেন ওই দম্পতি। সেখানেই গফুর শেখের পরিবারে তাঁদের যাতায়াত ছিল প্রায় নিয়মিত।
জমি নিয়ে তৎপরতা শুরু, রিপোর্ট দেবেন পার্থ
সিঙ্গুর প্রকল্পের ৪০০ একর জমি ‘অনিচ্ছুক’ কৃষকদের ফিরিয়ে দেওয়ার রাস্তা বের করতে বুধবার থেকে মহাকরণে জোরদার প্রশাসনিক তৎপরতা শুরু হল। মঙ্গলবার ওই প্রকল্প-এলাকা সরেজমিনে ঘুরে দেখার পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যেপাধ্যায়ের কাছে বুধবার সবিস্তার রিপোর্ট জমা দিলেন শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। পার্থবাবু পরে বলেন, “রিপোর্ট জমা দিয়ে গেলাম। এ বার মুখ্যমন্ত্রীই সিঙ্গুরের প্রকল্প সম্পর্কে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।” রাজ্যের নতুন জমি-নীতি তৈরি করতে মুখ্যমন্ত্রীর গঠিত কমিটির সদস্য, অবসরপ্রাপ্ত আইএএস অফিসার দেবব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় এ দিনই মহাকরণে আসেন। জমি-নীতি তৈরি সংক্রান্ত পরামর্শ দেওয়া ছাড়াও সিঙ্গুরের ৪০০ একর জমি ‘অনিচ্ছুক’ কৃষকদের কী ভাবে ফিরিয়ে দেওয়া যায়, সে ব্যাপারে ভূমি দফতরের শীর্ষ স্থানীয় আধিকারিকদের সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা করেন তিনি। বৈঠকে ডেকে নেওয়া হয় হুগলির জেলা শাসক শ্রীপ্রিয়া রঙ্গরাজনকেও। জেলা শাসককে বলা হয়েছে, সিঙ্গুরের প্রকল্প এলাকার ঠিক কোথায় কোথায় ‘অনিচ্ছুক’ কৃষকদের ঠিক কত পরিমাণ জমি ছিল, নাম ধরে ধরে সেই তথ্য ফের যাচাই করে দ্রুত তা মহাকরণে পাঠাতে। বিকেলে মহাকরণ ছেড়ে বেরোনোর সময় দেবব্রতবাবু বলেন, পরে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলবেন।
ঘরছাড়াদের গ্রামে ফেরাতে এসপির দ্বারস্থ তৃণমূল
ঘরছাড়া দু’টি পরিবারকে গ্রামে ফেরানোর দাবিতে বুধবার জেলা পুলিশের দ্বারস্থ হল তৃণমূল। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সিউড়ি ২ ব্লকের তাপাইপুর গ্রামটি আদিবাসী অধ্যুষিত। তৃণমূলের অভিযোগ, অন্যায়ের প্রতিবাদ করে সিপিএম নেতা গোপাল টুডুর শাসানিতে ওই গ্রামের এক মহিলা-সহ দুই আদিবাসী পরিবারকে গ্রাম ছাড়তে হয়েছিল। তাই তাঁদের ঘরে ফেরানোর দাবিতে এ দিন তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল ওই দু’টি পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে পুলিশ সুপারের কাছে যান। জেলা পুলিশ সুপার নিশাদ পারভেজ বলেন, “তাঁদের অভিযোগ শুনেছি। তাঁদের গ্রামে ফেরানোর জন্য সব রকম ব্যবস্থা করা হবে।” তৃণমূলের দাবি, ওই গ্রামের অধিকাংশ বাসিন্দা সিপিএম করতেন। অনেকে স্থানীয় একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার অধীনে নানা রকম কাজ করতেন। আর্থিক সুযোগ-সুবিধা আসত। কিন্তু ওই সব সুবিধা সিপিএমের লোকেদের জন্য তাঁরা পেতেন না। এর প্রতবাদ করায় কয়েক জনের সঙ্গে বিরোধ বাধে সিপিএম নেতৃত্বের। প্রতিবাদ করার অপরাধে বেশ কয়েক জনকে জরিমানা করা হয়েছিল। ওই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার অধীনে কাজ করা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর নেত্রী পুতুল সোরেন ও যুগল মাড্ডিকে গ্রাম ছাড়ার ‘ফতোয়া’ দেয় সিপিএম। তখন থেকেই সিপিএমের ভয়ে গ্রামছাড়া আছেন পুতুল ও যুগলের পরিবারএমনটা দাবি তাঁদের।
প্রথম দফাতেই পুনর্বাসনের দাবি সাঁকতোড়িয়ার বাসিন্দাদের
দ্রুত পুনর্বাসন প্রক্রিয়া শুরুর দাবি তুলেছেন কুলটির ধস কবলিত সাঁকতোড়িয়া গ্রামের বাসিন্দারা। এডিডিএ কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়ে এই দাবি জানানো হয়েছে। এডিডিএ জানিয়েছে, ধসপ্রবণ অঞ্চলের জনসমীক্ষার কাজ শুরু হয়েছে। তা শেষ হলে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের
সদস্যদের পরিচয়পত্র দেওয়া হবে। কিন্তু এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, জনসমীক্ষায় নিযুক্ত সংস্থাটি মাঝপথে কাজ বন্ধ করে চলে গিয়েছে। যদিও এডিডিএ-র দাবি, তারা এ বিষয়ে কিছুই জানে না। রানিগঞ্জ ও আসানসোল খনি অঞ্চলের মোট ১৩৯টি ধসপ্রবণ অঞ্চলের বাসিন্দাদের পুনর্বাসনের নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। কেন্দ্রীয় কয়লা মন্ত্রক তার জন্য অর্থ অনুমোদন করেছে। রাজ্য সরকারের তরফে ওই পুনর্বাসনের কাজ করবে এডিডিএ। ঠিক হয়েছিল, প্রথম দফায় বাঙালপাড়া, সামডিহি, কেন্দ্রা ও হরিশপুর গ্রামের বাসিন্দাদের পুনর্বাসন হবে। কিন্তু কুলটির সাঁকতোড়িয়া গ্রামের বাসিন্দারা আপত্তি জানান। ‘সাঁকতোড়িয়া ভিলেজ সমিতি’ নামে একটি মঞ্চ গড়ে তাঁরা প্রথম তালিকায় তাঁদেরও নাম যোগ করার দাবি তুলেছেন। সাঁকতোড়িয়া ভিলেজ সমিতির সম্পাদক তারাপদ খাওয়াস জানান, ২০০০ সালের জুন মাসে প্রথম বার ওই গ্রামে ধস নামে।
উন্নয়ন হবে, চিঠিতে আশ্বস্ত আড়ি দম্পতি
চিঠি এসেছে। উন্নয়নের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে লিখিত ভাবে। আর তাতেই আশায় বুক বাঁধছেন কেনারাম আর আরতি আড়ি। বলছেন, “এ বার বুঝি সুদিন আসবে। শুধু আমাদের নয়, গোটা গ্রামের, লোধা সম্প্রদায়ের সব মানুষেরই উন্নয়ন হবে।” পশ্চিম
মেদিনীপুর জেলার খড়্গপুর ১ ব্লকের কুচলাতাড়ি গ্রামের বাসিন্দা হতদরিদ্র আড়ি দম্পতি। গত ২৬ জানুয়ারি, প্রজাতন্ত্র দিবসে পিছিয়ে পড়া লোধা সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি হয়েই তাঁরা গিয়েছিলেন নয়াদিল্লিতে, রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিলের সঙ্গে দেখা করতে। তখনই জানিয়ে এসেছিলেন, তাঁদের এবং গোটা গ্রামের দুর্দশার কথা। সামগ্রিক ভাবে লোধা সম্প্রদায়ের পিছিয়ে পড়ার কাহিনীও শুনিয়েছিলেন রাষ্ট্রপতিকে। বলেছিলেন, “গ্রামে সজলধারা প্রকল্প নেই। বিশুদ্ধ পানীয় জল পাই না। একশো দিনের প্রকল্পে কাজ পাই মেরেকেটে ৮-১০ দিন। বাকি সময়টা জঙ্গলের কাঠ-পাতা বিক্রি করে অনেক কষ্টে সংসার চলে।” তখনই আশ্বাস মিলেছিল দিন বদলাবে। তবু সংশয় ছিল। মুখের কথায় তো আর চিঁড়ে ভেজে না! তবে এ বার আড়ি দম্পতির হাতে এসেছে লিখিত আশ্বাস। রাজ্যের স্বরাষ্ট্র দফতরের সহ-সচিব অতীন্দ্রনাথ দাসের চিঠি এসেছে কেনারামবাবুর কাছে। ইংরেজিতে লেখা চিঠি।

কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
ব্যবসা
খেলা
স্বাস্থ্য
জীবজগৎ
সম্পাদকীয়
জেলা
উত্তরবঙ্গ
বকেয়া চাওয়ায় মার, পাল্টা গুলিতে কালিয়াচকে হত ২
সিটু ছাড়তে বাধ্য
করা হচ্ছে, নালিশ
দক্ষিণবঙ্গ
ব্যাঙ্ক থেকে টাকা তুলে
ফেরার পথে ছিনতাই
তৃণমূল কর্মী খুনে
ধৃত সিপিএম নেতা
বর্ধমান
নদীতে নেই জল, তবু পারানি দিয়ে যান নতুনচরের বাসিন্দারা
প্রতীক্ষালয়-শৌচাগার নেই, দোমহানিতে নাকাল যাত্রীরা
পুরুলিয়া
মুর্শিদাবাদ
নির্বিঘ্ন ভোটের পরেই
সংঘর্ষ ফিরছে মুর্শিদাবাদে
জলপাই-রঙা স্যুটকেসে
মিলল ৭০ হাজার টাকা
মেদিনীপুর
পালাবদলে তৎপরতা বৃদ্ধি
পশ্চিমের জেলা প্রশাসনে
গরম পড়তেই জলসঙ্কট
কলকাতা
৩৬.২/২৫.২


আজকের দিনে


l১৯৬৫: অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার যমজ ভাই মার্ক ওয় ও স্টিভ ওয়ের জন্ম।
l ১৯৮৮: অভিনেতা ও নির্দেশক রাজ কপুরের মৃত্যু।

সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র
Kolkata Howrah Patrika Utsav Rabibashariya Rashifal

শ্রেণিবদ্ধ

পাক্ষিক

Patro Patri Prostuti


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.