প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানায়, এ দিন সকাল সাড়ে ৭টা নাগাদ বকেয়া ৯ হাজার টাকার জন্য হাজরুর ছেলে বাপি শেখ এনামুলের বাড়িতে যায়। ওই টাকা চাইতেই জিমবার বাপির উপর চড়াও হয়ে বলে অভিযোগ। হাঁসুয়া দিয়ে বাপির হাতে আঘাত করা হয় বলে অভিযোগ। রক্তাক্ত অবস্থায় মার খেয়ে বাপি গ্রামে ফিরে যায়। এর পর ৫টি মোটর সাইকেলে ১২ জনের দল নিয়ে হাজরু এনামুলের বাড়িতে চড়াও হয়। সে সময়ে এলোপাথাড়ি গুলি চালানো হয়। বুকে গুলি লেগে বাড়ির সামনেই এনামুল হকের মৃত্যু হয়। দাদার এই অবস্থা দেখে এগিয়ে আসতেই জিমবারও গুলিবিদ্ধ হন। তার পেটে গুলি লাগে। নিহতের স্ত্রী বেনজির বিবিকে কোপানো হয়।
সাতসকালেই এ দৃশ্য দেখে পড়শি ও এলাকার বাসিন্দারা ছুটে আসেন। গ্রামবাসীরা তাড়া করলে দু’টি মোটর বাইক ফেলে পালিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা। এলাকাবাসীদের বক্তব্য, পুলিশ নিষ্ক্রিয় তাই এলাকায় দুষ্কৃতী-দাপট বাড়ছে। প্রচুর অস্ত্রও রয়েছে দুষ্কৃতীদের হাতে। |