| আজকের দিনে |
 • ১৮৫১: জিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার দায়িত্ব নিলেন ভূতাত্ত্বিক টমাস ওল্ডহ্যাম। ভূ-মানচিত্র তৈরি ও বিভিন্ন আবিষ্কৃত জিনিসের তথ্য সংগ্রহ করে রাখা —এ সবই সংস্থার কাজের আওতাভুক্ত করেন ওল্ডহ্যাম। |
|
|
| হপ্তা শেষে... |
| শনিবার |
রবিবার |
বৃহস্পতির পাক্ষিক |
 |
 |
 |
 |
 |
|
|
রাস্তা তৈরির কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন গ্রামবাসীরা। ঠিকাদার ও তাঁর সঙ্গীদের সঙ্গে এই নিয়ে সংঘাতের জেরে শেষ পর্যন্ত খুন হয়ে গেলেন এক অন্তঃসত্ত্বা মহিলা। তাঁকে গুলি করার অভিযোগে গ্রেফতার হলেন শেখ এনাতুল্লা নামে এক কংগ্রেস কর্মী। মালদহের পুলিশ সুপার প্রসূন বন্দোপাধ্যায় বলেন, “রাস্তার কাজ নিয়ে দু’পক্ষের বিরোধের জেরে এক নিরীহ মহিলাকে গুলি করে খুন করা হয়েছে। মোট ৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।” ওই মহিলার নাম গাজলি বিবি (৩৫)। সোমবার সকাল সাড়ে ৬টা নাগাদ মালদহের রতুয়া থানার বিলাইমারির খাকছাবোনা গ্রামে নিজের বাড়ির সামনে তিনি তখন কল থেকে জল তুলতে যাচ্ছিলেন। অভিযোগ, দিন কয়েক আগের একটি গণ্ডগোলে আহত এনাতুল্লা এই দিন তাঁর বাড়ির সামনে গিয়েই মাস্কেট থেকে এলোপাথাড়ি গুলি ছুড়ছিলেন। তখনই চার সন্তানের মা গাজলি বিবির বুকে গুলি লাগে। তারপরেই সিপিএম ও তৃণমূল উভয়েই গাজলি বিবিকে দলীয় সমর্থক বলে দাবি করে।
তৃণমূল নেত্রীর সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হওয়ার পরে কংগ্রেসের দীপা দাশমুন্সির সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়াল গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা। মোর্চার সভাপতি বিমল গুরুঙ্গ সোমবার নয়াদিল্লিতে কেন্দ্রীয় নগরোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী দীপার সঙ্গে বৈঠক করলেন। পরে দীপার সঙ্গে গিয়ে রেলমন্ত্রী পবন বনসলের সঙ্গে বৈঠক করেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীল কুমার শিন্দের সঙ্গেও দেখা করতে চাইছেন গুরুঙ্গরা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রের খবর, এ বিষয়ে দীপার সঙ্গে শিন্দের কথা হয়েছে। ৭ মার্চ শিন্দে মোর্চা নেতাদের সঙ্গে দেখা করতে পারেন। রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের কাছেও সময় চাইছেন তাঁরা। সম্পর্কের সুসময়ে গুরুঙ্গ তৃণমূল নেত্রীকে ‘মা’ বলে সম্বোধন করেছিলেন। কিন্তু এখন পরিস্থিতির পরিবর্তন হয়েছে। এই দিন সেই গুরুঙ্গ রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়কে ‘পিতৃতুল্য’ মানুষ বলে অভিহিত করে তাঁর উপরে ‘আশা-ভরসা’ রাখার কথা ঘোষণা করেছেন। এই গোটা ঘটনা পরম্পরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি মোর্চার অনাস্থারই প্রকাশ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলগুলি।
ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র শুভজিৎ হালদারকে খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত উত্তম বিশ্বাসকে রবিবার রাতে উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটায় এক আত্মীয়ের বাড়ি থেকে গ্রেফতার করল পুলিশ। রবিবার দুপুরে হুগলির চণ্ডীতলার পাঁচঘরা দক্ষিণপাড়ায় ধৃত যুবকের বাড়ির পাশের খড়ের গাদা থেকে শুভজিতের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছিল। ধৃতকে সোমবার শ্রীরামপুর মহকুমা আদালতের এসিজেএম রতন দাসের এজলাসে তোলা হলে বিচারক তার পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। অপরাধের কথা কবুল করেছে ওই যুবক। কিন্তু কেন খুন? সন্তোষজনক উত্তর মেলেনি পুলিশের কাছে। প্রাথমিক জেরার পরে তারা জানিয়েছে, বাড়িতে এসে শুভজিৎ চেঁচামেচি করার কারণেই তাকে খুন করেছে বলে দাবি করেছে উত্তম। যদিও পুলিশ এই যুক্তিতে এখনও বিশ্বাসী নয়। ধৃত যুবক জানিয়েছে, প্রথমে শুভজিতকে খুন করে তারপর মুক্তিপণ চেয়ে এসএমএস করেছিল উত্তম। 
