l
Sicily Villas & Apartments
l
Registrar nombre del dominio
l
Domain Registration
তিস্তা-বিতর্কেই বন্দি সফর
চুক্তি আটকাল কেন, দিনভর ব্যাখ্যা দিল্লির
জয়ন্ত ঘোষাল • ঢাকা
বারো বছর পরে দ্বিপাক্ষিক সফরে ঢাকায় পা রাখলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর অভ্যর্থনায় উনিশ বার তোপধ্বনি হল। হজরত শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে গার্ড-অফ-অনার দিল তিন সেনাবাহিনী। প্রোটোকল ভেঙে দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বাগত জানালেন মনমোহন সিংহ ও তাঁর স্ত্রী গুরশরণ কউরকে। বিমানবন্দরের চার দিকে মনমোহন আর হাসিনার বিশাল রঙিন ছবি। উড়ছে দু’দেশের জাতীয় পতাকা, উড়ছে বেলুন। কিন্তু ঘটনা হল, যে সফরে কথা ছিল, মনমোহন আসবেন, দেখবেন এবং জয় করবেন, তিস্তা তার সুরটাই কেটে দিয়েছে। এত দিনের আলাপ-আলোচনার পরও, তিস্তা চুক্তি কেন হচ্ছে না, সেটা জানতে আজ ভারতের হাইকমিশনার রজিত মিটারকে ডেকে পাঠান বাংলাদেশের বিদেশসচিব মিজারুল কায়েশ। চুক্তি না হওয়ায় অসন্তোষও প্রকাশ করেন তিনি। এমনকী মনমোহন ঢাকায় পৌঁছনোর আগেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিদেশ সংক্রান্ত উপদেষ্টা গওহর রিজভি বলেন, “পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী যে এলেন না, তাতে আমরা হতাশ। প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে জানতে চাইব, কেন এমন হল।” তিস্তা চুক্তি না হওয়াটা বাংলাদেশের মননে ভারত-বিরোধী অনুভূতি উসকে দিয়েছে। তিস্তার জলের দাবিতে আজ দেশের সব নদীতে নৌকা মিছিল হয়েছে। সেই মিছিলে ফেস্টুন উড়েছে, ‘তিস্তার ন্যায্য পানির দাবি, ভারতের কাছে ন্যায্য দাবি’। অন্য দিকে শহরের রাস্তার দু’ধারে দাঁড়িয়ে সাধারণ মানুষ দাবি জানাচ্ছেন, ‘আমাদের ন্যায্য পানি চাই’।
বিস্তারিত...
মনমোহনের প্রবল চেষ্টাতেই খানিকটা স্বস্তি
জয়ন্ত ঘোষাল • ঢাকা
গোটা সফরেই তিস্তার ছায়া রয়ে গেল। তবে দিনভর কূটনীতি আর আন্তরিকতা দেখিয়ে দিনের শেষে সেই ছায়া অনেকটা সরিয়ে দিতে সক্ষম হলেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ। আজ সকালে এক অন্য ঢাকায় পা রেখেছিলেন মনমোহন। আপ্যায়ন ছিল, কিন্তু তার সঙ্গে ছিল আড়ষ্টতাও। সফর শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আপত্তির জেরে তিস্তা জলবণ্টন চুক্তি থেকে দিল্লির পিছিয়ে যাওয়াতেই এই আড়ষ্টতা। তিস্তা চুক্তি বাতিলের জন্য বাংলাদেশের প্রায় সব সংবাদমাধ্যমই মনমোহনের তীব্র সমালোচনা করেছে। শেখ হাসিনার সরকারের শরিক দলগুলির নেতারা প্রকাশ্যেই বলেছেন, “বাংলাদেশ ‘পানির দেশ’। পানি-ই যদি না মিলল, তবে কী লাভ আর সব চুক্তিতে!” এমনকী কয়েক জন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী প্রকাশ্যে এমন বিবৃতিও দিলেন যে, “ওরা তিস্তার জল দিচ্ছে না, আমরাও ওদের ট্রানজিটের সুযোগ দেব না।” যার রেশ ধরে ফেনীর জলবণ্টন নিয়ে চুক্তিই করল না ঢাকা। এমনকী একটা সময় ছিটমহল নিয়ে চুক্তি করতেও রাজি হচ্ছিল না তারা। এমন একটা পরিস্থিতির মধ্যেই শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে বসলেন মনমোহন। সেই বাধো বাধো ভাব নিয়েই। এবং শেষ পর্যন্ত অস্বস্তির মেঘ অনেকটাই সরিয়ে দিতে পারলেন। হাসি ফুটল হাসিনার মুখেও। নিজের বক্তৃতায় মনমোহনের এই সফরকে ‘ফলপ্রসূ’ বলেই অভিহিত করলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন কূটনীতিকরাও।
বিস্তারিত...
মন্ত্রী ঠিক বলছেন কি, এ বার
সরেজমিনে দেখবেন মুখ্যমন্ত্রী
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা
খাতায়-কলমে উন্নয়নের পরিকল্পনা তৈরি করছেন মন্ত্রীরা। সেই পরিকল্পনা কতটা কার্যকর হল, তা জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে রিপোর্টও জমা দেবেন তাঁরা। কিন্তু সেই সব রিপোর্ট কতটা বাস্তব? মুখ্যমন্ত্রী জানিয়ে দিলেন, স্রেফ তথ্য দিয়ে তাঁকে সন্তুষ্ট করা যাবে না। মন্ত্রীদের দেওয়া রিপোর্টের ‘বাস্তবতা’ এ বার মাঠে নেমে যাচাই করবেন স্বয়ং তিনিই! মঙ্গলবার গ্রামোন্নয়নে যুক্ত বিভিন্ন দফতরের মন্ত্রী ও সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে বসে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই জানিয়েছেন তাঁর এই ‘প্রকল্প পরিদর্শন’ পরিকল্পনার কথা। কাজে গতি আনার কথা তিনি আগেই বলেছেন। আর এ দিনের বৈঠকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীদের সেটা আবার মনে করিয়ে দিয়ে মমতার হুঁশিয়ারি, “উন্নয়ন পরিকল্পনায় কেন্দ্র ও রাজ্যের টাকা যেন কোনও মতেই পড়ে না-থাকে।” চলতি অর্থবর্ষ শেষ হতে নতুন সরকারের হাতে আর সাকুল্যে সাত মাস। কিছু ‘করে দেখানোর’ জন্য তা যে যথেষ্ট নয়, মুখ্যমন্ত্রী তা বিলক্ষণ জানেন। তাই কঠোর নিয়মানুবর্তিতায় দ্রুত কাজ শেষ করতে চান তিনি। সরকারি কাজ মানেই আঠারো মাসে বছর চালু এই ধারণার পরিবর্তনও ঘটাতে চাইছেন একই সঙ্গে। যার প্রেক্ষিতে বৈঠকে তিনি মন্ত্রীদের বলেছেন, “সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর, আর জানুয়ারি থেকে মার্চের মধ্যে দু’দফায় কোন কোন প্রকল্প, কবে শুরু করবেন, কবে শেষ করবেন, তার পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জমা দিন উন্নয়ন ও পরিকল্পনা দফতরে।” তবে মমতা এখানেই থেমে থাকতে চান না। মন্ত্রীদের রিপোর্ট এবং তার বাস্তবায়নে অনেক সময়ে ফারাক থেকে যায়। আর এই সংক্রান্ত তথ্যে সামান্য অসঙ্গতিও যে তিনি মেনে নেবেন না, মমতা এ দিন তা বুঝিয়ে দিয়েছেন।
বিস্তারিত...
ঘুষ কাণ্ডে জেলে অমর, চাপে কংগ্রেস
নিজস্ব সংবাদদাতা • নয়াদিল্লি
সংসদ-ঘুষ কাণ্ডে শেষ পর্যন্ত জেলেই যেতে হল অমর সিংহকে! আর দুর্নীতির প্রশ্নে কংগ্রেসের অস্বস্তিও এক ধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে গেল। ২০০৮ সালে ঘুষের বিনিময়ে ভোট কাণ্ডে আজ গ্রেফতার করা হয় সাংসদ অমরকে। টু জি কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত প্রাক্তন মন্ত্রী এ রাজা, সাংসদ কানিমোজি বা কমনওয়েলথ কেলেঙ্কারিতে সুরেশ কলমডী যে জেলে আছেন, সেই তিহাড়ই ঠিকানা হল রাজ্যসভার এই সাংসদের। অথচ অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে আজ গোড়ায় আদালতেই আসতে চাননি প্রাক্তন এই সমাজবাদী নেতা। শেষ পর্যন্ত তাঁকে হাজিরা তো দিতে হয়ই, নাকচ হয়ে যায় জামিনের আবেদনও। তিস হাজারি আদালতে বিশেষ বিচারক সঙ্গীতা ধিংড়া সেহগল তাঁকে ১৩ দিনের জন্য জেলে রাখার নির্দেশ দেন। ঘুষ কাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে দুই প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ ফাগ্গন সিংহ কুলস্তে এবং মহাবীর সিংহ ভাগোরাকেও জেলে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে আদালত। কিন্তু স্বাভাবিক ভাবেই যে প্রশ্নটা আজ কংগ্রেসকে চাপে ফেলছে, তা হল ইউপিএ-র প্রথম জমানায় আস্থা ভোটের সময় কেন ঘুষ দিয়ে সাংসদ কিনতে চেয়েছিলেন এই ঠাকুর নেতা? কার রাজনৈতিক সুবিধার জন্য? বিজেপি, বাম-সহ তামাম বিরোধীরা এই প্রশ্নই তুলেছেন। সন্দেহ নেই, দুর্নীতি প্রশ্নে কংগ্রেসকে আক্রমণের জন্য তাদের অস্ত্র আজ আরও ধারালো হয়েছে, যা দৃশ্যতই অস্বস্তিতে ফেলেছে কংগ্রেসকে। তবে এখানেই শেষ নয়। ওয়াকিবহাল মহল বলছে, ঘুষ কাণ্ডের তদন্তের আঁচ এ বার কংগ্রেসের গায়ে সরাসরি লাগতে পারে। বিশেষ করে সর্বোচ্চ আদালতের প্রত্যক্ষ নজরদারিতে যে ভাবে তদন্ত চলছে, তাতে কংগ্রেস-নেতাদের নাম উঠে আসার সম্ভাবনা থেকেই যায়। শেষ পর্যন্ত তা ঘটলে কংগ্রেসের বিড়ম্বনা নিঃসন্দেহে বাড়বে।
বিস্তারিত...
মামুলি অসুখেরও চিকিৎসা হয়
না ‘অচ্ছুত’ এইচআইভি-র
পারিজাত বন্দ্যেপাধ্যায় • কলকাতা
রানা সেনগুপ্ত • বর্ধমান
দু’বছর আগে সংখ্যাটা ছিল ১৭। গত বছর কিছুটা বেড়েছিল। আর এ বার? এক লাফে দ্বিগুণ! বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের এই পরিসংখ্যান সাধারণ অসুখে এইচআইভি পজিটিভ রোগীর মৃত্যুর। ওঁদের কেউ ডায়েরিয়া নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন, কারও হয়েছিল যক্ষ্মা বা ম্যালেরিয়া। সময়ে চিকিৎসা হলে যার কোনওটাতেই মৃত্যু হওয়ার কথা নয়। অথচ ওঁরা সময়মতো হাসপাতালে ভর্তি হয়েও প্রাণে বাঁচেননি! এবং অভিযোগ: এইচআইভি আক্রান্ত বলেই ওঁদের ছুঁয়েও দেখেননি সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক-চিকিৎসাকর্মীরা। বরং অনেককে ‘জবরদস্তি’ ছুটি দিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছেন! বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের বিরুদ্ধে ওঠা এই গুরুতর অভিযোগের তদন্তে নেমে রাজ্য এড্স নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সংস্থা (স্যাক্স)-র কর্তাদের চোখ কপালে উঠেছে। তথ্য বলছে, গত এক বছরে (২০১০-১১) হাসপাতালে এসেও এমন ৪৬ জন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। গত বছরে (২০০৯-১০) সংখ্যাটি ছিল ২৩, তার আগের বছরে (২০০৮-০৯) ১৭। স্রেফ এক বছরে এটা দ্বিগুণ হয়ে গেল! কেন? জবাবে হাসপাতালের চিকিৎসকদের কয়েক জন জানান, এইচআইভি আক্রান্তদের প্রতি এক শ্রেণির চিকিৎসক ও চিকিৎসাকর্মীর মনোভাবই এর কারণ। তাঁদের চাপেই উপযুক্ত চিকিৎসা না-দিয়ে তড়িঘড়ি ওই সব রোগীকে বাড়ি পাঠানো হয়েছে বলে অভিযোগ। মামুলি অসুখ নিয়ে হাসপাতালে এসে কেমন ব্যবহার পেয়েছেন ওই রোগীরা? কাটোয়ার অনিমা দেবনাথের (পরিবর্তিত নাম) স্বামী বলেন, “আমার স্ত্রীর মাথায় যন্ত্রণা হচ্ছিল। ডাক্তাররা ছুঁয়েও দেখলেন না! প্রায় তাড়িয়েই দিলেন। স্থানীয় ডাক্তার পরীক্ষা করে জানালেন, এনসেফেলাইটিস হয়েছিল। হাসপাতালে ঠিকঠাক চিকিৎসা হলে বেঁচে যেত।”
বিস্তারিত...
কয়লার অভাবে ইউনিট পঙ্গু,
বিপর্যয়ের ছায়া বিদ্যুতে
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা
লোডশেডিং বুঝি দাপটে ফিরতে চলেছে পশ্চিমবঙ্গে। এ আশঙ্কা বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর অযোগ্যতা কিংবা সংবহন-পরিবহণে ত্রুটির জন্য নয়। এ বার ‘ভিলেন’ কয়লা। কয়লার অভাবে মঙ্গলবারই বসিয়ে দেওয়া হয়েছে কোলাঘাট তাপবিদ্যুতের দু’টো ইউনিট। উপরন্তু সাগরদিঘি, বক্রেশ্বর, ব্যান্ডেল, সাঁওতালডিহি সর্বত্র কোনও না কোনও ইউনিট বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। আর বিদ্যুৎ দফতরের এ দিনের হিসেব বলছে, রাজ্য বিদ্যুৎ উন্নয়ন নিগমের কুড়িটি ইউনিটের মধ্যে মঙ্গলবার চলেছে ১৪টি। এবং কয়লার টানাটানিতে অধিকাংশই পূর্ণ ক্ষমতায় উৎপাদন করতে পারছে না। ফলশ্রুতি: রাজ্যে এ দিন বিদ্যুৎ ঘাটতি আড়াইশো মেগাওয়াট! কিন্তু কলকাতায় তো সেটা তেমন মালুম হল না? বিদ্যুৎ দফতরের ব্যাখ্যা: কলকাতা ও আশপাশে উৎপাদন স্বাভাবিক রেখে আপাতত পরিস্থিতি সামাল দিচ্ছে সিইএসসি। তবে তারা একা কত দিন লড়তে পারবে, সে সম্পর্কে বিদ্যুৎ-কর্তারা সন্দিহান। কারণ, কলকাতায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য সিইএসসি-কে এখনও নিগমের উপরে নির্ভর করতে হয়।নিগমের উৎপাদন মার খেলে পরবর্তীকালে মহানগরে তার প্রভাব পড়তে বাধ্য। এ বার দেখা যাক, নিগমের বিভিন্ন বিদ্যুৎকেন্দ্রে ‘কয়লা-পরিস্থিতি’ ঠিক কী রকম। এ দিন সকালে কোলাঘাটে কয়লার মজুত এসে ঠেকেছে মাত্র সাড়ে ১১ হাজার টনে। এ দিকে কোলাঘাটের মোট ছ’টা ইউনিট চালাতে রোজ অন্তত ২০ হাজার টন কয়লা দরকার। অতএব বাধ্য হয়ে দু’টো ইউনিট বসিয়ে দিতে হয়েছে।
বিস্তারিত...
দ্বিতীয় সংস্করণ
কলকাতা
প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে প্রাপ্তি শুধু বিবেচনার আশ্বাস
ব্যবসায়ী দম্পতিকে বেঁধে রেখে ডাকাতি
রাজ্য
তিস্তা প্রকল্প নিয়ে ক্ষুব্ধ মমতা, রিপোর্ট তলব
অনেক পথ বাকি প্রত্যাশা পূরণে, ‘মানছেন’ মমতা
দেশ
সহমতে ভরসা রেখেই উন্নয়ন পেয়েছে রালেগণসিদ্ধি, সুশাসনও
গুজরাতে নির্বাচনের আগে জমি ছাড়তে নারাজ কংগ্রেস
বিদেশ
ডুবিয়েছেন ‘দূত’ মেননই,
তীব্র হচ্ছে অভিযোগ
ব্যবসা
শিল্প করিডরে লগ্নি নিয়ে
সংশয় কাটাল জাপান
চা বাগান শ্রমিকদের মজুরি নিয়ে অচলাবস্থা কাটেনি
খেলা
সঙ্গা আমার মতোই নাটকীয়, ম্যাচটা কিন্তু ফাটাফাটি হবে
ভারতীয় হকির আলো-অন্ধকার দিন
স্বাস্থ্য
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশই সার, তিন হাসপাতাল ঘুরে মৃত্যু রোগিণীর
জীবজগত্
চিতাবাঘের ভয়ে
সন্ধ্যাতেই ঘরে
প্লাস্টিক রুখতে বাজারে
হানা, গরহাজির মেয়রই
সম্পাদকীয়
এক যুগ পরে
দুই বিখ্যাত বন্ধুর
বিচ্ছেদ কাহিনি
কলকাতা
৩১.৫/২৬.৬
আজকের দিনে
•
১৮২২:
ব্রাজিলের স্বাধীনতা দিবস।
•
১৮২৬:
মনীষী রাজনারায়ন বসুর জন্ম।
সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র
পাক্ষিক
বনেদি বাড়ির পুজোর আচার-বিধি-ভোগ বিশেষত্ব নিয়ে,
কলকাতা-সহ সারা বাংলা খুঁজে হাওয়াবদলের সংকলন
First Page
|
Calcutta
|
State
|
Uttarbanga
|
Dakshinbanga
|
Bardhaman
|
Purulia
|
Murshidabad
|
Medinipur
National
|
Foreign
|
Business
|
Sports
|
Health
|
Environment
|
Editorial
|
Today
Crossword
|
Comics
|
Feedback
|
Archives
|
About Us
|
Advertisement Rates
|
Font Problem
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.