| আজকের দিনে |
 • ২০০১: বিশ্বের সর্বকালের সেরা টেস্ট ব্যাটসম্যান অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার স্যর ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যানের মৃত্যু। সতীর্থদের ‘ব্র্যাডেলস’ ক্রিকেটবিশ্বের কাছে পরিচিত ছিলেন ‘দ্য ডন’ নাম। জীবদ্দশাতেই তাঁর নামে প্রকাশিত হয় ডাকটিকিট ও একটি যাদুঘর। |
|
|
| হপ্তা শেষে... |
| শনিবার |
রবিবার |
বৃহস্পতির পাক্ষিক |
 |
 |
 |
 |
 |
|
|
সুন্দরবনের উপকূলবর্তী এলাকা দিয়ে বাংলাদেশ থেকে নদীপথে অনুপ্রবেশের ঘটনা প্রায়ই ঘটে। দু’দিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গে এসে রবিবার উত্তর ২৪ পরগনার সুন্দরবনের উপকূলবর্তী এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীল কুমার শিন্দে। সীমান্তরক্ষী বাহিনী, নৌবাহিনী, উপকূলরক্ষী বাহিনী এবং রাজ্য পুলিশের মধ্যে সমন্বয় বাড়িয়ে তোলার উপরে তিনি জোর দেন। কথা বলেন সাধারণ মানুষের সঙ্গেও।
গত মাসে রাজ্যপাল এম কে নারায়ণন এ রাজ্যে গুন্ডারাজ চলছে বলে যে মন্তব্য করেছিলেন, তা নিয়ে এ দিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে প্রশ্ন করা হয়। এই প্রশ্নের জবাব কার্যত এড়িয়ে গিয়েছেন স্বরাস্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এ সংক্রান্ত কোনও রিপোর্ট আমার কাছে আসেনি। রিপোর্ট পেলে খতিয়ে দেখা হবে।” বিকেলে ফের ধামাখালি হয়ে সরবেড়িয়ায় ফিরে হেলিকপ্টারে কলকাতা আসেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। আজ, সোমবার তাঁর ফ্রেজারগঞ্জে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সঙ্গে নিরাপত্তা সংক্রান্ত বৈঠক করার কথা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রের খবর, গত কয়েক মাসে রাজ্যে অনুপ্রবেশ ও পাচার বেড়েছে বলে মন্ত্রকে রিপোর্ট জমা পড়েছে। 
চার্জশিট জমা পড়েছিল ঘটনার সাতাশ মাস পরে। তারও পরে কেটেছে প্রায় চার বছর। এখনও শুরু হয়নি কাটোয়ার কংগ্রেস কর্মী তুহিন সামন্ত হত্যার বিচার। একের পর এক আইনি জটিলতায় মামলার চার্জ গঠনই হয়নি।
দেরিতে হলেও চার্জশিট জমা পড়ায় খানিকটা স্বস্তি পেয়েছিল তুহিনবাবুর পরিবার। কিন্তু ঘটনার ছ’বছর পরেও বিচার শুরু না হওয়ায় তাঁরা রীতিমতো হতাশ। ছ’বছর আগের যে দিনটায় নিজের বড় ছেলেকে হারান, তার ঠিক আগের দিন, রবিবার কাটোয়ার নন্দীগ্রামে নিজের বাড়িতে বসে বৃদ্ধ শরদিন্দু সামন্তের গলায় ঝরে পড়ে ক্ষোভ, “কবে যে বিচার শুরু হবে, কবেই বা দোষীরা শাস্তি পাবে, বুঝতে পারছি না।” নাগাড়ে আইনি লড়াই করে কিছুটা ক্লান্তও হয়ে পড়েছে সামন্ত পরিবার। কিন্তু, লড়াই ছাড়তে নারাজ। ২০০৭-এর ২৫ ফেব্রুয়ারি কাটোয়ার চাণ্ডুলি হাইস্কুলে পরিচালন সমিতির ভোটে সিপিএম-কংগ্রেস গোলমাল বাধে। অশান্তি ছড়ায় স্কুলের বাইরেও। অভিযোগ, গোলমাল থামানোর নামে কাটোয়ার তৎকালীন ওসি দেবজ্যোতি সাহা গুলি ছোড়েন। 
তোজো ফিরছে।
হোমের ঠান্ডা স্যাঁতস্যাঁতে ঘেরাটোপ থেকে পাক্কা সাত মাস পরে বালুরঘাটে, পরিজনের ওমে-আদরে ফিরছে বছর দেড়েকের ছেলেটি।
মার্কিন আদালতের নির্দেশে ছোট্ট ইন্দ্রাশিস সাহা ওরফে তোজোকে নিউজার্সির সেই হোমের ঘেরাটোপ থেকে দেশে ফিরিয়ে আনছেন তার জ্যাঠামশাই ভাস্কর কুণ্ডু। তবে অন্য কোথাও নয়, ১৪ ফেব্রুয়ারি মার্কিন আদালত তার ঠিকানাও বেঁধে দিয়েছে, দিদিমার কোল। গঙ্গারামপুরের বাসিন্দা প্রগতি বসাকের কাছেই থাকতে হবে তাকে। আর এ দেশে সে কেমন আছে, তার নজরদারি করবে রাজ্যের চাইল্ড ওয়াল ফেয়ার কমিটি। তাঁর নাতি যে ফের বাড়ির ছায়ায় বড় হওয়ার সুযোগ পাবে, ভাবতেই চোখ ভিজে যাচ্ছে প্রগতিদেবীর। আনন্দে চোখ ঝাপসা বালুরঘাটের কুণ্ডু কলোনির সাহা পরিবারেও। সেখানে তোজোর ঠাকুরমা-ঠাকুরদাও বলছেন, “নাতিটা যে দেশে ফিরতে পারছে এই ঢের!” 
