১১ ফাল্গুন ১৪১৯ শনিবার ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৩
ডালে চলাই দায়
কৌশিক ঘোষ:
এক দিকে সার দিয়ে গড়ে উঠেছে ডালের মিল। কোথাও কোথাও রয়েছে ছোটখাটো কাঠ চেরাইয়ের কারখানা আর ময়দার মিল। তার পাশেই বড় লরি বা ম্যাটাডর থেকে মালপত্র ওঠানো-নামানো চলে। এমনকী, এই কারখানাগুলির লাগোয়া জমিতেই চলে অবাধ পার্কিং। ফলে, অনেক ক্ষেত্রেই রাস্তা হয়ে যায় অপরিসর। উত্তর কলকাতার আর জি কর রোডের কাছে খালধার বরাবর সার্কুলার ক্যানাল রোড এবং ক্যানাল ইস্ট রোডের অবস্থা এই রকমই।
এ ভাবেই যাতায়াত
দেবাশিস দাস:
বদলেছে অনেক কিছুই। কিন্তু কিছুতেই বদলাচ্ছে না অছিপুর ফেরিঘাটের অবস্থা। অথচ এই ঘাট দিয়েই নিত্য দিন যাতায়াত করেন দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং হাওড়া জেলার কয়েক হাজার মানুষ। নিত্যযাত্রী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, এই পথে চরম দুর্ভোগের মধ্যে যাতায়াত করাটাই তাঁদের রোজনামচা হয়ে উঠেছে। হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়া সংলগ্ন এলাকার বহু বাসিন্দা সহজে কলকাতা পৌঁছনোর জন্য অছিপুর ফেরিঘাট ব্যবহার করেন। অনেকে আবার নৌকোয় সাইকেল নিয়ে এসে বজবজ, মহেশতলা, নুঙ্গি, গার্ডেনরিচ, চড়িয়াল এবং বেহালা সংলগ্ন এলাকায় কাজে যান।
মৈত্রীর দৌড়
শুয়োরের খোঁয়াড়
সেতুবন্ধের প্রতীক্ষায়
জোর যার, জমি তার
সত্যজিৎ চক্রবর্তী:
জমি দখলের অভিযোগ উঠল খাস পুরসভার বিরুদ্ধেই। বারাসত পুরসভার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এনেছেন কিশলয় শিশু হোমের কর্তৃপক্ষ। তাঁরা জানান, কিছু না জানিয়ে পুরসভা হোমের জমির একাংশ ব্যবহার করছে। এমনকী, পুরসভা আবর্জনা ফেলে পুকুর ভরাট করছে বলেও তাঁরা অভিযোগ করেছেন। কিশলয় হোমে উত্তর ২৪ পরগনার অনাথ ও নাবালক বিচারাধীনদের সরকারি খরচে রাখা হয়। বারাসত পুরসভার সামনে এই হোম। হোম-কর্তৃপক্ষ জানান, এই হোমের মোট জমির পরিমাণ ১৬.৪৬ একর।
অন্ধকারের দ্বীপ
আটকে সংস্কার
মেলা বদল
টুকরো খবর
নানা রং
নানা নকশা
ব্যাগ গুছিয়ে...
খুশিতে বাঁচুন
ডাকছে বড়ন্তি
ব্যায়ামে বাড়াবাড়ি
সাত দিন যেমন
পরিষেবা
অশান্তি শ্মশানে
দেবাশিস দাশ:
শ্মশানেও শান্তি নেই! কারণ, মৃতদেহ দাহ করার জন্য বেশ কিছু দিন ধরেই
রীতিমতো লাইন দিতে হচ্ছে হাওড়ার শ্মশানগুলিতে। এমনিতেই ১১ লক্ষ মানুষের বাসস্থান হাওড়া
শহরে শ্মশানের সংখ্যা মাত্র তিন। ইলেকট্রিক চুল্লি রয়েছে মাত্র ২টি শ্মশানে। ফলে কাঠের চুল্লিতে দাহ
করার পরিবর্তে বেশির ভাগ মানুষ যখন বৈদ্যুতিক চুল্লিতে দাহ করতে চাইছেন তখন প্রিয়জনদের মৃতদেহ
শ্মশানে এনে বিড়ম্বনার শেষ থাকছে না। মৃতদেহ আনার পর শ্মশানে তাঁদের অপেক্ষা করতে হচ্ছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা।
হাতে রইল পাঁচিল
প্রতিভার খোঁজে
পরিষেবা
Content on this page requires a newer version of Adobe Flash Player.
First Page
|
Calcutta
|
State
|
Uttarbanga
|
Dakshinbanga
|
Bardhaman
|
Purulia
|
Murshidabad
|
Medinipur
National
|
Foreign
|
Business
|
Sports
|
Health
|
Environment
|
Editorial
|
Today
Crossword
|
Comics
|
Feedback
|
Archives
|
About Us
|
Advertisement Rates
|
Font Problem
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.