l
Bengali Magazines
l
Puja Barshiki Magazines
l
Bengali Movies
l
Bengali Food Recipes
l
Bangla Blogs
l
Bengali Online Radio
l
Sicily Villas
l
Registrar nombre del dominio
l
Domain Registration
মায়ের আর্তি, মেয়ের মুখেভাতের বাসন ফেরাল চোর
প্রশান্ত পাল • পুরুলিয়া
স্মৃতির কদর বোঝে ছিঁচকে চোরও! কালীপুজোর রাতে ঢুকে ঘর সাফ করে দিয়ে গিয়েছিল চোরেরা। জানত না, বাসনকোসনের মধ্যে আছে বাড়ির ছোট্ট মেয়ের অন্নপ্রাশনের ক’টি থালা বাটি। চুরি যাওয়া মোবাইলেই সেই থালাবাটি ফেরত চেয়েছিলেন মা। রাত ভোর হতে দেখা যায়, দোরগোড়ায় বাসন রাখা। পুরুলিয়া শহরের উপকণ্ঠে দুলমিতে বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত এই টানাপোড়েন চলে। বাড়ির কর্তা দীনবন্ধু মাহাতো জেলা পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের কর্মী। বাঁদনা পরবে তাঁরা সপরিবার বলরামপুরের হাঁসপুরে পৈতৃক বাড়িতে গিয়েছিলেন। দুলমির বাড়িতে ছিলেন তাঁর সম্পর্কিত ভাই বাবু মাহাতো। তিনি জানান, বুধবার রাতে দরজায় তালা দিয়ে তিনি পাড়ার পুজো মণ্ডপে গিয়েছিলেন। ফিরে দেখেন, দরজা হাট করে খোলা। তালা ভাঙা। ঘরের জিনিসপত্র ছড়ানো। তাঁর কথায়, “বুঝলাম, চোর এসেছিল।”
বিস্তারিত...
বুথ এজেন্টও পাচ্ছে না সিপিএম
বরুণ দে • মেদিনীপুর
ক’মাস আগে পর্যন্তও যা ছিল ‘লালদুর্গ’, সেই পশ্চিম মেদিনীপুরে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজে বুথ এজেন্টই খুঁজে পাচ্ছে না সিপিএম! পালাবদলের পরে জেলায় এতটাই কোণঠাসা ৩৫ বছর ধরে একচ্ছত্র শাসনক্ষমতায় থাকা দল। অবস্থা এমনই যে জেলা সিপিএমের একদা ‘দোর্দণ্ডপ্রতাপ’ সম্পাদক দীপক সরকারকে জেলাশাসকের কাছে চিঠি লিখে বর্তমান শাসকদের ‘সন্ত্রাস’ নিয়ে অনুযোগ জানাতে হচ্ছে! শাসকদল তৃণমূলের সন্ত্রাসের কারণেই কেশপুর, গড়বেতা, পিংলা, নয়াগ্রাম, গোপীবল্লভপুর, শালবনি, ঝাড়গ্রাম, মেদিনীপুরজেলার ১৯টির মধ্যে অন্তত এই ৮টি বিধানসভা এলাকায় বুথ এজেন্ট খুঁজে পেতে তাঁদের হিমসিম খেতে হয়েছে বলে সিপিএম নেতৃত্বের দাবি। দলীয়স্তরে সম্মেলনের আগে বিষয়টি সিপিএম নেতৃত্বের কাছে আরওই উদ্বেগের। যেখানে ভোটার তালিকা সংশোধনের সময়ে বুথ এজেন্ট খুঁজতেই কালঘাম ছুটেছে, সেখানে আদৌ লোকাল কমিটিস্তরেও সম্মেলন সম্ভব কি না, সে সংশয় বেড়েছে দলের অন্দরেই। ভোটার তালিকা সংশোধনের সময়ে প্রতিটি স্বীকৃত রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে বুথ এজেন্টদের নামের তালিকা চায় নির্বাচন কমিশন। ওই এজেন্টরা বিএলওদের (বুথ লেভেল অফিসার) সহযোগিতা করেন। রাজনৈতিক দলগুলির পক্ষ থেকে এজেন্ট মনোনীত করে কমিশনে নাম পাঠিয়ে দেওয়া হয়। কেশপুর, গড়বেতা, পিংলা, নয়াগ্রাম, গোপীবল্লভপুর, শালবনি, ঝাড়গ্রাম, মেদিনীপুর বিধানসভা কেন্দ্রের হাতেগোনা কয়েকটি মাত্র বুথে এজেন্টদের নাম পাঠাতে পেরেছে সিপিএম।
বিস্তারিত...
নিয়োগের ছ’বছর পরে স্থায়ী হলেন ৫৬ পুরকর্মী
নিজস্ব সংবাদদাতা • বনগাঁ
দীর্ঘ জটিলতা কাটানোর পরে শেষপর্যন্ত স্থায়ী হলেন বনগাঁ পুরসভার ৫৬ জন পুরকর্মী। সম্প্রতি পুর দফতরের অধীন ডিরেক্টর অব লোকাল বডিজ (ডিএসবি)-এর পক্ষ থেকে ওই ৫৬ জন কর্মীর স্থায়ীকরণের বিষয়টি অনুমোদন করা হয়। পুরসভার চেয়ারম্যান জ্যোৎস্না আঢ্যকে চিঠি মারফত তা জানিয়েও দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার পুরসভার বোর্ড মিটিংয়েও তা অনুমোদন করিয়ে নেওয়া হয়েছে। এ দিন এক অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে ওই কর্মীদের হাতে ‘কনফারমেশন লেটার’ তুলে দেওয়া হয়। দীর্ঘদিনের লড়াইয়ের পরে দাবিপূরণে আনন্দে বাজি ফাটিয়ে দীপাবলির আনন্দে মেতে ওঠেন ওই কর্মীরা। তৃণমূলের পুরচেয়ারম্যান বলেন, “গত বছর পুরভোটে জেতার পরে ক্ষমতায় এসে আমরা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম রাজ্যে ক্ষমতায় এলে এই ৫৬ জন কর্মীর স্থায়ীকরণের ব্যবস্থা করা হবে। এ জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং পুরমন্ত্রী ববি হাকিমের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।” পুরসভা সূত্রের খবর, ২০০৩ সালে পুরসভার তরফে ৭২টি স্থায়ীপদের জন্য কর্মসংস্থান কেন্দ্রের মাধ্যমে প্রার্থী তালিকা চেয়ে পাঠানো হয়। কর্মসংস্থান কেন্দ্র থেকে এক একটি পদের জন্য ২০ জনের নাম পাঠানো হয়েছিল। এর পরে সিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরে ২০০৫ সালে তদানীন্তন পুরপ্রধান কংগ্রেসের তাপস মুখোপাধ্যায় চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেন এই ৫৬ জন কর্মীর হাতে। কিন্তু স্থায়ী কর্মী হিসাবে তাঁদের কোনও স্বীকৃতি ছিল না।
বিস্তারিত...
হিন্দ মোটরসের ‘জমি-রহস্য’
নিয়ে এ বার ভিজিল্যান্স তদন্ত
দেবজিৎ ভট্টাচার্য • কলকাতা
জমি বিক্রি ও কারখানার পুনর্গঠন নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে বার বার। কিন্তু তার জবাবে হিন্দুস্থান মোটরস কর্তৃপক্ষ যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন, তাতে মোটেই সন্তুষ্ট হতে পারেনি রাজ্য সরকার। এই অবস্থায় হিন্দুস্থান মোটরসের জমি সংক্রান্ত যাবতীয় অভিযোগের তদন্তভার ভিজিল্যান্স কমিশনের হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। মহাকরণ-সূত্রের খবর: সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী ভিজিল্যান্স কমিশন তদন্ত-প্রক্রিয়া শুরুও করে দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট জমি বিক্রি সংক্রান্ত যত ফাইল ভূমি দফতরের কাছে আছে, সব চেয়ে পাঠানো হয়েছে। হুগলি জেলায় দেশের প্রাচীনতম এই গাড়ি কারখানাটি গড়ে উঠেছিল ১৯৪৮ সালে। প্রায় ৪২৭ একর জমির উপরে কারখানা তৈরি হলেও অতিরিক্ত ৩১৪ একর সংস্থার হাতে থাকে। গাড়ির বাজারে প্রতিযোগিতায় প্রায় অর্ধ শতক টিকে থাকার পরে, ২০০০-এর গোড়ার দিকে হিন্দ মোটরসের ব্যবসায় সঙ্কট দেখা দেয়। তখন অতিরিক্ত জমি বেচে কারখানা বাঁচাতে উদ্যোগী হয় হিন্দুস্থান মোটরস।
বিস্তারিত...
লোহার রথেই বড় মা যান বিসর্জনের পথে
রানা সেনগুপ্ত • ভাতার
একটা সময় ছিল, যখন বিশাল ১৪ হাত বা ২২ ফুটের ‘বড় মা’-র বিসর্জনের জন্য গ্রামের সব বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে হত। পুজোর পরেই অন্ধকারে ডুবে থাকত ভাতারের বড়বেলুন গ্রাম। এখন গ্রামের বিদ্যুতের হাইটেনশন লাইন বড়মাকে সম্মান জানাতে উঁচু করে দেওয়া হয়েছে। শুধু ছিন্ন করতে হয় মন্দির সংলগ্ন কিছু বাড়ির বিদ্যুতের সংযোগ। কিন্তু সেই মন খারাপের অন্ধকার আজও রয়ে গিয়েছে। আজ, শুক্রবার বড় মায়ের বিসর্জন। এসেছে ঢাক-ঢোল, সানাই। মন্দির থেকে ওই বিশাল মূর্তিকে পুকুর পর্যন্ত নিয়ে যেতে দরকার হয় একটা লোহার রথ। সেই রথের নাটবল্টু টাইট করা হচ্ছে। দেওয়া হচ্ছে তেল ও মোবিল। মন্দির থেকে এই রথ তাঁকে নিয়ে যাবে পুকুর পর্যন্ত। তার জন্য পাতা হবে রেললাইন। সেই লাইন ধরে টানতে টানতে রথ নিয়ে যাওয়া হবে। লাইনের উপর দিয়ে চাকা গড়াবে। এগিয়ে যাবেন ‘বড় মা’। মন্দির থেকে পুকুরগাটে পর্যন্ত যেতে সময় লাগে কমপক্ষে দু-আড়াই ঘন্টা। এই পুজো প্রায় সাতশো বছরের পুরনো, দাবি গ্রামের প্রবীণদের। পুজো শুরুর প্রচলিত গল্প শোনালেন মন্দিরের সেবাইত অজয়কুমার ভট্টাচার্য।
বিস্তারিত...
ভ্রাতৃদ্বিতীয়ায় মিষ্টিমুখ জমজমাট শুকনোতেই
নিজস্ব সংবাদদাতা • দুর্গাপুর
কাত করবেন না ভাই, রস গড়িয়ে পড়বে! এই চালু রসিকতার দিন বোধহয় ফুরিয়ে এল দুর্গাপুরে। ভাইফোঁটার বাজারে শুধু যে ঢুকে পড়েছে তা-ই নয়, অনেকটাই দখল নিয়ে ফেলেছে শুকনো মিষ্টি। তা-ও আবার বাইরে থেকে এসে। যদিও দোকানদারেরা মিষ্টির এই ‘বহিরাগত’ পরিচয় কবুল করতে রাজি নন। কিন্তু ব্যাপারটা যে অনেকটা ‘এলাম, দেখলাম, জয় করলাম’ গোছেরই হচ্ছে, তাতে সন্দেহ নেই। বৃহস্পতিবার, ভ্রাতৃদ্বিতীয়ার আগের দিন দুর্গাপুরের সিটি সেন্টার, বিধাননগর, বেনাচিতির বিভিন্ন দোকানে খদ্দেরদের চোখ টেনেছে সুদৃশ্য, অবিকল একই মাপের থরে থরে শুকনো মিষ্টি। এত নিখুঁত দেখতে, তারিফ করা ছাড়া গতি নেই। সন্দেশই অন্তত দশ রকমের। কোনওটায় কাজু, কোনওটায় গাজর, কোনওটায় নারকেল, কোনওটায় কিসমিস। আর একটু ঠাহর করলেই পরিষ্কার, এ সব ঠিক হাতে গড়া নয়! সব মিষ্টি এত নিখুঁত গড়তে খোদ বিশ্বকর্মাও পারবেন না। পিছনে যন্ত্রের হাত নেই তো? হেঁশেলে একটু উঁকিঝুঁকি দিতেই সব পরিষ্কার। দোকানে শুধু তৈরি হচ্ছে রসগোল্লা, চমচম, কালাকাঁদ জাতীয় খুব চেনা রসালো মিষ্টি। শুকনো মিষ্টি তৈরির কোনও ব্যাপারই নেই। দোকানিরা অবশ্য আমদানির কথা মানতে নারাজ।
বিস্তারিত...
শ্যামাপুজোর আরও খবর
লোককথা আর ইতিহাস
মিশে আছে হুগলির পুজোয়
চাঁদা থেকে ভোগ,
সবেতেই মহিলা
প্রথম সংস্করণ
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
ব্যবসা
খেলা
স্বাস্থ্য
জীবজগৎ
সম্পাদকীয়
জেলা
উত্তরবঙ্গ
ঢিলেমিতে নজরে পড়েনি
ধস, তাই ট্রেন দুর্ঘটনা
দশ মাসে টাকা দ্বিগুণ
করার টোপ, গ্রেফতার ১
দক্ষিণবঙ্গ
হাড়োয়ায় শিশু অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার আরও একজন
তৃণমূলে যোগ দিতে চেয়ে দুই কংগ্রেস সদস্যের চিঠি
বর্ধমান
মাছের টক আর হয় না,
ভিড় টানছে রায়বেঁশেই
থিমের পাশাপাশি উজ্জ্বল পারিবারিক পুজোও
পুরুলিয়া
একই দিনে কালী ও
দুর্গার পুজো মধুপুরে
দশমী থেকেই মূর্তি গড়া
শুরু লোবা-কালীর
মুর্শিদাবাদ
ক্ষমতার টানাপোড়েনে
‘অচল’ জেলা পরিষদ
চাঁদার জুলুম, করিমপুরে
বন্ধ বাস চলাচল
মেদিনীপুর
অসুস্থতার কারণে
কঙ্কাল-কাণ্ডে জামিন
এক সিপিএম কর্মীর
শিরষি থেকে উদ্ধার
৬০ কেজি বিস্ফোরক
কলকাতা
৩২.৭ /২২.০
আজকের দিনে
• ১৯৩৩:
ব্রাজিলীয়
ফুটবলার গ্যারিঞ্চার জন্ম।
সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র
পাক্ষিক
প্রতি মাসের ২১ তারিখে কলকাতার কথকতা নিয়ে
দীপাবলী, কালীপুজো, দীপান্বিতা লক্ষ্মীপুজো: এখন, অতীত ও পুরাণ
যত্ন-নিষ্ঠা-ভক্তি নিয়ে প্রস্তুত হয় মাতৃ আরাধনার ভোগ প্রসাদ। এক এক বাড়ির ভোগের পদ এক এক রকম। এমনকী পুজো কমিটিগুলোরও থাকে ভিন্ন ভিন্ন পদ। পৃথিবীর নানা প্রান্তের বেশ কয়েকটি পুজোর বিশেষ কয়েকটি পদ নিয়ে মাঝ মাসের হাওয়াবদলে নিবেদিত হল
ভোগ-ব্যঞ্জন
— সঙ্গে অন্য খবরের খাজানা নিয়ে
সংবাদের হাওয়াবদল
।
First Page
|
Calcutta
|
State
|
Uttarbanga
|
Dakshinbanga
|
Bardhaman
|
Purulia
|
Murshidabad
|
Medinipur
National
|
Foreign
|
Business
|
Sports
|
Health
|
Environment
|
Editorial
|
Today
Crossword
|
Comics
|
Feedback
|
Archives
|
About Us
|
Advertisement Rates
|
Font Problem
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.