বর্ধমান |
লোহার রথেই বড় মা যান বিসর্জনের পথে |
|
রানা সেনগুপ্ত, ভাতার: একটা সময় ছিল, যখন বিশাল ১৪ হাত বা ২২ ফুটের ‘বড় মা’-র বিসর্জনের জন্য গ্রামের সব বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে হত। পুজোর পরেই অন্ধকারে ডুবে থাকত ভাতারের বড়বেলুন গ্রাম। এখন গ্রামের বিদ্যুতের হাইটেনশন লাইন বড়মাকে সম্মান জানাতে উঁচু করে দেওয়া হয়েছে। শুধু ছিন্ন করতে হয় মন্দির সংলগ্ন কিছু বাড়ির বিদ্যুতের সংযোগ। কিন্তু সেই মন খারাপের অন্ধকার আজও রয়ে গিয়েছে। |
|
মাছের টক আর হয় না, ভিড় টানছে রায়বেঁশেই |
কেদারনাথ ভট্টাচার্য, কালনা: প্রায় তিন দশক আগের কথা।
পুরোহিতের ছেলে পুজো মণ্ডপের সামনে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে। স্কুল পড়ুয়া ছেলেটি বিড়বিড় করতে থাকে, “সূর্য যখন পশ্চিমে ঢলে পড়ে, আমার মুখ রোদে পুড়ে যায়। সর্বাঙ্গ জ্বলে।” কালনার মেদগাছি গ্রামের সিংহরায় পরিবারের সদস্যরা ছোট্ট একটি ছেলের মুখে এই কথা শুনে সকলে তা দেবীর কথা বলেই মেনেছিলেন। তার পর থেকেই পুজো মণ্ডপে তাঁরা লাগিয়েছিলেন লাল পর্দা। সূর্য পশ্চিমে ঢললেই লাগানো হয় সেই পর্দা। দেবীর গরমে যাতে কষ্ট না হয়, তা জন্য লাগানো হয় ফ্যানও। |
|
|
আসানসোল-দুর্গাপুর |
ভ্রাতৃদ্বিতীয়ায় মিষ্টিমুখ জমজমাট শুকনোতেই |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, দুর্গাপুর: কাত করবেন না ভাই, রস গড়িয়ে পড়বে!
এই চালু রসিকতার দিন বোধহয় ফুরিয়ে এল দুর্গাপুরে। ভাইফোঁটার বাজারে শুধু যে ঢুকে পড়েছে তা-ই নয়, অনেকটাই দখল নিয়ে ফেলেছে শুকনো মিষ্টি। তা-ও আবার বাইরে থেকে এসে। যদিও দোকানদারেরা মিষ্টির এই ‘বহিরাগত’ পরিচয় কবুল করতে রাজি নন। কিন্তু ব্যাপারটা যে অনেকটা ‘এলাম, দেখলাম, জয় করলাম’ গোছেরই হচ্ছে, তাতে সন্দেহ নেই। |
|
থিমের পাশাপাশি উজ্জ্বল পারিবারিক পুজোও |
|
টুকরো খবর |
|
|
|
চিত্র সংবাদ |
|
|