পয়েন্টের ত্রুটি নিয়েও ভাবনা রেল মহলে |
|
অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায়, মলওয়াঁ (ফতেপুর): যতটুকু বিশ্রাম পাওয়ার কথা ছিল দুর্ঘটনাগ্রস্ত কালকা মেলের ওয়াপ-৭ ইঞ্জিনের, তা তাকে দেওয়া হয়নি। বিশ্রামের ফাঁকে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করাও সম্ভব হয়নি।
দিল্লি থেকে কালকা, কালকা থেকে হাওড়া, আবার হাওড়া থেকে কালকা একটানা ছুটেই চলেছে সেই ইঞ্জিন। কালকা মেলের দুর্ঘটনার দেড় দিনের মধ্যে সম্ভাব্য কারণ হিসেবে দুর্ঘটনাস্থলে দাঁড়িয়ে রেল কর্তারা তুলে ধরলেন এই তথ্য। |
|
আধো বুলিতে মাকে খুঁজছে ছোট্ট মেয়ে |
অনমিত্র সেনগুপ্ত, মলওয়াঁ (ফতেপুর): চাদরে ঢাকা পরপর লাশ। তার মধ্যে সারা রাত ধরে পাগলের মতো ভাইকে খুঁজেছে তেরো বছরের মেয়েটা।
চাদর সরিয়ে দেখেছে লাশের মুখ। মিলছে না, মিলছে না। আশা চুইয়ে পড়েছে মনের কোণে। তা হলে বোধহয় ভাইটা...। এ ভাবেই রাত কাবার। কিন্তু দিনের আলোর সঙ্গে সঙ্গে নিভে গেল তার আশার আলো। ভোরবেলা সে খুঁজে পেল তার দশ বছরের ভাইকে। মৃতদেহের সারির মধ্যেই। |
|
|
প্রধানমন্ত্রীর ফোনেও অসমে গেলেন না মুকুল |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি ও কলকাতা: রেল দুর্ঘটনাস্থলে রেল প্রতিমন্ত্রী মুকুল রায়ের না-যাওয়া নিয়ে বিতর্ক বাধল। অসমের রঙ্গিয়ায় রবিবার রাতে গুয়াহাটি-পুরী এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত হওয়ার খবর আসার পরে মুকুলবাবুকে ‘প্রয়োজনে’ ঘটনাস্থলে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ। পূর্ণমন্ত্রী না-থাকায় রেল মন্ত্রক এখন প্রধামন্ত্রীর হাতেই রয়েছে। কিন্তু সোমবার মুকুলবাবু অসমে দুর্ঘটনাস্থলে না-গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ‘উপেক্ষা’ করেছেন কি না, এই নিয়েই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে রাজনৈতিক শিবির। |
|
|
|
চার পাশে বেঁচে নেই কেউ, অন্ধকারেই বুঝেছিলেন উত্তম |
|
রেলকর্তা থেকে
গ্যাংম্যান, বিপদ
বাড়াচ্ছে শূন্য পদ |
|
|
|
গ্রামবাসীদের জন্যই
নাম উঠল না
‘মৃত’ তালিকায় |
|
|
|
|
|
|
|
চিদম্বরম-সিব্বলকে সরানোর দাবি তুলে প্রধানমন্ত্রীকে চাপ বিজেপির |
|
এগোচ্ছে আগুন, বিপন্ন কলেজ |
আগরতলা এখনও অশান্তই |
|
যুবক হত্যায় জড়িয়ে গেল বিজেপি বিধায়কের নাম |
|
তেলেঙ্গানাপন্থীদের বিক্ষোভ, ধৃত বহু |
|
টুকরো খবর |
|
|