এক বছরের প্রতীক্ষা শেষে তিনি এসেছিলেন। চার দিনের আনন্দ শেষে তিনি চলেও গেলেন সপরিবার। ফের এক বছরের অপেক্ষা। অপেক্ষা আর আনন্দের মিশেলে বাঙালির মনে মা দুগ্গার আগমন নিয়ে কত্ত যে ফানুস ওড়ে! কাঠামো পুজো থেকে মণ্ডপ নির্মাণ— এ দুয়ের ফ্রেমে বন্দি পুজো-উদ্যোগের নানা কাহিনি নিয়ে গত মাসের হাওয়াবদল প্রকাশিত হয়েছে। এ বার পুজো-পর্ব শেষে মায়ের বিদায়বেলায় আরও কিছু গপ্পো— বিদেশে শেষ সপ্তাহান্তে উদযাপিত বন্দনা থেকে শুরু করে এ দেশের একটি বিশেষ জায়গার পরিবর্তিত পুজো রীতির জানা-অজানা তথ্য। সঙ্গে ফোটোশপে বিভিন্ন জায়গায় মাতৃবন্দনার ক্যামেরাবন্দি নানারকম মুহূর্ত। আসলে এ ‘নব আনন্দে জাগো’র দ্বিতীয় ভাগ।
এ দেশ থেকে যখন মা নৌকায় করে প্রায় কৈলাস পৌঁছে গিয়েছেন, লক্ষ্মী একা একা আসার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তখন সেই তিনিই আবার আবির্ভূত
হচ্ছেন সপরিবারে এ বিশ্বেরই আর এক প্রান্তে। সন্তানের ডাকে সাড়া দিয়ে চার দিনের বদলে যদিও সেখানে থাকলেন মোটে দু’দিন। তবু মা
আসার
আনন্দে উদ্বেলিত হল তো বিদেশের দুগ্গা প্রাণা বাঙালি! সময় ও ছুটির অভাবে বেশ কয়েক জায়গায় মা-কে আমন্ত্রণ জানানো
হয়েছে এই
গত রোববারেও। বিদেশে আয়োজিত
এ বারের কয়েকটি দুর্গা আরাধনার কথা নিয়ে ফের বিদেশে বন্দনা।
বলো দুগগা মাঈকি, জয়...
ভাসান-পর্বের পর এই আপ্তবাক্যে মুখর বাঙালির আয়োজন-পর্বটা ঠিক কেমন ছিল? শুধু কি দুর্গার আগমনেই মুগ্ধ বাঙালি! নাকি আরও অনেক দেশি ও ভিনদেশি নিয়মকানুনে বাঁধা তাঁর আনন্দ-জগত্! বিদেশে থেকে পুজোর সময় ঠিক কেমন ভাবে উড়ু উড়ু করে তার মন, বাংলার জন্য, ছোটবেলার জন্য! সে সব অনুভূতি-সহ পুজো ও পার্বণ।
‘হাওয়াবদল’ আপনার কেমন লাগছে? লেখা, ছবি ও অন্যান্য বিষয়ে আপনার মতামত জানান নীচের ঠিকানায়: হাওয়াবদল
আনন্দবাজার পত্রিকা, ইন্টারনেট সংস্করণ
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট, কলকাতা ৭০০০০১ ই-মেল করুনhaoabadal@abp.inঅথবাhaoabadal@gmail.com
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website
may be copied or reproduced without permission.