মাতৃবন্দনায় বিশ্ববাসী |
|
বেঙ্গলিজ অফ নিউ ইংল্যান্ড |
এখানে এখন হাল্কা শীতের আমেজ। কিছু দিন পরেই পাতার রং লাল, হলুদ, কমলা হবে। তারই মধ্যে কাশফুলের মতো দেখতে এক রকম লম্বা ঘাস,
নীল আকাশের দিকে তাকিয়ে জানান দিল— এখন শরত্কাল, মা আসছে। আর এই জেট-যুগে, কাশের দোলার সঙ্গে পুজোর বার্তা দিচ্ছে ই-মেলও।
এ বারের পুজো অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০ ও ২১ অক্টোবর। ফাইবার গ্লাসের তৈরি ছোট সাবেকি মাতৃমূর্তি। অঞ্জলি, ভোগ-রান্না, প্রসাদ বিতরণ,
সিঁদুরখেলা-সহ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন ছিল ভরপুর।
তনুশ্রী শংকর, মনোময় ভট্টাচার্য, সহজ মা-র মতো গুণীদের সঙ্গে তাল
মিলিয়েছিলেন
স্থানীয় প্রতিভারা।
ভোজনরসিক বাঙালির পাতে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ছিল খিচুড়ি, পাঁচমেশালি তরকারি, ইলিশ মাছ, মাংস ও মিষ্টি। |
বেঙ্গলিজ অফ নিউ ইংল্যান্ড, ম্যাসাচুসেটস
ই-মেল: bne@b-ne.org
তথ্য ও ছবি: অরুন্ধতী সরখেল |
|
বাঙালির সব থেকে আনন্দের উত্সব দুর্গাপুজো, তা সে দেশে হোক বা বিদেশে। প্রস্তুতি পর্বের বৈঠক শুরু হয় বেশ কয়েক মাস আগে— প্রতিমা,
পুরোহিত, খাওয়াদাওয়ার আয়োজন আর অবশ্যই পুজো-শেষের বিনোদন। বাঙালির ভুরিভোজ বলে কথা! পুজোর দিনগুলোয় খিচুড়ি, লাবড়া,
বেগুনি, চাটনি, পাঁপড়, পায়েস, মিষ্টি দিয়ে পেট ভরিয়ে বিজয়া সম্মেলনীর মাছের কালিয়া, মুরগির কষা মাংস, আবার কখনও
বিরিয়ানি— মেনু কার্ড প্রায় উপচে যাওয়ার অবস্থা!
সারা বছর দৈনন্দিন ব্যস্ততা, ক্ষণিকের জন্য সরিয়ে, হইহই করে কেটে যায় দিনগুলি।
|
তথ্য ও ছবি: মৌসুমী ভট্টাচার্য, মিশিগান
|
সপ্তর্ষি সঙ্ঘ |
স্বামীজির ১৫০তম জন্ম শতবার্ষিকী উপলক্ষে বিবেকানন্দের অনুরাগী সেক্টর ৫০ নয়ডার সপ্তর্ষি সঙ্ঘ তাদের পুজো মণ্ডপ
সাজিয়েছিলেন স্বামীজির ছবি ও বাণী দিয়ে। প্রধান মণ্ডপটি ছিল বেলুড় মঠের আদলে। অষ্টম বর্ষের এই পুজোয় প্রতিমা
ছিল একচালা। রোজকার পুজোর অঙ্গ হিসেবে, প্রতিদিন সন্ধ্যায় আয়োজিত হয়েছে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
|
তথ্য ও ছবি: চন্দন দত্ত, নয়ডা
|
আমাদের পুজো |
আমাদের এই পুজো বেঙ্গালুরু সেন্ট্রাল থেকে মাত্র দশ কিলোমিটার দূরে জে পি নগর , কনকপুরা রোডের উপর।
এখানে বেশি বড় মাপের অনুষ্ঠান হয় না।
ষষ্ঠী থেকে দশমী প্রতিদিনই ছিল প্রচুর অনুষ্ঠান— সপ্তমীতে কলকাতার
বাংলা রক গ্রুপ ধূমকেতু, অষ্টমীতে বেঙ্গালুরুর রক গ্রুপ অর্ক আর নবমীতে মুম্বই থেকে ইন্ডিয়ান আইডল খ্যাত
প্রিয়াঙ্কা ও অনিরুদ্ধ। এ ছাড়া ছিল বাঙালি, মোগলাই, চাইনিস, চেত্তিনাদ, তিবেতিয়ান, দিল্লি চাট— আয়োজন
ছিল প্রচুর খাবারের দোকানের। গল্প, কবিতা, রচনা সমৃদ্ধ আমাদের ম্যাগাজিন ‘নৈবেদ্য’ প্রকাশিত হয় ষষ্ঠীর দিন সন্ধেবেলায়। |
কারবা (কনকপুর রোড বাঙালি অ্যাসোসিয়েশন, বেঙ্গালুরু)
ওয়েবসাইট: www.karba.in
তথ্য ও ছবি: রাজীব রায়, বেঙ্গালুরু |
বেঙ্গলি অ্যাসোসিয়েশন অফ গ্রেটার বার্মিংহ্যাম |
২০০৯ সালে শুরু হওয়া এই পুজোর বয়স এ বার চার। এ বছর পুজো আয়োজিত হয়
ডিয়ার ভ্যালি এলিমেন্টরি স্কুলে।
অ্যালাবামার আশেপাশের টাসকালুসা, হান্টসভিলের মত শহরের
অনেক বাঙালি পরিবার যোগ দেন
এই পুজোয়। বিশেষ পুজো সংখ্যাও প্রকাশিত করা হয় প্রতি বছর। |
বেঙ্গলি অ্যাসোসিয়েশন অফ গ্রেটার বার্মিংহ্যাম
তথ্য ও ছবি: শমীক দাস, অ্যালাবামা
|
|
|
|
|
|