l
Bengali Magazines
l
Puja Barshiki Magazines
l
Bengali Movies
l
Bengali Food Recipes
l
Bangla Blogs
l
Bengali Online Radio
l
Sicily Villas
l
Registrar nombre del dominio
l
Domain Registration
আজকের শিরোনাম
• মশাল দৌড়ে অমিতাভ
• শিক্ষকের বকুনি, আত্মঘাতী ছাত্রী
• অমানবিক হাসপাতাল, বলি শিশু
বিস্তারিত...
টিভিতে শপথগ্রহণ দেখল পড়ুয়ারা
নিজস্ব প্রতিবেদন
প্রার্থিপদ ঘোষণার পর থেকেই আবেগ আর উচ্ছ্বাস চলছিল। বুধবার রাষ্ট্রপতি হিসাবে প্রণব মুখোপাধ্যায়ের শপথ গ্রহণের দিনও তার ব্যতিক্রম হল না। জেলার নানা প্রান্তে উৎসবে মাতলেন কংগ্রেসের নেতা-কর্মীরা তো বটেই, বহু সাধারণ মানুষও। দিনভর চলল শোভাযাত্রা থেকে মিষ্টি বিলি। বুধবার সকাল থেকেই ‘প্রণব-উৎসবে’ মিলেমিশে একাকার হয়ে গেল নতুন রাষ্ট্রপতির জন্মভিটে মিরাটি এবং তাঁর দিদির বাড়ি কীর্ণাহারের পরোটা গ্রাম। স্থানীয় বাসিন্দারা আবির নিয়ে মেতে ওঠেন। প্রচুর বাজি পোড়ানো হয়। তবে সব চেয়ে বেশি উচ্ছ্বাস দেখা গিয়েছে প্রণববাবুর ছেলেবেলার স্কুল কীর্ণাহার শিবচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ে। এ দিন স্কুলের ভিতরে লাগানো হয়েছিল বড় এলসিডি টিভি। সেখানে প্রণববাবুর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের সরাসরি সম্প্রচার দেখানো হচ্ছিল পড়ুয়াদের। বস্তুত, এ দিন সকাল থেকেই স্কুলে ছিল সাজো সাজো রব। স্কুলের বর্তমান ছাত্র, প্রাক্তন ছাত্র ও শিক্ষক, শিক্ষাকর্মীরা সমবেত হয়েছিলেন। স্কুল থেকে প্রণববাবুর দিদি অন্নপূর্ণা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ি পর্যন্ত পথ পরিক্রমায় সামিল হন তাঁরা। স্কুলের এনসিসি ইউনিট ব্যান্ডে জাতীয় সঙ্গীত বাজাচ্ছিল।
বিস্তারিত...
ছিনতাইয়ের জন্য খুন, মানেন না সুপ্তেন্দুর স্ত্রী
নিজস্ব সংবাদদাতা • চুঁচুড়া ও কলকাতা
দক্ষিণ বিধাননগর থানা এলাকায় একটি চুরির ঘটনার তদন্তে নেমে মঙ্গলবার রাতে দুই দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আর এই সূত্র ধরেই প্রায় ১০ মাস পরে, বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়ির ভিতরে জোড়া খুনের রহস্য উদ্ঘাটনে আশার আলো দেখছেন তদন্তকারীরা। পুলিশের দাবি, সৈকত দাস ওরফে বুম্বা এবং অরূপ দত্ত ওরফে বান্টি নামে ধৃত দুই যুবক ওই জোড়া খুনে যুক্ত থাকার কথা কবুল করেছে। গত বছর ৯ সেপ্টেম্বর ভোরে বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ের উত্তর বাদরা বাসস্ট্যান্ডের কাছে গাড়ি থেকে চুঁচুড়ার বাসিন্দা, একটি বেসরকারি ম্যানেজমেন্ট ও তথ্যপ্রযুক্তি কলেজের কর্তা সুপ্তেন্দু দত্ত (৪৭) এবং গাড়িটির চালক সুশান্ত ঘোষালের (২৭) গুলিবিদ্ধ দেহ পুলিশ উদ্ধার করে। সুপ্তেন্দুবাবুর দেহ মেলে চালকের আসনের পাশে। সুশান্তর দেহ ছিল পিছনের আসনে। সুপ্তেন্দুবাবুর বুকে ও সুশান্তর কপালে গুলির চিহ্ন ছিল। সেই সময় কয়েক জনকে পুলিশ আটক করে জেরা করলেও কেউ গ্রেফতার হয়নি। পরে তদন্তভার নেয় সিআইডি। তবে, নিছক গাড়ি ছিনতাইয়ের জন্য যে খুন, তা মানতে চাননি নিহত সুপ্তেন্দুবাবুর স্ত্রী মৌসুমি দত্ত। বুধবার তিনি বলেন, “দুষ্কৃতীদের যদি গাড়ি ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যই থাকত, তা হলে কলেজ সংক্রান্ত ১০-১২টি গুরুত্বপূর্ণ ফাইল, আমার স্বামীর ব্রিফকেস, মোবাইল কোথায় গেল?”
বিস্তারিত...
বালককে খুনে যুবকের যাবজ্জীবন
নিজস্ব সংবাদদাতা • রামপুরহাট
দশ বছরের বালক ঋজু দফাদারকে খুনের দায়ে কারাদণ্ড হল পড়শি যুবক অভিজিৎ দফাদারের। বুধবার রামপুরহাট ফাস্ট ট্র্যাক প্রথম আদালতের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক সুধীর কুমার খুন, অপহরণ, হত্যার উদ্দেশ্যে অপহরণ ও প্রমাণ লোপের চেষ্টার দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের এই নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি প্রমাণ লোপের চেষ্টায় আরও তিন বছর কারাদণ্ড ও জরিমানার ৫০ শতাংশ টাকা ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে দেওয়ার নির্দেশ দেন। সব সাজা এক সঙ্গে চলবে। এ দিন রায় শুনে কেঁদে ফেলেন একমাত্র সন্তান হারা মা ময়ূরেশ্বরের সনকপুর গ্রামের বধূ সুলেখাদেবী। তিনি বলেন, “এই রায়ে আমি খুশি নই। ছেলে খুনে আসামীর আমি মৃত্যুদণ্ড চেয়েছিলাম। কারণ, এ ভাবে ও যেন আর কোনও শিশুকে খুন করতে না পারে।” প্রসঙ্গত, ২০১০ সালের ২৬ এপ্রিল ওই খুনের ঘটনা ঘটেছিল। সনকপুর গ্রামের হাজরাপাড়ার বাসিন্দা ঋজু বীরচন্দ্রপুর নিত্যানন্দ হাইস্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র ছিল। ওই দিন সাড়ে ১০টা-১১টার সময়ে স্কুল ছুটির পরে বাড়ি ফিরছিল ঋজু। পথে পড়শি যুবক অভিজিতের সঙ্গে তার দেখা হয়। তখন অভিজিৎ তার মোটরবাইকে করে ঋজুকে বাড়ি পৌঁছে দেবে বলে। কোনও রকম দ্বিধা-সঙ্কোচ না করে ঋজু কাকুর বাইকে বসে পড়ে। কিন্তু তাকে বাড়ি না নিয়ে গিয়ে বীরচন্দ্রপুর গ্রাম লাগোয়া ফাঁকা মাঠে নিয়ে যায় অভিজিৎ।
বিস্তারিত...
কোর্টের নির্দেশে চাকরি দৃষ্টিহীনের
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর
পরীক্ষায় সফল হয়েও প্রাথমিক-শিক্ষকের চাকরি মেলেনি। কারণ, তিনি দৃষ্টিহীন। আদালতের নির্দেশের পরেও স্কুল-শিক্ষা দফতর উদ্যোগী হয়নি বলে অভিযোগ। অনেক লড়াইয়ের পর অবশেষে চাকরি পেলেন দৃষ্টিহীন নারায়ণ চৌধুরী। আদালত অবমাননার মামলার তোড়জোড় হচ্ছে জেনে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদকে নিয়োগের নির্দেশ দেয় স্কুল শিক্ষা দফতর। জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদ নারায়ণ চৌধুরীকে ডাকে নিয়োগপত্র পাঠায় গত ২০ জুলাই। মঙ্গলবার, ২৪ জুলাই চাকরিতে যোগ দেন তিনি। তার আগে নারায়ণের কাছেই জানতে চাওয়া হয়েছিল, তিনি কোন স্কুলে চাকরি করতে চান। জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের সভাপতি স্বপন মুর্মু বলেন, “এক জন দৃষ্টিহীন ব্যক্তির জীবন যে কী যন্ত্রণার, তা অনুভূতি থাকলেই বোঝা যায়। এমন একজন প্রার্থীর তো আদালতে যাওয়ারই কথা নয়, উল্টে তাঁকে আদালত অবমাননার মামলা করার জন্য উকিলের চিঠি দিতে হয়েছে। তার পরে নিয়োগের অনুমতি মিলেছে। আমরা বিষয়টি সহানুভূতির সঙ্গেই দেখেছি। ওঁকে ওঁর গ্রামের স্কুলেই নিয়োগ করার কথা জানিয়েছিলাম। কিন্তু উনি নিজেই ১ কিলোমিটার দূরে চাকরি করার কথা জানিয়েছেন।” কেন গ্রামের স্কুল নয়? নারায়ণের কথায়, “গ্রামের ছেলেরা আমাকে শিক্ষক হিসেবে কতটা মেনে নিতে পারবে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। সকলেই তো পরিচিত। বকাবকি করলেও শুনবে না। এতে ছাত্রদেরই ক্ষতি হবে।”
বিস্তারিত...
অমৃতসর থেকে ইন্দাসের বাড়িতে ফিরলেন সুবোধ
নিজস্ব সংবাদদাতা • বর্ধমান
ঘরে ফিরলেন পাকিস্তানের জেল থেকে মুক্তি পাওয়া ইন্দাসের সুবোধ রুইদাস। বুধবার সকালে অমৃতসর মেলে পরিজনদের সঙ্গে বর্ধমানে পৌঁছন সুবোধবাবু। তাঁর কথায়, “গুপ্তচর ভেবে পাকিস্তানে জেলে আটকে রাখা হয়েছিল আমায়। প্রচুর জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। কিন্তু কোনও অত্যাচার করা হয়নি।” ছাড়া অবশ্য তিনি পেয়েছেন পাঁচ বছর আগেই। বর্ধমানের পুলিশ সুপার সৈয়দ মহম্মদ হোসেন মির্জা জানান, টানা বারো বছর পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডি ও লাহোরের জেলে বন্দি ছিলেন সুবোধবাবু। ২০০৭ সালে ১৪ অগস্ট স্বাধীনতা দিবসে তাঁকে মুক্তি দিয়ে ওয়াঘা সীমান্ত পার করে এ পাশে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। মানসিক রোগে ভোগায় পঞ্জাবের অমৃতসরে সরকারি মানসিক হাসপাতালে পাঁচ বছর ছিলেন তিনি। শেষে প্রশাসন মারফত খবর পেয়ে বর্ধমান পুলিশ তাঁর বাড়ি খুঁজে বের করে। সুবোধবাবুকে অমৃতসর থেকে আনতে গিয়েছিলেন তাঁর স্ত্রী প্রতিমা, ভাইপো রামু ও প্রতিবেশী পাপান মিত্র। সকালে বর্ধমান স্টেশনে নেমে তাঁরা পুলিশ সুপারের অফিসে যান। সেখানে ফুলের তোড়া ও মিষ্টি দিয়ে তাঁদের স্বাগত জানানো হয়। সকলের অনুরোধে স্বামীকে মিষ্টিমুখ করান প্রতিমাদেবী। তবে সুবোধবাবু বিশেষ কথা বলতে পারেননি। অসংলগ্নতাও ছিল।
বিস্তারিত...
পুত্রশোকে গঙ্গায় ঝাঁপাতে মাঝরাতে দৌড় প্রৌঢ়ের
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা
মাঝরাতে রাস্তা দিয়ে ঊর্ধ্বশ্বাসে ছুটে চলেছেন এক প্রৌঢ়। পরনে রাতের পোশাক। ওই ব্যক্তির পিছনে দৌড়চ্ছেন আরও কয়েক জন। এত জনকে একসঙ্গে দৌড়াতে দেখে সন্দেহ হয় রাস্তায় রাতপাহারায় থাকা পুলিশকর্মীদের। তাই পিছু নেন তাঁরাও। ছোটার গতি বাড়িয়ে গঙ্গার ঘাটের কাছে এসে জলে ঝাঁপ দেওয়ার চেষ্টা করতেই এক পুলিশকর্মী জাপটে ধরেন ওই প্রৌঢ়কে। মঙ্গলবার রাতে হাওড়ার মালিপাঁচঘড়ার ঘটনা। কে ওই প্রৌঢ়? কেনই বা তিনি ঝাঁপ দিতে চাইছিলেন গঙ্গায়? পুলিশ জানায়, ওই ব্যক্তি বালি থেকে নিখোঁজ কলেজছাত্র বান্টি সিংহের বাবা। নাম রামশঙ্কর সিংহ। আট দিন আগে নিখোঁজ হয়ে যাওয়া ওই যুবকের কোনও হদিস দিতে পারেনি পুলিশ। বাড়ির লোকের অভিযোগ, তাঁকে খুন করা হয়েছে। এবং ত্রিকোণ প্রেমের কাজিয়ায় বান্টিকে খুন করেছে তাঁর কিছু ‘বন্ধু’ই। পুত্রশোকে কাতর হয়েই রামশঙ্কর গঙ্গায় ঝাঁপ দিতে গিয়েছিলেন বলে জানান তাঁর আত্মীয়স্বজন। সুরেন্দ্রনাথ কলেজের বাণিজ্য বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র বান্টি গত ১৮ জুলাই সালকিয়ার বাড়ি থেকে বেরিয়ে আর ফেরেননি। তাঁর তিন বন্ধুর কাছ থেকে বাড়ির লোকজন জানতে পারেন, ওই দিন বিকেলে বালির পুনমচাঁদ বাগারিয়া ঘাটে স্নান করতে নেমে গঙ্গায় ডুবে যান বান্টি। কিন্তু গঙ্গায় অনেক খোঁজাখুঁজির পরেও তাঁর সন্ধান মেলেনি।
বিস্তারিত...
প্রথম সংস্করণ
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
ব্যবসা
খেলা
স্বাস্থ্য
জীবজগৎ
সম্পাদকীয়
জেলা
উত্তরবঙ্গ
ছেলেধরা সন্দেহে মার,
হত অজ্ঞাতপরিচয়
সংশোধন ছাড়াই নকশা
অনুমোদন, প্রশ্ন বৈঠকে
দক্ষিণবঙ্গ
বাদুড়িয়ায় তিনটি
গ্রামে ডাকাতি
তৃণমূলের দুই নেতা-সহ
২৮ জনের বিরুদ্ধে
খুনের অভিযোগ
বর্ধমান
ডাকবাক্সে চিঠি,
বাজছে অ্যালার্ম
পুরুলিয়া
ব্যবসায়িক বিরোধ
কারণ, ধারণা পুলিশের
মুখ্যমন্ত্রীর সফর
ঘিরে ব্যস্ততা
মুর্শিদাবাদ
ভর্তির দাবি,
ভাঙচুর কলেজে
মেদিনীপুর
চেয়ারম্যান নির্বাচনে
সেই প্রকাশ্যে
তৃণমূলের কোন্দল
ফের সংঘর্ষে
তৃণমূলের দুই গোষ্ঠী
কলকাতা
৩৪.২/ ২৭.৬
আজকের দিনে
•১৮৬৫:
বাংলাদেশের পাবনায় জন্মগ্রহণ করেন কবি রজনীকান্ত সেন। তাঁর লেখা ‘মায়ের দেওয়া মোটা কাপড়’ গানটি স্বদেশি আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল।
সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র
পাক্ষিক
প্রতি মাসের ১ ও ১৫ তারিখ
প্রতি মাসের ২১ তারিখ
First Page
|
Calcutta
|
State
|
Uttarbanga
|
Dakshinbanga
|
Bardhaman
|
Purulia
|
Murshidabad
|
Medinipur
National
|
Foreign
|
Business
|
Sports
|
Health
|
Environment
|
Editorial
|
Today
Crossword
|
Comics
|
Feedback
|
Archives
|
About Us
|
Advertisement Rates
|
Font Problem
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.