Content on this page requires a newer version of Adobe Flash Player.
Content on this page requires a newer version of Adobe Flash Player.
l
Sicily Villas & Apartments
l
Registrar nombre del dominio
l
Domain Registration
‘আগমনীর আলোয়’
বিশ্বজুড়ে বাঙ্গালির প্রাণের উৎসব— দুর্গাপুজো। সারা বছরের অপেক্ষা,
আয়োজন এই চারটি দিনের জন্য। হাসি-আনন্দের সেই সব টুকরো
ক্যামেরাবন্দি করে পাঠিয়ে দিন আমাদের কাছে।
জঙ্গলমহলে নিরস্ত্র দুর্গা, বরাভয় মুদ্রায় অসুরও
কিংশুক গুপ্ত • ঝাড়গ্রাম
অনেক রক্ত ঝরেছে। দেবী তাই নিরস্ত্র। অস্ত্রহীন অসুরও। অকালে ক্ষয়েছে বহু প্রাণ। আতঙ্কে কেটেছে কত বিনিদ্র রাত। আর নয়। দু’দণ্ড শান্তি খুঁজছে জঙ্গলমহল। সব পক্ষের কাছেই তার সংযত হওয়ারই অনুনয়। এই আর্তিরই প্রতিফলন এ বার ঝাড়গ্রাম শহরের পুরনো শ্মশানকালী মোড়ের সর্বজনীন পুজোয়। দেবী এখানে নিরস্ত্র। এমনকী অস্ত্র-হীন অসুরও। দু’তরফই বরাভয় মুদ্রায় আবির্ভূত আম-দরবারে। জঙ্গলমহলের রাজনৈতিক বিন্যাসে কে দেবী আর কে অসুরসে নিয়ে কোনও সিদ্ধান্তে পৌঁছনোর দায় নেননি উদ্যোক্তারা। শান্তির খোঁজ করছেন তাঁরা। সবার কাছেই তাঁদের একই প্রার্থনা। প্রতিমা দেখলে মনে হবে প্রস্তর-নির্মিত। প্রকৃতপক্ষে থার্মোকল দিয়ে মূর্তিটি বানিয়েছেন ঝাড়গ্রামের বিশিষ্ট শিল্পী সুখময় শতপথী। দেখে মনে হবে ওড়িশি শৈলীতে তৈরি পাথরের প্রাচীন দেবীমূর্তি। দুর্গা ও তাঁর সন্তানদের হাতের বরাভয় মুদ্রা খানিক তির্যক। দুর্গা ও তাঁর সন্তানেরা যেন থামতে বলছেন। একই বার্তা নিয়ে হাজির দেবীর পদতলের অসুরও। শিল্পীর বক্তব্য, “জঙ্গলমহলের শান্তি ফেরানোর জন্য সব মহলেরই সংযত থাকা প্রয়োজন।
বিস্তারিত...
মা দুর্গা আসছেন। কোটি কোটি দেবতা থাকতেও আবার কেন আর এক দেবীর সৃষ্টি
হল? মহিষাসুর ভদ্রলোকটি-ই বা কেমন! জেন নেক্সট-সহ ছোটদের শোনানো হল
‘মা দুগ্গার গল্প’
। সঙ্গে দ্বিতীয় দফায়
‘শারদীয়ার বনেদিয়ানা’
ও
‘বিদেশে বন্দনা’
।
সেই সঙ্গে ফিজিতে আয়োজিত একটি দুর্গাপুজোর বিস্তারিত বয়ান।
ষষ্ঠীতেই জোয়ার উত্তরবঙ্গের মণ্ডপে মণ্ডপে
নিজস্ব প্রতিবেদন
পরের তিন দিন কী অবস্থা হতে চলেছে, তার ইঙ্গিত মিলল রবিবারই। মহাষষ্ঠীতেই ভিড় নামল পথে। বস্তুত, কোচবিহার থেকে মালদহের বিভিন্ন মণ্ডপে রবিবার থেকেই রাস্তায় রাস্তায় মানুষের যে ঢল দেখা গিয়েছে, তাতে আগামী তিন দিন উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন পুজো মণ্ডপে দর্শনার্থীদের সামাল দিতে উদ্যোক্তাদের যে বেগ পেতে হবে, সেটা স্পষ্ট। অথচ সব মণ্ডপ যে তৈরি, তা নয়। এখনও কোথাও কোথাও তুলির শেষ টান চলছে। কোথাও উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজনের ব্যস্ততা। তার মধ্যেই বাড়ির ছোট ও বয়স্কদের নিয়ে মণ্ডপ দর্শনে বেরিয়ে পড়েছে শয়ে শয়ে পরিবার। অনেকেই পুজোর বাজার ও মণ্ডপ-দর্শন সারলেন এক সঙ্গে। মালদহের ছবিটা কেমন ছিল? এখনও মণ্ডপের কাজ শেষ করে উঠতে পারেনি বেশ কয়েকটি পুজো কমিটি। কিন্তু তাতে কী! পুজোর বাজার সারার ফাঁকে সকালেই কচিকাঁচাদের নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিলেন অনেক অভিভাবক। পোড়া মাটির তাওয়া, টব, ঘণ্টা, ঘট, প্রদীপ, গ্লাস, কলসি, বাটি, হাঁড়ি, মটকা, জালকাটি, কুয়োর পাট দিয়ে তৈরি প্রান্তপল্লি সবর্জনীনের মণ্ডপ থেকে শুরু করে গয়েশপুর মঙ্গল সমিতির গাছের আদলে গড়া দেবী মূর্তি দেখতে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো।
বিস্তারিত...
প্রতিমায় এসেছে বৈচিত্র, আঁধার
ডাক সাজ শিল্পীদের ঘরে
প্রশান্ত পাল • হুড়া
সারা বছর এই সময়ের অপেক্ষায় ওরা থাকতেন। তখন উৎসবের আলো এসে পড়ত ওদের বাড়ির উঠোনে। কাঁচা মালের দাম বেড়ে যাওয়ায় ও থিম ভিত্তিক পুজো শুরু হওয়ায় এখন শোলা শিল্পীদের বাজার কার্যত পড়ে গিয়েছে। অন্তত, গত কয়েক বছর ধরে হুড়ার লায়েকডি গ্রামের ডাক শিল্পীদের দিন-কাল ভাল যাচ্ছে না। লায়েকডি গ্রামের অনেকগুলি পরিবার রয়েছে, যাঁরা পুজোর সময় প্রতিমার ডাকের সাজ তৈরি করেন। শোলা শিল্পীদের নানা শৈল্পিক কারু কাজ মণ্ডপে মণ্ডপে শোভা পায় প্রতিমার অঙ্গে। পরিশ্রম অনুযায়ী টাকা না পেলেও দর্শকদের তারিফে কাজের দাম পেতেন তাঁরা। তাঁর জন্যই পুজোর আগে দিন রাত পরিশ্রম করে তাঁরা প্রতিমার অঙ্গ সজ্জা তৈরি করতেন। শিল্পী মিত্তন যোগীর কথায়, “কাজের তারিফ পেলেই আমাদের মন ভরে যায়। তাই, বিক্রি করে কত টাকা পেলাম- তা নিয়ে কখনই মাথা ব্যাথা হয়নি।” কিন্তু, তাঁদের সেই সুদিন আর নেই। একে কাঁচা মালের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। তার উপর ইদানিং পুজো কমিটিগুলি থিম পুজোর প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠেছে।
বিস্তারিত...
পুজোর থিমে আগ্রা ফোর্ট থেকে অমরনাথ
নুরুল আবসার • বাগনান
আগ্রা দুর্গ, তুষারতীর্থ অমরনাথ, লাল মাটির দেশ, পাহাড়। রকমারি থিম নিয়ে দর্শনার্থীদের স্বাগত জানাতে বাগনান প্রস্তুত। এ সবের বাইরে অন্যরকম বৈচিত্র্য দেখা যাবে প্রতিমা ও মণ্ডপ তৈরিতেও। দু’মাস ধরে তিল তিল করে শিল্পী গড়ে তুলেছেন নারকেলের প্রতিমা। কোথাও গড়া হয়েছে বাঁশের কঞ্চির মণ্ডপ। বাগনান সর্বজনীন পুজোর আয়োজনে জেলায় উল্লেখযোগ্য স্থানের দাবিদার হয়ে উঠছে। কম পরিসরের মধ্যে এত বেশি দুর্গাপুজো জেলার অন্য মফস্সল শহরে খুব একটা দেখা যায় না। পুজো কমিটির উদ্যোক্তাদের বক্তব্য, ট্রেন ও সড়ক পথে জেলার অন্যান্য অংশের সঙ্গে বাগনানের যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ। ফলে এখানে পুজো দেখতে আসা বেশ সুবিধাজনক। দর্শনার্থীদের চাহিদা মেনেই তাঁরা প্রতি বছর নতুন কিছু করে দেখানোর তাগিদ অনুভব করেন বলে উদ্যোক্তাদের দাবি। বাগনান জাতীয় সঙ্ঘের এ বারের মণ্ডপ হয়েছে আগ্রা ফোর্টের আদলে। বাগনান লেভেল ক্রসিংয়ের কাছে পোড়ামাটির রঙের বিশাল দুর্গ রেলযাত্রীদের পর্যন্ত নজর কাড়ে। মণ্ডপের ভিতরেও রয়েছে কারুকাজ।
বিস্তারিত...
সিংহবাহিনীর বিসর্জন নেই জিয়াগঞ্জে
নিজস্ব সংবাদদাতা • জিয়াগঞ্জ
অষ্টাদশ শতকের কষ্টি পাথরের দেবীদূর্গা, কখনও আবার জগদ্ধাত্রী রূপেও পূজিত হন জিয়াগঞ্জের সিংহবাহিনী মন্দিরে। সেই দেবী দশভূজা। দশ হাতে শঙ্খ, চক্র, গদা, ত্রিশূল, খড়গ-সহ বিভিন্ন অস্ত্রে সজ্জিতা দেবীদুর্গার সিংহের উপরে অধিষ্ঠিতা। পায়ের নিচে অসুর আর অসুরের নিচে মহিষাসুরের কাটা মুণ্ডু। দুর্গাপুজোর সময় ছাড়াও ওই জিয়াগঞ্জের সিংহবাহিনী মন্দিরে সকাল-সন্ধ্যা তাঁর পুজো হয়। এ দিকে ওই দেবীমূর্তিকে ঘিরে নানান কল্পকথা। ‘বালুচর’ অধুনা জিয়াগঞ্জ নিমতলা ঘাটে এক সময় পণ্যবাহী বজরা ও মহাজনী নৌকো এসে ভিড়ত। কোনও এক জনৈক নাবিক বজরা নিয়ে সুতানুটি ফিরছিলেন। সেই সময়ে সিংহবাহিনী দেবীদুর্গার স্বপ্নাদেশ পেয়ে নিমতলা কালীঘাট থেকে তাঁকে উদ্ধার করেন। নিমতলায় ভাগীরথীর ঘাটে একটি বিশাল পাথর। পাথরটি পাড়ে তুলতেই ঘাটের মাঝি থেকে সাধারণ মানুষ বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যান। প্রায় সাড়ে চার ফুট উচ্চতার নিকষ কালো কষ্টি পাথরের দেবীদুর্গার মূর্তি। দেবীদুর্গা সিংহবাহিনী। দশ হাতে পাথরের অস্ত্র সজ্জিত। তখন ঘাটের পাশেই ব্রহ্মময়ী কালীবাড়িতে রেখে দেন। সেখানে নিয়মিত পুজো চলতে থাকে।
বিস্তারিত...
প্রথম সংস্করণ
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
ব্যবসা
খেলা
স্বাস্থ্য
জীবজগৎ
সম্পাদকীয়
জেলা
উত্তরবঙ্গ
নিরাপত্তায় নালিশ নেতার
ষষ্ঠীতেই জোয়ার শিলিগুড়ি
ও জলপাইগুড়িতে
দক্ষিণবঙ্গ
দশমীতে দেবী দর্শনের সুযোগ
পান লক্ষ্মীপুরের বাসিন্দারা
সিপিএম কর্মীদের
বাড়িতে হামলায়
অভিযুক্ত তৃণমূল, ধৃত ১
বর্ধমান
কেতুগ্রামে স্ত্রী-সহ দু’জনকে
খুনের অভিযোগে ধৃত যুবক
পিঙ্কির জন্য একটু ভাবুন,
আবেদন করছে সহপাঠীরা
পুরুলিয়া
নবমীতে পোড়া মাছের
ভোগ পড়ে লালবাঁধে
বলির বরাদ্দ লাগানো
হয় দরিদ্রনারায়ণ সেবায়
মুর্শিদাবাদ
কর্কশ মনে হয় ঢাক,
মন মানে না শারদোৎসবে
মেদিনীপুর
ভিন্ রাজ্য থেকে
এল রজনীগন্ধা
পুজোর হাত ধরে শহরে
প্রাণ পাচ্ছে টুকরো গ্রাম
কলকাতা
৩৪.১ /২৫.৪
আজকের দিনে
• ১৯৪৯:
চিত্র নির্মাতা
জে পি দত্তের জন্ম।
সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র
পাক্ষিক
কলকাতার কথকতা নিয়ে শুরু হল
শুধুমাত্র আনন্দবাজার পত্রিকার এই সংস্করণে
First Page
|
Calcutta
|
State
|
Uttarbanga
|
Dakshinbanga
|
Bardhaman
|
Purulia
|
Murshidabad
|
Medinipur
National
|
Foreign
|
Business
|
Sports
|
Health
|
Environment
|
Editorial
|
Today
Crossword
|
Comics
|
Feedback
|
Archives
|
About Us
|
Advertisement Rates
|
Font Problem
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.