মৃত্যুর ঠাঁই-বিভ্রাট শংসাপত্রেই, স্বজনেরা আতান্তরে |
|
সোমা মুখোপাধ্যায়, কলকাতা: কেউ সমস্যায় পড়লেন শ্মশানে সৎকার করতে গিয়ে।
কেউ কেউ ঝামেলায় পড়লেন ডিসপোজাল সার্টিফিকেট দেখিয়ে অন্য কাগজপত্র সংগ্রহ করার সময়ে।
ওঁদের সমস্যাটা কীসের?
ওঁদের নিকটজনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকুরিয়ার আমরি হাসপাতালে।
অথচ এসএসকেএম হাসপাতালে ময়না-তদন্ত করে যখন ডিসপোজাল সার্টিফিকেট দেওয়া হল, তাতে লিখে দেওয়া হল, মৃত্যু হয়েছে এসএসকেএমে! |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: মূল ‘বিল্ডিং প্ল্যান’-এর বাইরে গিয়ে অনেক হাসপাতাল পরে প্রায়ই সেই নকশার
হেরফের ঘটায়। এ বার থেকে তা করলে তার আইনি ছাড়পত্র বাতিল করা হবে বলে বৃহস্পতিবার মহাকরণে জানান রাজ্যের মুখ্যসচিব সমর ঘোষ। তিনি বলেন, “কোনও হাসপাতাল ইতিমধ্যে এ-রকম কিছু করে থাকলে মূল নকশায় যা ছিল, সেখানেই ফিরে যেতে হবে।” বিয়ে বা অন্যান্য অনুষ্ঠানের জন্য যে-সব বাড়ি ভাড়া দেওয়া হয়, তার মধ্যে কোন কোন ভবন নিরাপদ নয়, তা-ও প্রকাশ্যে জানিয়ে দেবে কলকাতা পুরসভা। |
নকশা বদলালে
হাসপাতালের
ছাড়পত্র বাতিল |
|
সরকারি প্রতিনিধিদের
ঠুঁটো রেখেই
বৈঠক হত আমরির |
পারিজাত বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: ঢাকুরিয়া আমরি হাসপাতালের পরিচালন সমিতিতে রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য দফতরের যে প্রতিনিধিরা ছিলেন, কার্যত তাঁদের কোনও সক্রিয় ভূমিকা ছিল না বলে দাবি করলেন ওই সমিতিতে থাকা প্রাক্তন সদস্যেরা। তাঁদের অভিযোগ, শেয়ার হোল্ডার হওয়া সত্ত্বেও হাসপাতালের পরিকাঠামো-পরিষেবা নিয়ে তাঁদের সঙ্গে কথা বলার প্রয়োজন মনে করতেন না আমরি-কর্তারা।
জমি দেওয়ার বিনিময়ে ঢাকুরিয়া আমরি হাসপাতালের শেয়ার হোল্ডার ছিল স্বাস্থ্য দফতর। |
|
আগুনের খবর দেরিতে
পান ফোন অপারেটরই |
বিপর্যয় মোকাবিলায় ত্রুটি
খুঁজতে তৎপর কেন্দ্রীয় সরকারও |
|
বসতবাড়িতেই
চলছে নার্সিংহোম |
অগ্নি নির্বাপণ নিয়ে
গা ছাড়া চুঁচুড়া শহরও |
|
মহকুমা হাসপাতালের ‘হাল’ দেখে স্তম্ভিত
দমকল-কর্তা |
|
সদর হাসপাতালে
ভরসা দু’টি সিলিন্ডার |
হাসপাতালের অগ্নিনির্বাপণ
ব্যবস্থা পরিদর্শনে এসডিও |
|
আগুন রুখতে বাঁকুড়ায় কমিটি, পুরুলিয়ায় হানা |
|
যন্ত্র ফেটে জখম
দুই স্বাস্থ্য-কর্মী |
হাসপাতালে কাজ
বন্ধ করে ঘেরাও |
|
বাগানে চিকুনগুনিয়া, ডেঙ্গির জীবাণু মিলল |
|
রক্ত সংগ্রহে সমস্যা |
টুকরো খবর |
|
|