l
Bengali Magazines
l
Puja Barshiki Magazines
l
Bengali Movies
l
Bengali Food Recipes
l
Bangla Blogs
l
Bengali Online Radio
l
Sicily Villas
l
Registrar nombre del dominio
l
Domain Registration
যত্ন-নিষ্ঠা-ভক্তি নিয়ে প্রস্তুত হয় মাতৃ আরাধনার ভোগ প্রসাদ। এক এক
বাড়ির ভোগের পদ এক এক রকম। এমনকী পুজো কমিটিগুলোরও থাকে
ভিন্ন ভিন্ন পদ। পৃথিবীর নানা প্রান্তের বেশ কয়েকটি পুজোর বিশেষ
কয়েকটি পদ নিয়ে মাঝ-মাসের হাওয়াবদলে নিবেদিত হল
সঙ্গে অন্য খবরের খাজানা নিয়ে
সংবাদের হাওয়াবদল
সর্ডিহা-কাণ্ডের পরেও রাতে ট্রেন জঙ্গলমহলে
বরুণ দে • খড়্গপুর
দেবরাজ ঘোষ • ঝাড়গ্রাম
এক বছর পরে ফের রাতে ট্রেন চলল জঙ্গলমহলে। আর সেটা কি না জ্ঞানেশ্বরী-নাশকতার স্মৃতি উস্কে দেওয়ার দিনেই! ঝাড়গ্রামের কাছে সর্ডিহায় রেললাইনে টিফিন কৌটো ঘিরে মাইন-আতঙ্কে কয়েক ঘণ্টা আটকে থাকার পরে বৃহস্পতিবার ফের ট্রেন চলল রাত ১১টা পেরিয়ে। ২০১০-এর ২৭ মে রাতে সর্ডিহার কাছেই রাজাবাঁধে হয়েছিল জ্ঞানেশ্বরী-কাণ্ড। তার পরে এই প্রথম রাত ১০টার পরে কোনও ট্রেন চলল জঙ্গলমহলের জঙ্গলপথে। বৃহস্পতিবার রাত ১১টা। খড়্গপুর স্টেশনে ঘোষণা হল, ‘আপ স্টিল এক্সপ্রেস আর কিছু ক্ষণ পরেই ১ নম্বর প্ল্যাটফর্ম থেকে ছাড়বে’। যে ট্রেন অন্য দিন খড়্গপুর ছেড়ে যায় সন্ধ্যা ৭টা ১০-এ! ঘোষণা শুনে ফের ট্রেনে উঠলেন স্বরূপ পাল। গন্তব্য ঝাড়গ্রাম। কয়েক ঘণ্টা আটকে ছিলেন খড়্গপুরেই। স্বরূপবাবু বললেন, “জ্ঞানেশ্বরীর কথা কেউ ভুলিনি। যখন শুনলাম, ফের সেই সর্ডিহার কাছেই রেললাইনে কৌটো রয়েছে, বুক কেঁপে গেল। ভাগ্যিস আগেভাগেই খড়্গপুরে ট্রেন থামিয়ে দেওয়া হয়েছিল। ভোগান্তি হল, এই যা।” রেললাইনে টিফিন কৌটো পড়ে রয়েছে জানতে পারার পরেই রেল-কর্তৃপক্ষ সন্ধ্যা ৭টা থেকে খড়্গপুর-জামশেদপুর শাখায় আপ ও ডাউন লাইনে ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দেন। খড়্গপুরে থামিয়ে দেওয়া হয় স্টিল এক্সপ্রেস। চাকুলিয়া ও কলাইকুণ্ডায় দাঁড়িয়ে যায় ডাউন ও আপ দু’টি লোকাল। বম্ব স্কোয়াড ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখে, কৌটোয় রয়েছে মাটি। পুলিশের তরফে সবুজ সঙ্কেত মেলে রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ। তার পরেই ফের বিভিন্ন স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রেনগুলিকে গন্তব্যে রওনা করানোর সিদ্ধান্ত নেন রেল কর্তৃপক্ষ।
বিস্তারিত...
দোকানে ঢুকে খুন স্বর্ণ ব্যবসায়ী
নিজস্ব সংবাদদাতা • হাসনাবাদ
দোকানে ঢুকে এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে গুলি করে পালিয়ে গেল দুষ্কৃতীরা। উত্তর ২৪ পরগনার টাকির চৌরঙ্গিতে বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটে। শম্ভুনাথ দত্ত (৩৮) নামে ওই ব্যবসায়ীকে বসিরহাট মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করানো হলে তিনি মারা যান। প্রতিবাদে শুক্রবার সকালে টাকি স্টেশনে রেল অবরোধ ও চৌরঙ্গিতে টাকি রোড অবরোধ করেন ব্যবসায়ী ও বাসিন্দারা। এলাকার দোকান বন্ধ রাখা হয়। এসডিপিও (বসিরহাট) আনন্দ সরকার বলেন, “প্রাথমিক ভাবে ধারণা, ব্যবসায়িক শত্রুতার জেরেই এই খুন।” চৌরঙ্গি ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক সুদীপ্ত মুখোপাধ্যায় বলেন, “টাকিতে এমন ঘটনা আগে ঘটেছে বলে জানা নেই। তবে যে ভাবে এক ব্যবসায়ীকে গুলি করে খুন করা হল, তাতে নিরাপত্তার অভাব বোধ করছি। দুষ্কৃতীদের গ্রেফতার করা না হলে বৃহত্তর আন্দোলনে নামব।” হাসনাবাদের চৌরঙ্গিতে টাকি রোডের ধারেই শম্ভুবাবুর সোনার দোকান। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা নাগাদ দোকানে একা বসেছিলেন তিনি। পাশেই অমল ঘোষ নামে আর এক জনের সোনার দোকান রয়েছে। ক্রেতা না থাকায় তিনি বাইরে বসেছিলেন। অমলবাবু জানান, হঠাৎই মোটরসাইকেলে চেপে দু’জন আসে। বয়স ২৮-২৯ হবে। এক জন জিজ্ঞাসা করে, মালিক কোথায়? তাদের ভাবগতিক তাঁর ভাল ঠেকেনি। তাই তিনি ওই যুবকদের বলেন, মালিক নেই। অমলবাবুর কথায়, “দুই যুবক এ বার বাচ্চাদের আংটি আছে কি না, জানতে পাশে শম্ভুবাবুর দোকানে ঢুকে শাটার টেনে দেয়।” পুলিশ জানিয়েছে, দোকানে ঢুকে ওই যুবকেরা শম্ভুবাবুকে গুলি করে। শব্দ শুনে আশপাশের দোকানিরা ভেবেছিলেন হয়তো মোটর সাইকেল সারাইয়ের দোকানে টায়ার ফেটেছে।
বিস্তারিত...
জমি দান করে কলেজের কাজ এগোলেন দু’ভাই
নিজস্ব সংবাদদাতা • পুরুলিয়া
এক একরের গেরোয় আটকে ছিল পলিটেকনিক কলেজ। জমি দান করে সমস্যা মিটিয়ে দিলেন দুই ভাই। পুরুলিয়ার মাওবাদী উপদ্রুত বাঘমুণ্ডিতে রাজ্য সরকার পলিটেকনিক কলেজের অনুমোদন দিলেও স্রেফ এক একর জমি না মেলায় তা আটকে ছিল। জানতে পেরে স্থানীয় ওষুধ ব্যবসায়ী দু’ভাই এক একর জমি ওই কলেজ তৈরির জন্য দান করেছেন। শাহরিয়ার খান ও আসাদ খান শুক্রবার পুরুলিয়া সাব-রেজিস্ট্রারের অফিসে এসে নিজেদের জমিটি কারিগরি শিক্ষা দফতরের সচিবের নামে দানপত্র করে দেন। বাঘমুণ্ডিতে খাসজমি লাগোয়া ওই জমি পেয়ে যাওয়ায় প্রস্তাবিত পলিটেকনিক কলেজ তৈরির কাজ অনেকটাই এগিয়ে গেল বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন। পুরুলিয়ার জেলাশাসক অবনীন্দ্র সিংহ এ দিন বলেন, “এত দিন পলিটেকনিক কলেজ তৈরির জন্য পর্যাপ্ত জমি পাওয়া যাচ্ছিল না। ওই দুই ভাই জমি দান করায় সে সমস্যা মিটল। কলেজ তৈরির কাজ শুরু করতে কারিগরি দফতরকে অনুরোধ জানাব।” রাজ্যের কারিগরি শিক্ষামন্ত্রী রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায় বলেন, “জমি জটে কলেজ তৈরি করা যায়নি বলে শুনেছিলাম। বাঘমুণ্ডির দুই ভাই জমি দান করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। এ বার কলেজ তৈরির প্রক্রিয়া শুরু করার চেষ্টা করব।” প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বছর চারেক আগে এই এলাকায় কারিগরি শিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য পলিটেকনিক কলেজ তৈরির অনুমোদন করে রাজ্য কারিগরি শিক্ষা দফতর। বাঘমুণ্ডি-ঝালদা সড়কের পাশে সরকারের চার একর এক ডেসিমেল খাসজমি ছিল। কিন্তু পলিটেকনিক কলেজ তৈরির জন্য আরও প্রায় এক একর জমির প্রয়োজন ছিল। বাঘমুণ্ডির কংগ্রেস বিধায়ক নেপাল মাহাতোর কথায়, “কারিগরি শিক্ষা দফতর জানিয়েছিল, এ ধরনের কলেজ তৈরির জন্য ন্যূনতম পাঁচ একর জমির প্রয়োজন। বাঘমুণ্ডিতে চার একরের সামান্য বেশি খাস জমি রয়েছে। বাকি জমি পেলেই দফতর কলেজ গড়ার প্রক্রিয়া শুরু করবে।”
বিস্তারিত...
নেই হিমঘর, সব্জি সংরক্ষণ নিয়ে হয়রানি
নিজস্ব সংবাদদাতা • পূর্বস্থলী
ব্লক জুড়ে সারা বছর ধরে বিভিন্ন সব্জির চাষ হয়। অথচ সেই সব সব্জি সংরক্ষণের জন্য নেই কোনও হিমঘর। বেশির ভাগ সময়ে মাঠ থেকে তুলে অল্প দামেই ফসল বিক্রি করে দিতে হয়। আবার সংরক্ষণের ব্যবস্থা না থাকায় কখনও কোনও কারণে সব্জি নষ্ট হয়ে গেলে বাজারে জোগান কমে যায়। পূর্বস্থলী ২ ব্লকের চাষিরা তাই এলাকায় সব্জি সংরক্ষণের জন্য একটি হিমঘর গড়ার দাবি তুলেছেন। কালনা মহকুমায় সব থেকে বেশি সব্জি চাষ হয় পূর্বস্থলী ২ ব্লকে। প্রায় পাঁচ হাজার হেক্টর জমিতে সব্জি চাষ হয় এই ব্লকে। বিশ্বরম্ভা, স্বরডাঙা, দুবরাজপুর, চাপাতলা, মুড়াগাছা, নিমদহ, কালেখাঁতলা, ফলেয়া, মেড়তলা, চণ্ডীপুর, পারুলিয়া ইত্যাদি এলাকার বহু চাষি সারা বছর ধরে বিভিন্ন সব্জি চাষ করেন। সব থেকে বেশি চাষ হয় রবি মরসুমে। পটল, উচ্ছে, ঢ্যাঁড়স, শসা, বাঁধাকপি, ফুলকপি, গাজর, বিট ইত্যাদি চাষিরা জমি থেকে তুলে সরাসরি পাইকারি বাজারে নিয়ে আসেন চাষিরা। সেখানে বিভিন্ন আড়তদারদের কাছে ফসল বিক্রি করেন। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত, এমনকী ভিন্ রাজ্যের ব্যবসায়ীরা এই সব পাইকারি বাজারে ট্রাক নিয়ে এসে আড়তদারদের থেকে সব্জি কিনে নিয়ে যান। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কালেখাঁতলা এলাকার পাইকারি বাজারে শীতের মরসুমে প্রতি দিন রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসে অন্তত একশো ট্রাক সব্জি কিনে নিয়ে যায়। চাষিদের ক্ষোভ, প্রচুর সব্জি উৎপাদন হলেও তা সংরক্ষণের কোনও জায়গা নেই। মহকুমায় এক মাত্র সব্জি হিমঘরটি রয়েছে কালনা শহর সংলগ্ন জিউধারা এলাকায়। এক দিকে যেমন সেটি আয়তনে ছোট, তেমনই পূর্বস্থলী-২ ব্লকের এক একটি গ্রাম থেকে তার দূরত্ব কোথাও ৫৫ কিলোমিটার, কোথাও বা তার থেকেও বেশি। ফলে ফুলকপি, বাঁধাকপির মতো সব্জির অভাবি বিক্রি শুরু হলে অধিকাংশ চাষিরই জমি থেকে ফসল তুলে হিমঘরে নিয়ে আসার মানসিকতা থাকে না। বাধ্য হয়ে অনেকে তা গরুকেও খাইয়ে দেন।
বিস্তারিত...
টালবাহানার নালিশ, বন্ধ চা নিলাম, ক্ষোভ
নিজস্ব সংবাদদাতা • জলপাইগুড়ি
একসময়ে যার জন্য আন্দোলনে গর্জে উঠেছিল জলপাইগুড়ি, এখন আর তার দিকে কেউ ফিরেও তাকায় না। অবহেলার মূর্ত প্রতীক হয়ে করলা পাড়ে শুধু রয়ে গিয়েছে সাইনবোর্ড আর ভবন। আসবাবে ধুলোর পুরু আবরণ। দফতরের কর্মীরা কাজ ছেড়ে চলে গিয়েছেন। একজন নির্বাহী আধিকারিক রয়ে গিয়েছেন। লাগাতার বিভিন্ন দফতরে চিঠি পাঠানো ছাড়া তাঁর আর কাজ নেই। জানালেন, দফতরে এখন ফোন আসা পর্যন্ত বন্ধ হয়ে গিয়েছে জলপাইগুড়ি চা নিলাম কেন্দ্রে। গত দু’বছর ধরে নিলাম বন্ধ রয়েছে জলপাইগুড়ির ওই কেন্দ্রে। শেষ বার নিলাম হয়েছিল ২০০৯ সালে। পরে আর নিলাম ঘরের তালা খোলেনি। নিলাম কেন্দ্র পুনরুজ্জীবনের জন্য অন লাইনে নিলাম করার কথা ঘোষণা করেছিল চা পর্ষদ। সব পরিকাঠামো তৈরি হয়ে গেলেও অনলাইন নিলাম চালু হয়নি। ৩০টি ল্যাপটপ বাক্সবন্দি হয়ে রয়েছে। নিলাম কেন্দ্রের মূল সমস্যা চা পাতার অভাব। ২০০৫ সালের ১২ এপ্রিল প্রথম নিলাম চালুর দিন চার হাজার ব্যাগ চা পাতা এসেছিল জলপাইগুড়ি চা নিলাম কেন্দ্রে। তার পর থেকেই শুরু হয়েছে পাতার সঙ্কট। নিলাম চালাতে প্রতি সপ্তাহে প্রয়োজন ২ হাজার ব্যাগ অর্থাৎ ৬০ হাজার কেজি চা পাতা। গত ছয় বছর কোনও সপ্তাহেই ওই পরিমাণ পাতা জলপাইগুড়ি কেন্দ্রে আসেনি। পাতার অভাবে একের পর এক নিলাম স্থগিত থেকেছে। ধুঁকতে ধুঁকতে কয়েক বছর নিলাম চলার পরে ২০০৯ সাল থেকে নিলাম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে রয়েছে। সম্প্রতি রাজ্যে ক্ষমতার পরিবর্তনের পরে মুখ্যমন্ত্রী সহ বেশ কয়েকজন মন্ত্রীকে চিঠি দিয়ে কেন্দ্রের হাল হকিকত জানানো হয়েছে। সেই চিঠির উত্তরের আশাতেই আপাতত দিন কাটছে এই কেন্দ্রের। জলপাইগুড়ি নিলাম কেন্দ্রের নির্বাহী আধিকারিক কমল ভট্টাচার্য বলেন, “দু’বছর এই কেন্দ্রে নিলাম হয়নি। দফতরের কর্মীরাও কাজ ছেড়ে চলে গিয়েছেন। বিশেষ কেউ আসেনও না আর। সকালে এসে অফিস খুলি। বিকেলে বন্ধ করে চলে যাই। একাই থাকি। জেলা প্রশাসনের সঙ্গেও আলোচনা হয়েছে। পুজোর পরে জেলা প্রশাসনের একটি বৈঠক ডাকার কথা, দেখা যাক যদি কিছু হয়।”
বিস্তারিত...
প্রথম সংস্করণ
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
ব্যবসা
খেলা
স্বাস্থ্য
জীবজগৎ
সম্পাদকীয়
জেলা
উত্তরবঙ্গ
এসপি’র শাস্তি চান
বিধায়কের অনুগামীরা
ঝুঁকি-পথে যাতায়াত
জলঢাকায়
দক্ষিণবঙ্গ
তিন স্কুলছাত্র-সহ
মিনাখাঁয় ধৃত পাঁচ
ত্রিপাক্ষিক বৈঠকেও
মিলল না সমাধান সূত
বর্ধমান
দুর্ঘটনায় অ্যাম্বুল্যান্স,
মৃত্যু অনুব্রতীর
দুর্গাপুরে পথের কাঁটা
ডিভিসি মোড়ের খাটাল
পুরুলিয়া
বিদ্যুৎ-সঙ্কট
নিয়ে বিক্ষোভ
ফের সিউড়ি ১ পঞ্চায়েত
সমিতিতে আস্থা ভোট
মুর্শিদাবাদ
শান্তিপুরে ব্যাঙ্কে
লুঠ ২১ লক্ষ টাকা
মেদিনীপুর
লক্ষ টাকার বিদ্যুৎ-বিল
বকেয়া জামশেদ ভবনের
কলকাতা
৩৫.২/২৬.০
আজকের দিনে
•
১৯৫৭:
চিত্র পরিচালক
মীরা নায়ারের জন্ম।
সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র
পাক্ষিক
কলকাতার কথকতা নিয়ে শুরু হল
শুধুমাত্র আনন্দবাজার পত্রিকার এই সংস্করণে
First Page
|
Calcutta
|
State
|
Uttarbanga
|
Dakshinbanga
|
Bardhaman
|
Purulia
|
Murshidabad
|
Medinipur
National
|
Foreign
|
Business
|
Sports
|
Health
|
Environment
|
Editorial
|
Today
Crossword
|
Comics
|
Feedback
|
Archives
|
About Us
|
Advertisement Rates
|
Font Problem
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.