মা বলেছে, কড়া কথা বলা ঠিক হয়নি, আসলে বয়স কম তো... |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি: ভাষায় ভুল ছিল, ভাবনায় নয়। দাগি জনপ্রতিনিধিদের আসন বাঁচানোর অর্ডিন্যান্স প্রত্যাহারের পরের দিন এ ভাবেই আত্মপক্ষ সমর্থন করলেন কংগ্রেস সহ-সভাপতি রাহুল গাঁধী। তাঁর কথায়, “মা (কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গাঁধী) বলেছেন, আমি যে ভাষা ব্যবহার করেছি সেটা উচিত হয়নি। আমারও পরে মনে হয়েছে, একটু কড়া কথাই বলে ফেলেছি। কিন্তু আমার আবেগটা ভুল ছিল না। আসলে বয়সটা তো কম...” |
|
ভোটের আগে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বিরোধে না সনিয়ার |
জয়ন্ত ঘোষাল, নয়াদিল্লি: লোকসভা ভোট আসছে। এই সাত-আট মাসে রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে পরামর্শ না করে অর্ডিন্যান্স জাতীয় কোনও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেবে না মনমোহন সিংহ সরকার। সনিয়া গাঁধী কাল দলের কোর গ্রুপের বৈঠকে শীর্ষ কংগ্রেস নেতাদের এই নির্দেশ দিয়েছেন।
দাগি জনপ্রতিনিধি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়কে নিষ্ক্রিয় করতে তড়িঘড়ি যে অর্ডিন্যান্স আনতে চেয়েছিল সরকার, তা নিয়ে অসন্তুষ্ট হন রাষ্ট্রপতি। তিনি ইচ্ছে করলে সেটিকে ফেরত পাঠাতে পারতেন। |
|
|
করজোড়, তবু ভোট-দরজা বন্ধ এক দশক |
|
প্রবাল গঙ্গোপাধ্যায়, রাঁচি: সংসদ তো বটেই, এক দশকের জন্য পরিষদীয় রাজনীতি থেকেও নির্বাসিত হলেন লালু প্রসাদ। আজ সিবিআইয়ের বিশেষ আদালত তাঁকে পাঁচ বছরের জেল দিতেই নির্ধারিত হয়ে গেল তাঁর ভাগ্য। সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে প্রথমেই তাঁর সাংসদ পদ খারিজ হয়ে যাবে। মামলা চলাকালীন বছর দেড়েক জেল খেটে ফেলেছেন লালু। ফলে তাঁর সাজা কার্যত হবে সাড়ে তিন বছরের। |
|
জেলবন্দি লালুর লন্ঠনে
এখন শুধুই অন্ধকার |
লালুর রাজনীতির
পীঠস্থান হতাশ |
|
দাগিদের নিয়ে চাপের মুখে
সব দল, ছাপ ভোট-অঙ্কেও |
জানুয়ারিতে ব্রিগেডে
মোদীর সভা করার ভাবনা |
|
|
|
|
সনিয়ার কেন্দ্রে রেল
কারখানা গড়তে মউ |
|
দল থেকে বহিষ্কার করা হল জেডিইউয়ের দুই সাংসদকে |
|
|
|
শত্রু পাক
সেনা না জঙ্গি, ধন্দ |
গ্যাংটকে দুপুরের ভূকম্পে
নড়ে উঠল আতঙ্কের স্মৃতি |
|
টুকরো খবর |
|
|