বর্ধমান |
ছুটি পেয়ে বর্ধমানে ফেরার কথা ছিল এ দিনই |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, বর্ধমান: খাদ্যনালীতে টিউমারের বায়োপসি করাতে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। শুক্রবারই তাঁর ছুটি হওয়ার কথা ছিল। ‘ছুটি’ হল। কিন্তু বর্ধমান শহরে শাঁখারিপুকুর হাউসিং এস্টেটের বাড়িতে ফেরা হল না অনিমা সেন নিয়োগীর (৭২)। দু’সপ্তাহ আগেই আমরি-তে তিন দিন কাটিয়ে বাড়ি ফিরেছিলেন অবিবাহিতা অনিমাদেবী। কিন্তু ফের অসুস্থ হয়ে পড়ায় বুধবার তাঁকে ফের অ্যানেক্স ভবনে ভর্তি করানো হয়। |
|
মৃত্যুমিছিলে স্ত্রীকে খুঁজলেন স্বামী |
নিজস্ব সংবাদদাতা, পাটুলি (পূর্বস্থলী): আজ, শনিবারই বাড়ি ফেরার কথা ছিল তাঁর। ফিরবেন-ও। কিন্তু নিথর হয়ে। কলকাতায় আমরি হাসপাতালে চিকিৎসা চলছিল। সেখানেই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে দমবন্ধ হয়ে মারা গেলেন পূর্বস্থলীর ওই বধূ, লীলা সাহা (৫১)। বুধবারই ঢাকুরিয়ার ওই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। পূর্বস্থলী থানার পাটুলির কাছে লক্ষ্মীনারায়ণপুর গ্রামে তাঁর বাড়ি। |
|
|
কাটোয়ায় কর্মী নিয়োগ করে
মাঠে নেমেছে এনটিপিসি |
পঞ্চায়েতে সমর্থন
প্রত্যাহার বিজেপি-র |
|
টুকরো খবর |
|
আসানসোল-দুর্গাপুর |
বাইরে ধোঁয়া দেখেই
দৌড়েছিলেন প্রশান্ত |
নিজস্ব সংবাদদাতা, চিত্তরঞ্জন: সিঁড়ি দিয়ে ছুটে ওঠার চেষ্টা করছিলেন রূপনারায়ণপুরের প্রশান্ত পণ্ডিত। তত ক্ষণে তাঁরা বুঝে গিয়েছেন, আগুন লেগেছে। পাঁচতলায় ভর্তি তাঁর বাবা। কিন্তু নিরাপত্তারক্ষীরা নাছোড়। মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের সমস্যা নিয়ে ২৬ নভেম্বর ওই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন চিত্তরঞ্জন রেলইঞ্জিন কারখানার ঠিকাদার জ্যোতিষচন্দ্র পণ্ডিত (৬০)। টানা চিকিৎসায় সুস্থও হয়ে উঠেছিলেন অনেকটা। দু’এক দিনের মধ্যেই তাঁকে আইসিইউ থেকে সাধারণ ওয়ার্ডে দেওয়ার কথা ছিল। |
|
দেড় মাস চিকিৎসার পরে হঠাৎ কাড়ল মৃত্যু |
নিজস্ব সংবাদদাতা, বারাবনি: ভেবেছিলেন, ছেলেকে সুস্থ করে বাড়িতে ফিরিয়ে আনবেন। তার বদলে ছেলের যে এ রকম মর্মান্তিক মৃত্যু হবে, স্বপ্নেও ভাবেননি গৌরান্ডির বড়ডাঙার মানিক ঘোষ। শুক্রবার সকালে খবরটা জানার পরে অনেক কষ্টে কান্না ভেজা কাঁপা গলায় যেটুকু বলতে পেরেছেন, তার বেশির ভাগটাই অস্পষ্ট। ছেলে প্রশান্ত ঘোষের (৩৫) হয়েছিল মোটরবাইক দুর্ঘটনা। |
|
|
|
ধর্মেশ্বর ছুটতেন অন্যের
দরকারে, মনে পড়ছে বন্ধুর |
|
|
|
|
নিয়ামতপুরে
বাপের বাড়িতে
খবর দিলেন স্বামী |
|
হাসপাতাল দুর্গ না হয়, বলছেন রুমা |
|
টুকরো খবর |
|
|
|
|