উত্তর-দক্ষিণ ২৪ পরগনা |
খবরের কাগজ কী করে
লুকোব, দুশ্চিন্তা স্বামীর |
|
সুনন্দ ঘোষ, কলকাতা: নিছকই কাকতালীয়! ২০১০ সালের ২৩ মার্চ। স্টিফেন কোর্টের আগুন কেড়ে নিয়েছিল শৈলেন এবং কবিতা বারিকের একমাত্র সন্তান, ২১ বছরের সৌরভকে। বারিক দম্পতি তাঁদের দত্তক সন্তানের অভিভাবকত্ব পেলেন ২০১১-র ৯ ডিসেম্বর, আমরি-অগ্নিকাণ্ডের দিন। দিনটা তাই আর আনন্দের রইল না শুধু। আমরির ঘটনা এক বছর ৮ মাস ১৬ দিন আগের দুঃসহ স্মৃতি খুঁচিয়ে তুলল ইছাপুরের মাঝেরপাড়া নারকেলবাগানের ছোট্ট দোতলা বাড়িটায়। |
|
সময়সূচি না মেনেই উচ্চ
মাধ্যমিকের প্র্যাক্টিক্যাল পরীক্ষা
নিজস্ব সংবাদদাতা, গাইঘাটা: বর্ধমানের কাটোয়ার পর ফের উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটা। উচ্চ মাধ্যমিকের প্র্যাক্টিক্যাল পরীক্ষার নির্ধারিত সূচির আগেই পরীক্ষা নেওয়া হল গাইঘাটার কলাসীমা স্বামী বিবেকানন্দ বিদ্যাপীঠে। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার ওই পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত একই ভাবে বর্ধমানের কাটোয়ায় কোশিগ্রাম ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশনেও উচ্চ মাধ্যমিকের প্র্যাক্টিক্যাল পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল। উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের নির্দিষ্ট করে দেওয়া সময়সীমার আগেই ওই পরীক্ষা নেওয়াকে কেন্দ্র করে সোরগোল পড়ে যায়। |
|
টুকরো খবর |
|
হাওড়া-হুগলি |
টিভিতে জানা গেল খারাপ খবরটা |
নিজস্ব সংবাদদাতা, শ্যামপুর: শুক্রবার ভোর সাড়ে ৫টা নাগাদ কলকাতার এক বন্ধুর মোবাইল থেকে ফোন এসেছিল দেবু সেনের কাছে। তিনি বলেছিলেন, “টেলিভিশনটা একবার দেখ।” দেশে বড় কোনও অঘটন ঘটেছে ভেবে বিছানা ছেড়ে চটপট উঠে পড়েছিলেন দেবুবাবু। তাঁর কথায়, “টেলিভিশন খুলে দেখি আমরিতে আগুন লেগেছে। প্রাণ হারিয়েছেন বহু রোগী। আমার মাথায় হাত। কারণ, ওখানে ভর্তি রয়েছেন আমার দাদা শিশির সেন। আশঙ্কায় বুক কেঁপে উঠল আমার। সবাইকে ঘুম থেকে তুলে টেলিভিশনের সামনে বসে গেলাম।” |
|
|
ভাল লাগছে না, বলেছিলেন তপন |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, চন্দননগর: শনিবারই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ি ফেরার কথা ছিল তপনবাবুর। হাসপাতালের বেডে শুয়ে থাকতে আর ভাল লাগছে না, বলেছিলেন স্ত্রীকে। কিন্তু বাড়ি ফিরল তাঁর দেহ। এএমআরআই হাসপাতালে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের জেরে মারা গিয়েছেন চন্দননগরের বড়বাজারের বাসিন্দা তপনকুমার দে। |
|
মাকে স্রেফ মেরে ফেলা হল,
ক্ষোভ জানালেন মৃতার ছেলে |
|
|
|
গোঘাটে খুন
তৃণমূল নেতা |
|
জমে উঠেছে
দামোদর মেলা |
|
|
টুকরো খবর |
|
|