কোর্টের নির্দেশ আদৌ কি মানতে চায় রাজ্য, প্রশ্ন এখন বিচারপতির |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: রাজ্য সরকার হাইকোর্টের মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের নির্দেশ মানতে চায় কি না, শুক্রবার সেই প্রশ্ন উঠল। কোনও আলোচনাচক্রে কিংবা রাজনৈতিক সভা-সমাবেশে নয়, উঠল খাস কলকাতা হাইকোর্টেই। বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের এজলাসে। পঞ্চায়েত ভোটের প্রচারে বাইক-বাহিনী নিষিদ্ধ করতে বুধবার যিনি রাজ্যকে নির্দেশ দিয়েছিলেন।
সেই নির্দেশ কতটা মানা হল, তা যাচাইয়ের জন্য এ দিন সরকারের রিপোর্ট তলব করেছিলেন তিনি। |
|
নিজস্ব প্রতিবেদন: পঞ্চায়েত নির্বাচনের মধ্যেই এ বার রাজ্যের প্রধান বিরোধী দলের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নিয়ে সরব হল শাসক দল। ভোটের প্রচারে গিয়ে শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছেন, সিপিএমের দুই শীর্ষ নেতার নামে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে কী ভাবে ১৬ কোটি টাকা এল এবং কেনই বা পরে দলের নামে অ্যাকাউন্ট করে টাকা হস্তান্তর করা হল এই গোটা ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দরকার। |
অ্যাকাউন্টের তদন্ত
চাইল তৃণমূল,
পাল্টা সিপিএমেরও |
|
সুপ্রিম কোর্টের মত শুনে
নিয়োগেও ফাঁপরে রাজ্য |
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি ও কলকাতা: সুপ্রিম কোর্টে ফের বেকায়দায় রাজ্য সরকার। এ বার কর্মী নিয়োগ নিয়ে।
বামফ্রন্ট আমলে, ২০১০ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকার সেচ দফতরে চতুর্থ শ্রেণির পদে নিয়োগের জন্য ১ হাজার ৪৪৬ জনের একটি তালিকা প্রকাশ করে। এই তালিকাকে চ্যালেঞ্জ করে রাজ্য প্রশাসনিক ট্রাইবুন্যাল (স্যাট)-এ মামলা করেন দু’জন। নিয়োগ পদ্ধতি যথাযথ নয় বলে রায় দেয় স্যাট। |
|
|
|
|
|
|
|
|
ভোর পর্যন্ত লাইনে
দাঁড়িয়ে ভোট জঙ্গলমহলে |
|
অব্যবস্থায় বচসা-মারপিট,
পথ অবরোধেও
নামল ভোট-পুলিশ |
|
|
বই-বৈঠকে সমঝোতার
দিশা কোর্টের বাইরেই |
তৃণমূল নেতার
গাড়িতে গুলি |
|
|
‘জনপ্রিয়’ রাজনীতির
মাসুল, ওঠার পথে
আরও এক বাস-রুট |
|
জেল হবে না কেন, বলতে হবে এসপিকে |
|
|
|
|