মেদিনীপুর
পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর
‘আমি মেয়ে বটি, কিন্তু কাম করি মরদের মতন’
কিংশুক গুপ্ত, ঝাড়গ্রাম:
বাবু আমার কানের দুলজোড়া দেখিছ? সোনার মতো দেইখ্তে কিন্তু সোনা লয়। যেমন, আমি মেয়ে বটি। কিন্তু কাম করি মরদের মতন।” মাথা থেকে কাঠের বোঝা নামিয়ে চারিদিকে সতর্ক চোখে মেপে নিয়ে পরক্ষণেই লক্ষ্মীর প্রশ্ন, “তোমরা ফরেস্টার লও তো?” না শুনে আশ্বস্ত হয়ে বলেন, “কী করব বাবু, পেটের জন্য ছেলেকে ঘরে রেখে জঙ্গলে যাই। কুড়ুলের কোপে গাছের ডাল কাটি। তার পর কাঠের বোঝা লিয়ে সোজ্জা চলি যাই ঝাড়গ্রাম শহর। এক বার ফরেস্টার ধরিছিল। সোজা বলি দিছিলাম, ঘরে ছোট ছ্যানা (ছেলে) আছে। আমাকে দেখার কেউ লাই। দু’বেলা ভাত দিবি, তবে গাছ ভাঙব না। এ কথা শুনি আমাকে ছাড়ি দিছিল। আর ধরে লাই।”
খাটো শরীরে লড়েই আজ মাথা উঁচু
তুহিনকণা নাজির:
তখন আমি খুবই ছোট। এগরার বৈঁচা গ্রামের বাড়ি থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার দূরে আকলাবাদ প্রাথমিক স্কুলে ভর্তি করে দিয়েছিলেন বাবা। সেই স্কুলে সহপাঠীদের বিদ্রুপেই প্রথম টের পেলাম নিজের শারীরিক ত্রুটি। জন্মের পর আমার শরীরের বৃদ্ধি হয়নি। পা দুটো বাঁকা। যেদিন সহপাঠীরা ব্যঙ্গ করে খেলতে নিল না, সেদিন বাড়ি এসে খুব কেঁদেছিলাম। বাবা মাথায় হাত বুলিয়ে বলেছিলেন “শারীরিক অক্ষমতা জীবনের মানদণ্ড হতে পারে না। পড়াশোনা করে নিজের পায়ে দাঁড়াও। তোমার মাথা অনেকের চেয়ে উঁচু হবে।”
সেলাইকলে
স্বনির্ভরতার খোঁজ
শিক্ষার আলোয়
ঘুচেছে আঁধার
হলদিয়ায় নতুন বার্থ তৈরিতে
মিলল কেন্দ্রের অনুমোদন
রাজনীতির জেরে নিগ্রহ
দুই আদিবাসী মহিলাকে
রাজস্বের নামে তোলা আদায়ের অভিযোগ
হুমকি দিচ্ছে তৃণমূল, নালিশ প্রাক্তন মন্ত্রীর
টুকরো খবর
মেদিনীপুর ও খড়্গপুর
পাশেই নদী, রয়েছে নলকূপও, তবু নির্জলা
নিজস্ব সংবাদদাতা, খড়্গপুর:
পাশ দিয়েই বয়ে গিয়েছে কাঁসাই নদী। অথচ, গ্রামের নলকূপগুলোয় জল উঠছে না। খড়্গপুর ১ ব্লকের বড়কোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের বেশ কিছু গ্রামে এই পরিস্থিতি। স্থানীয়দের বক্তব্য, গ্রামের পাশে একটি পাম্প হাউস রয়েছে। এটি একটি কারখানার পাম্প হাউস। নদীর জল পাম্পে করে তুলে পাইপ লাইনের মাধ্যমে ওই কারখানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এই পাম্প হাউসটি তৈরি হওয়ার পর থেকেই গ্রামে এমন সমস্যা শুরু। বাড়ির নলকূপে আর জল ওঠে না।
আইআইটিকে চিঠি ভিজিলেন্স কমিশনের
নিজস্ব সংবাদদাতা, খড়্গপুর:
সেন্ট্রাল ভিজিলেন্স কমিশনের এক চিঠির প্রেক্ষিতে শোরগোল পড়েছে আইআইটিতে। তদন্তও শুরু হয়েছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, বিষয়টি তাঁরা ২৩ মার্চ পরবর্তী বোর্ড মিটিংয়ে আলোচনা করবেন। খড়্গপুর আইআইটি’র ডিরেক্টর শঙ্করকুমার সোম বলেন, “কমিশনের চিঠি আমরা পেয়েছি। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়েই দেখা হচ্ছে।”
চা দোকানেই রোজকার
লড়াই স্বামীহারা অঞ্জনার
টুকরো খবর
জীর্ণ সেতু দিয়েই চলছে ভারী যান। কেরানিচটিতে ৬ নম্বর জাতীয় সড়কে। ছবি: কিংশুক আইচ।
First Page
|
Calcutta
|
State
|
Uttarbanga
|
Dakshinbanga
|
Bardhaman
|
Purulia
|
Murshidabad
|
Medinipur
National
|
Foreign
|
Business
|
Sports
|
Health
|
Environment
|
Editorial
|
Today
Crossword
|
Comics
|
Feedback
|
Archives
|
About Us
|
Advertisement Rates
|
Font Problem
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.