রাতে কি ছিলেন শুধু
খেপ-খাটা হাউসস্টাফরাই |
সোমা মুখোপাধ্যায়, কলকাতা: ৮ ডিসেম্বর রাতে আমরি-তে কারা ডিউটিতে ছিলেন, জবাব দিতে গিয়ে বারবার হোঁচট খাচ্ছেন হাসপাতাল-কর্তৃপক্ষ। আর এই উত্তর খুঁজতে গিয়ে বেরিয়ে আসা তথ্যই স্বাস্থ্য-কর্তাদের মনে উস্কে দিচ্ছে পুরনো একটি সন্দেহ।
স্বাস্থ্য-কর্তারা বলছেন, ওই রাতে আমরি-তে ১৬৪ জন রোগী ভর্তি ছিলেন। নিয়ম অনুযায়ী ১০ জন রোগী প্রতি এক জন করে চিকিৎসক থাকে। সেই মতো ১৬ জন চিকিৎসকের সেই রাতে ডিউটিতে থাকার কথা। |
|
আমরিতে মমতাকে ঘিরে কর্মী-বিক্ষোভ |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: অগ্নিকাণ্ডের চার দিনের মধ্যে ফের গোলমাল হল ঢাকুরিয়ার আমরি-চত্বরে। যার জেরে মঙ্গলবার ওই হাসপাতালের মূল ভবনেও (অগ্নিকাণ্ড হয়েছিল অ্যানেক্স ভবনে) পরিষেবা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেল। সেখানে সাত জন গুরুতর অসুস্থ রোগী-সহ মোট ১৩ জন ভর্তি ছিলেন। ‘নিরাপত্তার অভাব’ বোধ করায় তাঁদের আমরির অন্য হাসপাতালে সরিয়ে সন্ধ্যায় ঢাকুরিয়ার হাসপাতাল বন্ধ করে দেন কর্তৃপক্ষ। |
|
|
ফোন করেছিলেন কি ধৃত সত্যব্রত, যাচাই করা হবে মোবাইলের কললিস্ট |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: আমরি অগ্নিকাণ্ডে সোমবার গভীর রাতে আরও দু’জনকে গ্রেফতার করল কলকাতা গোয়েন্দা পুলিশ। তাঁরা হলেন, হাসপাতালের চেয়ারম্যান (সেফটি) সত্যব্রত উপাধ্যায় এবং এজিএম (রক্ষণাবেক্ষণ) সঞ্জীব পাল। মঙ্গলবার তাঁদের আলিপুর আদালতে হাজির করানো হলে মুখ্য বিচারবিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট চৌধুরী হেফাজত করিম ১০ দিন পুলিশ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন। |
|
বাঘাযতীনে দু’টি লন্ড্রি,
জানেই না দমকল,
স্বাস্থ্যবিভাগ |
|
|
|
অগ্নিবিধি শিকেয়, রোগী
ভর্তি বন্ধ নাইটিঙ্গেলে |
|
চক্ষু হাসপাতালের লাইসেন্সে
চিকিৎসা শিশু ও প্রসূতির |
বিমার টাকা পেতে সমস্যা
হতে পারে আমরি-কর্তৃপক্ষের |
|
সরকারি হাসপাতাল,
নার্সিংহোম সব জায়গাতেই
নিরাপত্তাবিধি শিকেয় |
|
|
|
সাত দিনে আগুন
রোখার ব্যবস্থা না
হলে পরোয়ানা |
|
দমকলের ছাড়পত্র নেই হাসপাতালের,
মেয়াদ ফুরিয়েছে অগ্নি নির্বাপকের |
|
|
লাইসেন্স পুনর্নবীকরণে গড়িমসি নার্সিংহোমের |
|
|
নার্সিংহোম ও হাসপাতালে
তল্লাশির জন্য পর্যবেক্ষক দল |
|
আমরির আঁচ, পুরসভার নজরদারি |
প্রসূতির কাছে টাকা চাওয়ার অভিযোগ |
|
টুকরো খবর |
|
|