Content on this page requires a newer version of Adobe Flash Player.
l
Sicily Villas & Apartments
l
Registrar nombre del dominio
l
Domain Registration
রোজা ভাঙার তাড়ায় ভেসে গেলেন আশানুর
গৌতম বন্দ্যোপাধ্যায় • গোঘাট
ঠিক সময়ে রোজা ভাঙার তাড়ায় দ্রুত ঘরে ফিরতে চেয়েছিলেন সদ্য তরুণ আশানুর গায়েন। বন্ধুদের নিষেধের তোয়াক্কা না করে তারাজুলি খালের উপচে পড়া জলে প্লাবিত রাস্তা পেরোতে যান। জলের তোড়ে বন্ধুদের চোখের সামনেই ভেসে গিয়েছেন তিনি। বৃহস্পতিবার দুপুরে এই ঘটনার পর থেকে তাঁর খোঁজ মেলেনি। আশানুরের বাকি তিন সঙ্গীও ভেসে গিয়েছিলেন স্রোতে। ভাগ্যক্রমে আটকে যান বাঁশঝাড়ে। গ্রামবাসীরা সকলকে উদ্ধার করেন। ঘাটের সুন্দরপুরে আশানুরের বাড়ি। কাছেই পশ্চিমপাড়ায় রাজমিস্ত্রির কাজে গিয়েছিলেন তাঁরা চার জন। বৃহস্পতিবার সকালে বেরিয়েছিলেন বাড়ি থেকে। ঘুণাক্ষরেও জানতেন না, দুপুরের পরে কী ভাবে প্লাবিত হতে পারে এলাকা। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, কাজ সেরে দুপুর আড়াইটে নাগাদ বাড়ির দিকে রওনা দেন ওই চার জন। মান্দারনে এসে দেখেন, প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার রাস্তার উপর দিয়ে বইছে জল। সকালে এই রাস্তা পেরিয়েই যখন গিয়েছিলেন, তখন পরিস্থিতি এমন ভয়ানক আকার নেয়নি। কিন্তু কংসাবতী ব্যারাজের ছাড়া জলে প্লাবিত হয় মান্দারন এবং তারাজুলি খাল। তারই জেরে ভেসে যায় রাস্তাঘাট। স্থানীয় মানুষের বক্তব্য, আরামবাগ মহকুমার বিভিন্ন অংশ বন্যাপ্রবণ হলেও গোঘাটের এই এলাকায় এমন প্লাবন তাঁরা গত তিরিশ বছরে দেখেননি। দলকার জলা সংস্কারের অভাবেই এই দশা। র সঙ্গীর মধ্যে ছিলেন রবিলাল খা। তিনি বলেন, “জলের তোড় দেখে আমরা কেউ রাস্তা পেরোতে চাইনি। সঙ্গে দরকারি জিনিসপত্র, মোবাইল ছিল। সব ভিজে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল। আশাই বলল, তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরে ঠিক সময়ে রোজা ভাঙতে হবে। জিনিসপত্র প্লাস্টিকে ভরে জল পেরিয়ে যেতে বলল। সঙ্গে একটা সাইকেল ছিল। আশা বলে, সকলে হাত ধরাধরি করে পেরিয়ে যাওয়া যাবে। কিচ্ছু হবে না।” আশা ও তার সঙ্গীদের সকলেরই বয়স আঠারোর আশেপাশে। নিমরাজি হয়ে রাস্তা পেরোনোর তোড়জোড় শুরু করেন সকলে।
বিস্তারিত...
সিআইডির আপ্যায়নে বিরক্ত সুশান্ত,
বললেন আমি কিন্তু এখনও বিধায়ক
দিবাকর রায় • কলকাতা
মন্ত্রিত্ব গিয়েছে। কিন্তু মন্ত্রিসুলভ ‘প্রতাপ’ যায়নি। যে কারণে খুনের মামলায় অভিযুক্ত এবং গ্রেফতার হয়ে সিআইডি হেফাজতে থাকলেও বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার রাত পর্যন্ত ভবানী ভবনে সিআইডি-র ‘আপ্যায়ন’ ব্যবস্থা নিয়ে একাধিক বার বিরক্তি প্রকাশ করেছেন সিপিএম বিধায়ক সুশান্ত ঘোষ। তিনি রাজ্যের প্রাক্তন পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়ন মন্ত্রী এবং সিপিএম তথা বামফ্রন্টের বিপুল নির্বাচনী বিপর্যয়ের মধ্যেও জয়ী হয়ে বিধায়ক। এ হেন ‘হাই প্রোফাইল’ ধৃত বলেই সুশান্তবাবুর ‘আপ্যায়ন’ যথাসম্ভব নিখুঁত করার ব্যাপারে সতর্ক ছিল সিআইডি। তিনি উচ্চ রক্তচাপের রোগী জেনে আগেভাগেই তাঁর ডাক্তারি পরীক্ষা এবং ওষুধের ব্যবস্থা করে রেখেছিলেন অফিসাররা। তবুও বৃহস্পতিবার রাত ১০টা নাগাদ ভবানী ভবনে পৌঁছনোর পর থেকে এ দিন রাত পর্যন্ত সিপিএমের এই ‘দোর্দণ্ডপ্রতাপ’ নেতা বারে বারেই বুঝিয়ে দিয়েছেন, সেখানে তাঁর অশন-শয়নের ব্যবস্থাপনার মান নিয়ে তিনি বিরক্ত। বন্দি হলেও বিধায়ক এবং প্রাক্তন মন্ত্রী হিসেবে সিআইডির সকলের কাছ থেকে তিনি ‘যথেষ্ট মর্যাদা ও সম্মান’ আশা করেছিলেন। জিজ্ঞাসাবাদের সময়েও একাধিক বার ‘মনে রাখবেন, আমাকে মিথ্যে মামলায় ফাঁসানো হয়েছে এবং আমি কিন্তু এখনও একজন বিধায়ক’ বলে অফিসারদের থামিয়ে দিয়েছেন সুশান্তবাবু। বৃহস্পতিবার রাতে ভবানী ভবনে হাতে গড়া আটার রুটি ও সব্জি নিয়ে সুশান্তবাবুর কাছে গিয়েছিলেন সেখানকার কর্মী। সঙ্গে সঙ্গেই সুশান্তবাবু একরাশ বিরক্তি নিয়ে তাঁকে বলে দেন, ওসব যেন সরিয়ে নেওয়া হয়। তিনি কিছু খাবেন না।
বিস্তারিত...
দলের উপরেই ভরসা রাখছেন স্ত্রী
সুমন ঘোষ • চন্দ্রকোনা রোড
কঙ্কাল-কাণ্ডে স্বামী সিআইডি-হেফাজতে। বাড়ির বাইরে তৃণমূলের নেতৃত্বে চলছে ‘উল্লাস’। এই অবস্থায় ‘লড়াই’য়ের বিষয়টা দলের উপরেই ছাড়ছেন সুশান্ত ঘোষের স্ত্রী করুণা। পাশাপাশি, জানিয়ে দিচ্ছেন, পরিবর্তিত ‘পরিস্থিতি’তেও তিনি ভয় পাচ্ছেন না। ন্দ্রকোনা রোডে বাড়ির সামনে শুক্রবার সকাল থেকেই শুরু হয়েছিল ‘হুল্লোড়’। সুশান্তবাবুর গ্রেফতার হওয়ার ‘আনন্দে’ সবুজ আবির নিয়ে ‘মাতামাতি’ করছিলেন তৃণমূল সমর্থকেরা। মাইক বাজিয়ে, পটকা ফাটিয়ে, কুশপুতুল পুড়িয়ে মিছিল ঘুরে বেড়াচ্ছিল বাড়ির অদূরে। তালাবন্ধ ঘরের ভিতরে করুণাদেবী নির্লিপ্ত। তাঁর কথায়, “রাজনীতি করলে সুনাম যেমন হয়, দুর্নামও হয়। আমাদের কাছে পার্টিই সব। রাজনৈতিক মতামত দেবেন দলের নেতারা। ব্যক্তিগত কোনও মত নেই।” ক্তন মন্ত্রী বা বর্তমান বিধায়কের স্ত্রী করুণাদেবীর পরিচয় এতেই সীমাবদ্ধ নয়। তিনি নিজেও সিপিএমের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা কমিটির সদস্য। পেশায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এই শিক্ষিকা এ দিন বাড়ির সামনে প্রবল ‘হুল্লোড়ের’ কারণেই স্কুলে যেতে পারেননি। তাতেই খানিকটা ক্ষুব্ধ। তাঁর মন্তব্য, “আমার অবাক লাগছে, বাড়ির সামনে এত উল্লাস কেন!” তবে ‘উল্লাস’ যতই চলুক এই বাড়ি ছেড়ে যে যাবেন না, তা-ও সাফ জানিয়ে দিয়েছেন করুণাদেবী। তাঁর কথায়, “ছোটবেলায় আমার বাবা কোনও দিন ভূতের গল্প বলেননি। আজও কোনও ভয় পাই না। বাবা বলতেন, আদর্শের কথা। মানুষের জন্য কাজ করার কথা। সেটাই করতে চাই। খোঁজ নিয়ে দেখুন, কারও সঙ্গে কোনও দিন খারাপ ব্যবহার করেছি কি না!”
বিস্তারিত...
সহ-উপাচার্যের কাছে টাকা দাবি রবীন্দ্র ভবনের
নিজস্ব সংবাদদাতা • শান্তিনিকেতন
বিশ্বভারতীর অস্থায়ী উপাচার্য উদয়নারায়ণ সিংহের বিরুদ্ধে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিত্রকলার সম্পূর্ণ ‘ডিজিটাল’ সম্ভারের ‘ব্যক্তিগত’ ব্যবহারের অভিযোগ তুললেন রবীন্দ্রভবনের প্রাধিকারিক নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়। এমনকী অস্থায়ী উপাচার্যকে চিঠি লিখে ওই চিত্রাবলির ‘ব্যক্তিগত’ ব্যবহার বাবদ ১৫ লক্ষ ৮২ হাজার টাকাও দাবি করেছেন নীলাঞ্জনবাবু। ৬ অগস্ট লেখা ওই চিঠি থেকে জানা যাচ্ছে, এ বছর ৭ এপ্রিল উদয়নারায়ণবাবু (তখন তিনি বিশ্বভারতীর সহ-উপাচার্য) নিজের কাছে নিজেই আবেদন ও তা মঞ্জুর করে রবীন্দ্রভবনের হেফাজতে থাকা রবীন্দ্র-চিত্রাবলির ১৫৮২টি ছবির প্রতিলিপি একটি হার্ড ডিস্কে ভরে বিদেশে যান। বিদেশে নানা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রবীন্দ্রনাথের চিত্রকলার ধারণা দিতেই তিনি ওই ছবিগুলির প্রতিলিপি সংগ্রহ করেছেন বলে আবেদনে জানিয়েছিলেন উদয়নারায়ণবাবু। ওই হার্ড ডিস্কটি তিনি ৪ অগস্ট জমা দেন রবীন্দ্রভবনের ভারপ্রাপ্ত প্রাধিকারিক তুষারকান্তি সিংহের কাছে। এর পরেই সহ-উপাচার্যকে চিঠি দেন নীলাঞ্জনবাবু। চিঠিতে তিনি জানিয়েছেন, গবেষকেরা ৫০০ ও ১০০০ টাকার বিনিময়ে রবীন্দ্র-চিত্রাবলির দু’ধরনের ছবি সংগ্রহ করতে পারেন। সেই হিসাবে উদয়নারায়ণবাবুকে ১৫৮২টি ছবির প্রতিলিপির জন্য ১৫ লক্ষ ৮২ হাজার টাকা দিতে হবে। এর কারণ হিসাবে বলা হয়েছে, কোন কোন বিদেশি প্রতিষ্ঠানে রবীন্দ্র-চিত্রকলা নিয়ে উদয়নারায়ণবাবু বক্তৃতা দিয়েছেন, তার লিখিত তালিকা রবীন্দ্রভবনের কাছে নেই। তিনি ছবিগুলির ‘ব্যক্তিগত’ ব্যবহার করেছেন।
বিস্তারিত...
খেত গিলছে নদী, বিপর্যয়ের মুখে চাষ
নিজস্ব প্রতিবেদন
বৃষ্টি কমেছে, কিন্তু জল ছাড়া কমছে না। বরং মাইথন ও পাঞ্চেতের দৌলতে জল ছাড়া বাড়িয়েই চলেছে ডিভিসি-র দুর্গাপুর ব্যারাজ। নদী উপচে সেই জল ভাসাচ্ছে নতুন নতুন চাষজমি। ধান, সব্জি ও পাট চাষে ক্ষতির পরিমাণ ক্রমশ বাড়ছে। জলবন্দি হয়ে পড়েছেন প্রচুর মানুষও। ভাগীরথী ও অজয় বিপদসীমার উপর দিয়ে বইতে থাকায় কাটোয়া ও কালনা মহকুমার বহু এলাকা ইতিমধ্যেই জলমগ্ন। প্লাবিত হয়েছে হাজার হাজার বিঘা জমি। শুক্রবার দুর্গাপুর ব্যারাজ থেকে জল ছাড়ার পরিমাণ আরও বাড়ায় জামালপুর, মাধবডিহি, খণ্ডঘোষ ও গলসির দামোদর ঘেঁষা নিচু এলাকার মানুষদেরও সতর্ক করা হয়েছে। জমা জলে ইতিমধ্যেই পচতে শুরু করেছে সদ্য লাগানো আমন ধান ও সব্জি। সকালেই ভাগীরথীর জলোচ্ছ্বাসে কালনা শহরের মহিষমর্দিনী ঘাট-সহ বেশ কয়েকটি ঘাটে কানায় কানায় জল চলে আসে। জল ঢুকে পড়ে শহরের নিচু এলাকায়। কালনা ১ ব্লকের বেশ কয়েকটি পরিবারকে উঁচু জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ব্লকে এ বার আমন চাষ হয়েছিল ১০,৫৬০ হেক্টর জমিতে। তার মধ্যে সাড়ে ৩ হাজার হেক্টরে চাষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে সব্জিরও। মোট ৫৯০ হেক্টর সব্জি খেতের মধ্যে ৪২০ হেক্টরেই ফলন নষ্ট হয়ে গিয়েছে।
বিস্তারিত...
ধর্মঘট সফল করতে ঝাঁপালেন অশোক
নিজস্ব প্রতিবেদন
মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিল চা শ্রমিকদের ৩৬টি ট্রেড ইউনিয়ন। ওই ধর্মঘট সফল করতে শুক্রবার শিলিগুড়ি দাপালেন রাজ্যের প্রাক্তন পুরমন্ত্রী অশোক ভট্টাচার্য। সকালে নিজেই সমস্ত চা বাগান ঘুরে ধর্মঘটী শ্রমিকদের রাস্তায় নামালেন। এমনকী, শিলিগুড়িতে পুলিশ তাঁর দলের সমর্থকদের গ্রেফতার করার পরে ধৃতদের মুক্তি চেয়ে দলবল নিয়ে হিলকার্ট রোডে বসে পড়লেন। চাপে পড়ে পুলিশ কর্তারা ধৃতদের দুপুর ১২টার মধ্যে ছেড়ে দেওয়ার আশ্বাস দিলে রাস্তা ছেড়ে সরে দাঁড়ান তিনি। ততক্ষণে অচলই হয়ে পড়েছে গোটা শহর। পুলিশ কর্তাদের ধমকে প্রাক্তন পুরমন্ত্রী বলেন, “মনে রাখবেন, এক মাঘে শীত যায় না। পাঁচ বছর পর আবার বামফ্রন্ট ক্ষমতায় ফিরবে। সেটা মাথায় রাখা উচিত।” চা শ্রমিকদের মজুরি চুক্তি নিয়ে পর পর তিনটি ত্রিপাক্ষিক বৈঠক ব্যর্থ হওয়ার পরে এ দিন কোঅর্ডিনেশন কমিটি এবং ডিফেন্স কমিটি অনুমোদিত ৩৬টি সংগঠন উত্তরবঙ্গ জুড়ে ধর্মঘট পালনের ডাক দেয়। মালদহ কিংবা কোচবিহারে ওই ধর্মঘটের কোনও প্রভাবই পড়েনি। নকশালপন্থীরা ধর্মঘটে সামিল হওয়ায় দক্ষিণ দিনাজপুরে আংশিক প্রভাব পড়ে। উত্তর দিনাজপুর এবং জলপাইগুড়ির চা বলয় ছাড়া অন্যত্র তেমন কোনও প্রভাব ছিল না। শিলিগুড়িতে এ দিন বিভিন্ন চা বাগানে আদিবাসী বিকাশ পরিষদের সমর্থকেরা কাজে যোগ দিলেও সাধারণ ধর্মঘটের জেরে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। ৩১ ও ৫৫ নম্বর জাতীয় সড়কের নানা জায়গায় অবরোধ হয়। বিধাননগরের কাছে সৈয়দাবাদে আটকে পড়েন দূরপাল্লার বাসের যাত্রীরা। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে শিলিগুড়িতে ঢুকতে গিয়ে নাকাল হন ট্রেন যাত্রীরা।
বিস্তারিত...
প্রথম সংস্করণ
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
ব্যবসা
খেলা
স্বাস্থ্য
জীবজগৎ
সম্পাদকীয়
জেলা
উত্তরবঙ্গ
জমা হয়নি ১০০
কোটির ইউসি
শাড়ি-বিতর্কে দাঁড়ি
টানতে বৈঠক
দক্ষিণবঙ্গ
‘মড়ার উপরে খাঁড়ার ঘা’
ভরা কোটাল
দলকার জলা সংস্কারের
দাবি জোরালো
বর্ধমান
সপরিবার বৃদ্ধকে বাড়িছাড়া
করায় অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা
নড়বড়ে সেতুতেই
ছুটছে ভারী যান
পুরুলিয়া
মুকুটমণিপুরের জলে
ভাসল একাধিক রাস্তা
দুবরাজপুরে বাস-ট্রাকের
মুখোমুখি ধাক্কা, আহত ৪০
মুর্শিদাবাদ
স্বস্তি মুর্শিদাবাদে,
শঙ্কিত নদিয়া
নৌকায় ভার কমাতে
জোর দিচ্ছেন যাত্রীরা
মেদিনীপুর
এক পরিবার রয়েছে উদ্বেগে,
অন্য বাড়ি বিচারের আশায়
বিদ্যাসাগরে থমকে
প্রেক্ষাগৃহের কাজ
কলকাতা
২৯.০/২৫.১
আজকের দিনে
l
১৯১০:
ব্রিটিশ সেবিকা
ফ্লোরেন্স নাইটিঞ্জেলের মৃত্যু।
l
১৯৬৩:
অভিনেত্রী শ্রীদেবীর জন্ম।
সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র
পাক্ষিক
লেকের জলে ভাসছে শিকারা। দিগন্ত রেখা বলতে শুধুই পাহাড়ের অবয়ব, সূর্যের আলো ঝিলমিলিয়ে পিছলে যায় তার গা বেয়ে। বাগ-বাগিচা চিত্রিত রঙের স্পর্শে। প্রকৃতির এমন নিঁখুত আয়োজন তাকে ভূষিত করেছে
‘ভূ-স্বর্গ’
উপাধিতে। হাওয়াবদলে জম্মু-কাশ্মীরের এমন ছবি তো আছেই, থাকছে ‘বৈষ্ণোদেবী’-র কাছে পৌঁছানোর হদিসও। সঙ্গে
মেলা-পার্বণ
ও
ফোটোশপের
গল্প।
First Page
|
Calcutta
|
State
|
Uttarbanga
|
Dakshinbanga
|
Bardhaman
|
Purulia
|
Murshidabad
|
Medinipur
National
|
Foreign
|
Business
|
Sports
|
Health
|
Environment
|
Editorial
|
Today
Crossword
|
Comics
|
Feedback
|
Archives
|
About Us
|
Advertisement Rates
|
Font Problem
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.