উত্তরবঙ্গ |
বিধায়কের উপরে
বন্দুক নিয়ে হামলা |
নিজস্ব সংবাদদাতা, মালদহ: একদা তাঁরই এক ঘনিষ্ঠ অনুগামীর বিরুদ্ধে ইংরেজবাজার পুরসভার কংগ্রেসি চেয়ারম্যান বিধায়ক কৃষ্ণেন্দু চৌধুরীর উপর হামলার চেষ্টার অভিযোগ উঠল । সোমবার বেলা ১১টা নাগাদ পুরসভার গেটের সামনেই ওই অনুগামী দলবল নিয়ে রিভলভার উঁচিয়ে পুর চেয়ারম্যানের দিকে ধেয়ে যায়। দেহরক্ষী ঝাঁপিয়ে পড়ে হামলাকীদের নিরস্ত করেন। পরে লাগোয়া এলাকার কংগ্রেস কর্মীদের গণপ্রহারে গুরুতর জখম তিন জনকে মালদহ জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, মালদহ: প্রথম বর্ষের অনার্সে ভর্তির জন্য মালদহের গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি বিষয়ে ‘ঠাঁই নেই’ অবস্থা। ব্যতিক্রম অর্থনীতি। বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্ত কলেজের অর্থনীতির অনার্সে ছাত্রছাত্রীর আকাল চলছে। মালদহ কলেজে ৮৩টি আসনের মধ্যে অর্থনীতি অনার্সের ৭৮টি আসনই ফাঁকা পড়ে রয়েছে। ভর্তি হয়েছে মাত্র ৫ জন ছাত্র। মালদহ মহিলা মহাবিদ্যালয়ে অর্থনীতি অনার্সের ৩৩টি আসনের মধ্যে ভর্তি হয়েছেন মাত্র ২ জন ছাত্রী। |
গৌড়বঙ্গে ছাত্র
নেই অর্থনীতিতে |
|
৪টি ওয়ার্ডে জব্দ বামেরা |
টুকরো খবর |
|
শিলিগুড়ি-জলপাইগুড়ি |
গোর্খাল্যান্ড বিতর্কের জবাব দিলেন মমতা |
অনিন্দ্য জানা, সুকনা: গোর্খাদের ঐতিহ্যগত পোশাক ‘দাউরা-সুরুয়াল’ পরা বিমল গুরুঙ্গের কাঁধে স্নেহের হাত রাখলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদম্বরম, “ইউ মাস্ট বি ভেরি হ্যাপি টুডে?” বিগলিত হাসলেন গুরুঙ্গ।
পিনটেল ভিলেজের চত্বরে বিশাল অনুষ্ঠান মঞ্চের পিছনে তখন সবে পৌঁছেছেন চিদম্বরম। সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একটু পরেই সই হবে ‘ঐতিহাসিক’ পাহাড় চুক্তি। দীর্ঘ অচলাবস্থা, হিংসাত্মক আন্দোলন পেরনোর প্রক্রিয়া শুরু হবে দার্জিলিং পাহাড়ে। |
|
|
বাড়ছে ক্ষমতা, প্রত্যাশার চাপে সতর্ক গুরুঙ্গ |
|
কিশোর সাহা, শিলিগুড়ি: সময়ের ব্যবধান তেইশ বছরের। ক্ষমতার ব্যবধানও অনেক। ১৯৮৮ সালের ২২ অগস্ট কলকাতায় রাজভবনে সুবাস ঘিসিং যে ত্রিপাক্ষিক চুক্তিতে সই করেছিলেন, সোমবারের চুক্তিতে তার থেকে অনেকটাই এগিয়ে গেলেন বিমল গুরুঙ্গ। কিন্তু একই সঙ্গে মাথায় চাপল পাহাড়প্রমাণ প্রত্যাশার চাপ।
ঘিসিংয়ের গোর্খা পার্বত্য পরিষদের তুলনায় গুরুঙ্গের গোর্খাল্যান্ড আঞ্চলিক প্রশাসনের (জিটিএ) দফতর অনেক বেশি। |
|
পাহাড়ি ঝোরার পথেই ‘একলা’ চললেন মমতা |
অনিন্দ্য জানা, সুকনা: দু’হাতে শাড়িটা গোড়ালি পর্যন্ত তুলে, হাওয়াই চপ্পল পায়ে মহানন্দার জলে নেমেই পড়লেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নদীর সোঁতায় পাথরের ধারে উবু হয়ে বসে আঁজলা ভরে জল তুলে ছেটালেন চোখেমুখে। তার পর একটা মরা গাছের গুঁড়ির উপর ধপাস করে বসে পড়ে গলায় লঘু চাপল্য নিয়ে বললেন, “আহ্! প্রাণটা জুড়িয়ে গেল।” ঘণ্টাখানেক হল সই হয়েছে পাহাড়-চুক্তি। |
|
|
|
বন্ধ উপেক্ষা
করেই রাস্তায় মানুষ |
|
মমতাকে দেখে
ভরসা হয়,
বলছে পাহাড় |
|
|
|
হঠাৎ পরিদর্শনে শিল্পায়নের
হাল দেখে স্তম্ভিত শিল্পমন্ত্রী |
|
মমতা মনে থাকবেন
যুবরাজ, মীনাক্ষীদের |
|
|
টুকরো খবর |
|
|
|
|