বর্ধমান |
বর্ষায় আর ছাড়তে হবে না ভিটে, আশায় বাসিন্দারা |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্বস্থলী: বর্ষা ভারী হোক বা না হোক, প্রতি বছরই বানভাসি হওয়া ছিল তাঁদের ভবিতব্য। অগস্টের শেষ থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ত্রাণ শিবিরে কাটানো যেন অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল পূর্বস্থলীর শ্রীরামপুর পঞ্চায়েতের হাজারখানেক পরিবারের কাছে। তবে একশো দিনের কাজে তৈরি দেড় কিলোমিটারের একটি বাঁধ এ বার তাঁদের অল্প বৃষ্টিতেই জলমগ্ন হওয়ার আশঙ্কা থেকে খানিক রেহাই দিচ্ছে। গঙ্গার একটি পরিত্যক্ত খাত, এলাকায় যা মরিগঙ্গা বা পলতা খাল নামে পরিচিত, তার দক্ষিণের নিচু জমি বরাবর রয়েছে পূর্বস্থলী ১ ব্লকের শ্রীরামপুর পঞ্চায়েতের বহু গ্রাম। বৈরাগীপাড়া, একতাপল্লি, সুকান্তপল্লি, নবপল্লি ইত্যাদি গ্রামের বসবাসকারী পরিবারগুলির বেশির ভাগই নিম্নবিত্ত। |
|
হাড়গোড় কংগ্রেস কর্মীর, দাবি ছেলের |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কাটোয়া: হাড়গোড়ের সঙ্গে পাওয়া ছাইরঙা জামার টুকরো দেখে সেগুলি তাঁর বাবার বলে দাবি করলেন ‘নিখোঁজ’ কংগ্রেস কর্মী নিমাই সাহার ছেলে। মঙ্গলবার বিকেলে কাটোয়ার কৈথন গ্রামের উত্তর মাঠে একটি পুকুর পাড়ে বস্তাবন্দি অবস্থায় কিছু হাড়গোড় উদ্ধার করে পুলিশ। বুধবার কাটোয়া থানায় গুসুম্বা গ্রামের বিশ্বজিৎ সাহা ওই হাড়গুলি তাঁর বাবা নিমাই সাহার (৫১) বলে দাবি করেন। কাটোয়ার ওসি সনৎ দাস বলেন, “আমরা বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে হাড়গুলো ফরেন্সিক পরীক্ষার জন্য পাঠিয়েছি।” |
|
|
অবৈধ নির্মাণ চলছেই,
পুরসভায় সরব তৃণমূল |
দলেরই ‘দুর্নীতি’ নিয়ে
সোচ্চার তৃণমূল নেতা |
|
টুকরো খবর |
|
আসানসোল-দুর্গাপুর |
স্বেচ্ছাবসর বাতিল করার দাবিতে শ্রমিক-বিক্ষোভ |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, আসানসোল: স্বেচ্ছাবসর প্রকল্প বাতিল, কাজ বন্ধের নোটিস প্রত্যাহার ও উৎপাদন চালু করার দাবিতে লাগাতার বিক্ষোভ অবস্থান শুরু করলেন ডিসেরগড় পাওয়ার সাপ্লাই কর্পোরেশনের (ডিপিএসসি) চিনাকুড়ি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের শ্রমিকেরা। আইএনটিটিইউসি, আইএনটিইউসি, সিটু এবং এআইটিইউসি-র যৌথ ভাবে গড়া ‘চিনাকুড়ি পাওয়ার স্টেশন বাঁচাও কমিটি’র নেতৃত্বে এই বিক্ষোভ চলছে। বুধবার কমিটির নেতারা জানান, দাবি পূরণ না হওয়া অবধি বিক্ষোভ চলবে। |
|
খন্দে ভরা রাস্তা, স্মৃতিই তাড়া করে এলাকার মানুষকে |
নিজস্ব সংবাদদাতা, দুর্গাপুর: এক বছর আগে রাস্তার গর্ত থেকে বাঁচতে বাস ব্রেক কষায় খোলা দরজা দিয়ে ছিটকে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা গিয়েছিল এক স্কুলছাত্রী। বছর ঘুরলেও রাস্তার হাল কিন্তু বিশেষ বদলায়নি। দুর্গাপুর থেকে ইছাপুর যাওয়ার রাস্তায় হেতেডোবা-জব্বরপল্লির কাছে রাস্তার ওই অংশ এখনও খানাখন্দে ভরা। তার মধ্যে জল জমায় পরিস্থিতি আরও খারাপ এখন। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, যে কোনও দিন বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। |
|
|
এমএএমসি দ্রুত খুলতে উদ্যোগ রাজ্যের |
|
|
প্রতিবন্ধীদের কাজ দেওয়া
জরুরি, মত রাজ্যপালের |
|
বিদ্যুৎ বণ্টন অফিসে তাণ্ডব |
টুকরো খবর |
|
|
|
|