কংক্রিটের জঙ্গল
ছাপিয়ে গ্রামের সবুজেও
দূষণের কালি |
অত্রি মিত্র ও কুন্তক চট্টোপাধ্যায়, কলকাতা: বুক ভরে নির্মল বাতাস টানার তাগিদে শহর ছেড়ে দূরে পাড়ি দেওয়ার দিন গিয়েছে। রাজ্যের দূষণ-মানচিত্রে বৃহত্তর কলকাতার পাশাপাশি জায়গা করে নিচ্ছে গ্রাম-গঞ্জ, মফস্সলও।
আর এ জন্য মূলত প্রশাসনিক গাফিলতির দিকেই আঙুল তুলছেন বিজ্ঞানী-পরিবেশবিদেরা। তাঁদের অভিযোগ, পরিবেশ দফতরের চাপে শহরাঞ্চলে দূষণ সৃষ্টিকারী শিল্প-কারখানায় কিছুটা লাগাম পরানো গেলেও নজরদারির অভাবে গ্রাম-মফস্সলে তা দিব্যি চলছে। ফলে দিন দিন বিষাক্ত হয়ে উঠছে সেখানকার পরিমণ্ডলও। |
|
সুরবেক বিশ্বাস, কলকাতা: জাতীয় পরিবেশ আদালতে বাতিল হয়ে গেল বাজি প্রস্তুতকারকদের আর্জি। বুধবার দিল্লি থেকে সেই খবর কলকাতায় পৌঁছতেই শব্দবাজির বিরুদ্ধে একসঙ্গে অভিযানে নামার সিদ্ধান্ত নিল পুলিশ, দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ ও পরিবেশ দফতর।
গত ২১ অগস্ট পরিবেশ আদালত রায় দিয়েছিল, দেশের অন্যান্য রাজ্যের মতো পশ্চিমবঙ্গেও বাজির শব্দসীমা ১২৫ ডেসিবেল করতে হবে। কিন্তু ৯ অক্টোবর এ রাজ্যে ৯০ ডেসিবেলের চেয়ে বেশি শব্দের বাজি নিষিদ্ধ করে একটি নির্দেশিকা জারি করে পশ্চিমবঙ্গ দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ। |
আদালতের নির্দেশ শুনে
শব্দবাজি অভিযানে রাজ্য |
|
মুখ্যমন্ত্রীর নিষেধ উড়িয়ে
তাজপুরে অবৈধ হোটেল |
সুব্রত গুহ, তাজপুর: পরিবেশ দফতরের নিষেধ ছিল। বছর দু’য়েক আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এসে বারণ করেছেন। তা-ও তাজপুরে সমুদ্রের কোলে বেআইনি হোটেল নির্মাণ চলছেই।
গত দু’বছরে পুলিশ-প্রশাসনের নাকের ডগায় চার-চারটি অবৈধ হোটেল মাথা তুলেছে পূর্ব মেদিনীপুরের এই বালুতটে। পাশের দিঘা, মন্দারমণি, শঙ্করপুরকে ধরলে সংখ্যাটা ৩৭। প্রশাসনের দাবি, পুলিশকে নিয়ে তারা অভিযান চালায় মাঝে-মধ্যেই। যদিও স্থানীয় হোটেল মালিকদের একাংশের মতে, শাসকদল আর প্রশাসনের এক শ্রেণির আধিকারিকদের মদতে বেআইনি নির্মাণের রমরমা। |
|
বিসর্জনে নৈহাটি মডেল চান বিশেষজ্ঞেরা |
|
লুপ্তপ্রায় এশীয় চিতার
দেখা পাওয়া গেল
ইরানের অরণ্যে |
|
|
|
|
৪০০ নয়া প্রজাতির
খোঁজ আমাজনে |
|
|
প্লাস্টিক ব্যাগ ব্যবহার
বন্ধে উদ্যোগী পুরসভা |
বাজির দাপট রুখতে পদক্ষেপ
প্রশাসনের, ভরসা নেই জনতার |
|
|
|
বন নিগমের চেয়ারম্যান বদল হলেন |
|
টুকরো খবর |
চিত্র সংবাদ |
|
|