ফেলে আসা ক্ষতির হিসেব আর মেলাবেন না বচ্চন |
|
নিজস্ব প্রতিবেদন: পঁচিশ বছর ধরে বদনামের ভাগী হয়েছেন তিনি। এখন অভিযোগকারী, তদন্তকারীদের মুখ থেকেই শুনছেন, তিনি নির্দোষ! বফর্স কেলেঙ্কারিতে আদৌ জড়িত ছিলেন না। তিনি, অমিতাভ হরিবংশরাই বচ্চন। কিন্তু ২৫ বছরে কি ক্ষতি কম হল? কখনও পূরণ হবে সেটা? বুধবার সকাল থেকেই তাঁর ব্লগে লেখা ছিল প্রশ্নটা। সন্ধ্যায় সাদা পাজামা-পাঞ্জাবি পরে সাংবাদিকদের সামনে এসে নিজেই দিয়ে দিলেন উত্তরটা। “যো জীবন বিত গয়ে উসকা ক্যায়া কম্পেনসেশন!” |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি: শেষ হয়েও হল না শেষ! আড়াই দশক পরে আরও এক বার বফর্স কেলেঙ্কারি মাথাচাড়া দিয়ে অস্বস্তিতে ফেলল কংগ্রেসকে। এ বার মুখ খুললেন, সুইডেনের প্রাক্তন পুলিশ প্রধান তথা বফর্স কেলেঙ্কারির মূল তদন্তকারী অফিসার স্টেন লিন্ডস্টমর্র্। একটি ওয়েবসাইটকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তাঁর বক্তব্য, বফর্স সংস্থার থেকে কামান কেনার ক্ষেত্রে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গাঁধীর বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার প্রমাণ পাওয়া যায়নি ঠিকই। |
তদন্তকারীর সাক্ষাৎকার অস্ত্র
বিজেপির, ঢাল কংগ্রেসেরও |
|
দারিদ্র নিয়ে
প্রশ্নের মুখে কেন্দ্র |
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি: যোজনা কমিশনের দাবির জেরে প্রশ্নের মুখে পড়ে এ বার দারিদ্রের সংজ্ঞা নিয়েই নতুন করে ভাবতে হচ্ছে কেন্দ্রকে। দারিদ্রসীমা নির্ধারণ ও দরিদ্র চিহ্নিত করার পদ্ধতি পুনর্বিবেচনার জন্য একটি বিশেষজ্ঞ গোষ্ঠীও গড়তে চলেছে সরকার। আগামী দু’সপ্তাহের মধ্যেই। বিতর্কের মূলে যোজনা কমিশনের দু’টি দাবি। প্রথমটি হল, দেশে দারিদ্রসীমার নীচে থাকা মানুষের সংখ্যা বিপুল পরিমাণে কমে গিয়েছে। এ বার তাদের নতুন দাবি, ২০২০-র পরে দেশে এক জন দরিদ্রও থাকবে না। |
|
|
বরফে ঢাকা লেহ্-শ্রীনগর জাতীয় সড়ক। বুধবার। ছবি: রয়টার্স |
|
|
|
রদবদল পণ্ড করতে সক্রিয়
কংগ্রেসেরই একাংশ |
আজ মুক্তি পেতে
পারেন হিকাকা |
|
|
স্বামীজির স্মৃতিধন্য বাড়ি
সংরক্ষণ করার দাবি |
|
সংস্কারের সঙ্গেই আছি, কেন্দ্রকে বার্তা বিজেপির |
|
রাষ্ট্রপতি ভোট নিয়ে
বৈঠক শুরু সনিয়ার |
খানুডি স্টেশনে রেলকর্মীর
মৃত্যুর ঘটনায় ধৃত এক |
|
টুকরো খবর |
|
|
মুম্বইয়ের একটি অনুষ্ঠানে বালাসাহেব ঠাকরে এবং মাধুরী দীক্ষিত। ছবি: এ এফ পি |
|
ভ্রম সংশোধন
২২ এপ্রিল, চা-কে জাতীয় পানীয় ঘোষণার সংবাদে মণিরাম দেওয়ানের সঙ্গে
পিয়ালি
বরুয়াকে ফাঁসি দেওয়ার উল্লেখ রয়েছে। সিপাহি বিদ্রোহের সময় মণিরাম
দেওয়ান ও পিয়ালি
বরুয়াকে ইংরাজরা মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল। পিয়ালি বরুয়াকে ভুলবশত মণিরাম দেওয়ানের স্ত্রী
হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। অনিচ্ছাকৃত এই ভুলের জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। |
|
|
|