উত্তর-দক্ষিণ ২৪ পরগনা |
খবর কখন এসেছিল, মতভেদ মুখ্যমন্ত্রী-স্বরাষ্ট্রসচিবের |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: মগরাহাটের ঘটনা রাজ্য প্রশাসন কখন জানতে পেরেছিল, তা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী এবং রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিবের বক্তব্যের মধ্যে ফারাক প্রকাশ্যে এল।
ঘটনার দিন, বৃহস্পতিবার রাতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্পষ্ট বলেন, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত তিনি মহাকরণেই ছিলেন। কিন্তু তিনি ওই ঘটনা সম্পর্কে কিছু জানতেন না। বস্তুত, মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য, তিনি ঘটনার খবর জেনেছেন টেলিভিশন মারফত। মুখ্যমন্ত্রী তথা পুলিশমন্ত্রী হলেও ঘটনার খবর তাঁকে ঠিক সময়ে না-জানানো নিয়ে প্রকাশ্যেই ক্ষোভ
ব্যক্ত করেছিলেন মমতা। শুক্রবারও তিনি ওই বক্তব্যে অনড়। |
|
পুলিশের কাজে ‘লজ্জিত’, বললেন মমতাই |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বলল, আলাদা ভাবে পুলিশকে দায়ী করা যায় না। পুলিশ সরকারেরই অধীন। আর স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী তথা রাজ্যের পুলিশমন্ত্রী সরাসরি দায়ী করলেন পুলিশকেই! বললেন, পুলিশ যে ঘটনা ঘটিয়েছে, তার জন্য তিনি ‘লজ্জিত’। পুলিশমন্ত্রীর সঙ্গে পুলিশকে দুষল জোট সরকারের শরিকও।
পুলিশের ভূমিকা নিয়ে রাজ্য রাজনীতির কারবারিদের এমনই ‘বিচিত্র’ অবস্থান দেখার সুযোগ করে দিল মগরাহাট-কাণ্ড! |
|
রক্তাক্ত বোনকে নিয়ে দু’ঘণ্টা
মাঠে বসে ছিল রোজিনা |
|
|
|
নেতাদের ঘিরে মানুষের
নালিশ তৃণমূলের বিরুদ্ধে |
|
বোমাবাজিতে আতঙ্ক বনগাঁয়,
প্রতিবাদে অবরোধ |
পেট্রোল পাম্পে ডাকাতি
থানায় আটক ম্যানেজার |
|
টুকরো খবর |
|
হাওড়া-হুগলি |
নুরুল আবসার, হাওড়া: হাওড়া জেলায় একশো দিনের কাজের প্রকল্পে জব কার্ডধারীরা চলতি আর্থিক বছরে এ পর্যন্ত কাজ পেয়েছেন মাত্র ১২ দিন। প্রকল্পের এই শোচনীয় হার দেখে ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু সরকারের বিভিন্ন দফতরকে এই প্রকল্পে যোগ দেওয়ার কথা বলা হলেও তারা বিশেষ গা করেনি বলে অভিযোগ। যা করা হলে এই জেলায় একশো দিনের প্রকল্প যথেষ্ট গতি পেতে পারত বলে জেলা প্রশাসনের কর্তাদের দাবি। |
সরকারি দফতরগুলির
আগ্রহের অভাবে সমস্যা
প্রকল্প রূপায়ণে |
|
পুরসভায় বাড়ির নকশা
জমা নেওয়া বন্ধ,
ভুগছে হাওড়া |
দেবাশিস দাশ ও শান্তনু ঘোষ, কলকাতা: এক দিকে নতুন বাস্তু আইন, অন্য দিকে এই আইন মেনে বিল্ডিং সার্ভেয়ার নিয়োগ নিয়ে জটিলতা এই দু’টি কারণে গত চার মাস ধরে বিল্ডিং প্ল্যান জমা নেওয়া বন্ধ হাওড়া পুরসভায়। ফলে বাড়ির নকশা জমা দিতে এসে নাজেহাল হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। এর জেরে বিল্ডিং প্ল্যান অনুমোদন করে যে অর্থ আয় হত, সেই পথ আপাতত বন্ধ বলে মানছেন পুর-কর্তৃপক্ষও। কাজেই বিশাল আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে পুরসভা। |
|
ভিড়ে ঠাসা ট্রেকার,
বাস চালানোর দাবি রাস্তায় |
|
|
|
|
টুকরো খবর |
চিত্র সংবাদ |
|
|