আর কি অভিযান করা
যাবে, বিদ্যুৎ কর্তারা সংশয়ে |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: মুখ্যমন্ত্রী বিদ্যুতের মাসুল না বাড়ানোর নীতিতে অনড় থাকায় প্রতিদিন বিদ্যুৎ সংস্থাগুলির মাথায় চাপছে লোকসানের বোঝা। সেই বিপুল বোঝা কিছুটা লাঘবের জন্য চুরি বন্ধে অভিযানের দাওয়াই দিয়েছিল সরকার। মগরাহাটের ঘটনার জেরে বিদ্যুৎ চুরির বিরুদ্ধে অভিযানেও ইতি ঘটল কি না, সেই প্রশ্ন উঠে গেল!
রাজ্যের নির্দেশেই বিদ্যুৎ বন্ধের অভিযান শুরু করেছিল বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা। কিন্তু শুরুতেই যে ভাবে হোঁচট খেতে হল, তাতে অভিযানের ভবিষ্যৎ নিয়েই উদ্বিগ্ন সংস্থার কর্তারা। |
|
জনমত না গড়ে অভিযানে বিপত্তি, বলছেন নিরুপম |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: বিদ্যুৎ চুরি সম্পূর্ণ বন্ধ করা ‘কার্যত অসম্ভব’ হলেও, জনমত তৈরি করে তা অনেকটাই কমানো যায় বলে মনে করেন প্রাক্তন বিদ্যুৎমন্ত্রী নিরুপম সেন। সেই কৌশল নিয়ে তাঁর আমলে বিদ্যুৎ চুরি অনেকটাই কমানো গিয়েছিল বলে দাবি নিরুপমবাবুর। আবার প্রাক্তন বিদ্যুৎমন্ত্রীর এ-ও উপলব্ধি, চুরি রোখার একটা ভাল উপায়, সুযোগ থাকলে আবেদনকারীকে দ্রুত বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে দেওয়া। |
|
|
কর্তাদের বেতন আটকে
পেনশন সিটিসিতেও |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: কলকাতা রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার পরে কলকাতা ট্রাম কোম্পানি। অবসর নেওয়া কর্মীদের পেনশন এবং অন্যান্য প্রাপ্য মেটানোর জন্য এক সপ্তাহে দু’টি সরকারি পরিবহণ সংস্থাতেই কর্তাদের বেতন ও ভাতা বন্ধের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। এবং দু’টি ক্ষেত্রেই বিচারপতি এক জন, দেবাশিস করগুপ্ত। তাঁর এই নির্দেশের পরে প্রাপ্য চেয়ে বিভিন্ন সরকারি পরিবহণ নিগমের অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের দায়ের করা মামলার সংখ্যা ইতিমধ্যেই ৫০ ছাড়িয়ে গিয়েছে। |
|
এক বছরেই ৩২০
খুন করেছে মাওবাদীরা |
|
|
|
|
|
দু’টি কলেজে জৈবপ্রযুক্তি পরীক্ষায় বিশেষ নজর |
|
|