মন্ত্রীদের ধমক দিয়ে মমতা বললেন, কাজ চাই |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: বই ছাপিয়ে তাঁর সরকারের ৯০ দিনের কাজের হিসাব দিয়েছিলেন মঙ্গলবার। তার চব্বিশ ঘণ্টা পর বুধবার সব মন্ত্রী ও দফতরের সচিবকে বৈঠকে ডেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বললেন, “বসে থাকবেন না। পা ফেলে এগোন। আমি ফল চাই।” সেই সঙ্গেই তাঁর ঘোষণা, প্রতি তিন মাস অন্তর তিনি নিজে প্রতিটি দফতরের মন্ত্রী ও সচিবদের নিয়ে কাজের মূল্যায়ন করবেন। আর সচিব পর্যায়ে মাসিক মূল্যায়ন করবেন মুখ্যসচিব। |
|
কমিটির বন্ধে ভয় উড়িয়ে রাস্তায় নামল জঙ্গলমহল |
নিজস্ব প্রতিবেদন: জাদুকাঠির ছোঁয়ায় যেন বদলে গিয়েছে ছবিটা!
বাসে ভিড়, বাজারে ভিড়। রাস্তায় লোক। স্টেশনেও যাত্রী প্রচুর। স্কুলে যাচ্ছে ছেলেমেয়েরা। খোলা সরকারি দফতর, দোকানপাট, হাটবাজার। স্কুল-কলেজও। হিংসার কোনও চিহ্ন নেই। ঘটেনি কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা।
দীর্ঘ দিন পরে এমনই এক অচেনা বনধ দেখল জঙ্গলমহলের বিস্তীর্ণ অংশ। বাঁকুড়ার খাতড়া থেকে পুরুলিয়ার বলরামপুর, পশ্চিম মেদিনীপুরের নয়াগ্রাম, সাঁকরাইল থেকে গোপীবল্লভপুর বা শালবনিজনগণের কমিটির ডাকা বন্ধে বুধবার ছিল একই ছবি। |
|
|
‘সদিচ্ছা’ দেখাচ্ছেন
মমতা,
তবে আরও পথ বাকি |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: বনধ-অবরোধের ‘ঐতিহ্য’ থেকে রাজ্যকে ‘মুক্তি’ দেওয়ার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর ‘সদিচ্ছা’ আরও এক বার প্রমাণ করেছেন ঠিকই। সরাসরি বিধানসভায় দাঁড়িয়ে করজোড়ে সব দলের কাছে আবেদন করেছেন, রাজ্যের স্বার্থে বনধ-ধর্মঘট-অবরোধের পথ থেকে সকলেই যেন সরে আসেন। কিন্তু ধর্মঘট বনধ করতে যা করা প্রয়োজন, সেই শ্রম আইন সংস্কারের জন্য কেন্দ্রের ইউপিএ সরকারের উপরে শরিক হিসেবে তিনি ‘চাপ’ সৃষ্টি করতে পারবেন কি? |
|
‘প্রতিহিংসা’র
কথা
প্রধানমন্ত্রীকে
বলবেন বামেরা |
গ্রেড থেকে পিছু
হেঁটে নম্বরে ফিরতে
চায় সংসদ |
|
মামলার গেরোয়
শিক্ষা দফতর
ব্যয়
বাড়াচ্ছে সরকারের |
ভাঁড়ারে ১০০
কোটি,
মিড-ডে
মিল
পায়নি
৩০ লক্ষ |
|
শিল্পোন্নয়ন নিগমেই
লগ্নি বিষয়ক সব
কাউন্টার চায় রাজ্য |
সজল ধারার
টাকা
গেল কোথায়,
তদন্তে রাজ্য |
|
টুকরো খবর |
|
|