হঠাৎ প্রবল ঝাঁকুনি, লাইন থেকে ছিটকে গেল কালকা মেল |
|
অনমিত্র সেনগুপ্ত, মলওয়াঁ (ফতেপুর): দুপুর ১২টা ২০ মিনিট। দিল্লিগামী হাওড়া-কালকা মেল সবে মাত্র মলওয়াঁ স্টেশন ছেড়ে বেরোচ্ছে। হঠাৎ প্রবল ঝাঁকুনি। আর তার পরই খেলনা গাড়ির মতো উল্টে গেল একের পর এক কামরা। ইঞ্জিন-সহ মোট ১৬টি। কোনওটা উল্টে পড়ল অন্য লাইনে। কোনও কামরা আবার উঠে গেল অন্যটির মাথায়। এখনও পর্যন্ত এই বছরের সবচেয়ে ভয়াবহ রেল দুর্ঘটনার সাক্ষী থাকল উত্তরপ্রদেশের ফতেপুরের কাছে ছোট স্টেশন মলওয়াঁ, যেখানে দাঁড়ায়ই না হাওড়া-দিল্লি কালকা মেল। |
|
ট্রেন বেলাইন অসমেও, চার কামরা নদীতে |
নিজস্ব প্রতিবেদন: একই দিনে জোড়া ধাক্কায় বেসামাল রেল।
কালকা মেলের দুর্ঘটনা নিয়ে দেশ যখন তোলপাড়, ঠিক তখনই দুর্ঘটনার কবলে পড়ল যাত্রী বোঝাই গুয়াহাটি-পুরী এক্সপ্রেস। আজ রাত ৮টা ২০ নাগাদ লাইনচ্যুত হয়ে নদীতে পড়ে যায় ওই ট্রেনের চারটি কামরা। ঘটনাটি ঘটে অসমের কামরূপে, নলবাড়ি জেলার রঙ্গিয়া ও ঘাঘড়াপাড়ার মধ্যে ভাতকুচি এলাকায়। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন শতাধিক যাত্রী, তাঁদের মধ্যে ২০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। |
|
|
কখন কষা হয়েছিল
ইমার্জেন্সি ব্রেক,
ধন্দ সেখানেই |
অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: কেন, কী ভাবে বেলাইন হল কালকা মেলের ১৬টি কামরা?
রবিবার কানপুর ও ফতেপুরের মধ্যে মলওয়াঁয় ওই দুর্ঘটনা ঘিরে প্রশ্ন অনেক। কিন্তু এ দিন রাত পর্যন্ত কোনও প্রশ্নেরই সঠিক জবাব মেলেনি। রেল কর্তৃপক্ষও অন্ধকারে। তবে একটা জিনিস স্পষ্ট যে, দুর্ঘটনার সময় ‘ইমার্জেন্সি ব্রেক’ ব্যবহার করেছিলেন দুর্ঘটনাগ্রস্ত ট্রেনের চালক। ট্রেনটি পরীক্ষা করে এই তথ্য জানা গিয়েছে বলে উত্তর-মধ্য রেল সূত্রে খবর। |
|
ধ্বংসস্তূপে শিশুর কান্না, হাতে পুতুল দিলেন ফৌজি |
|
|
|
স্বজনের সন্ধানে ছুটলআশা আর নিরাশায় ভরা বিশেষ ট্রেন |
|
|
|
|
|
এসপিও-দের বাঁচানোই চিন্তা বিহারে |
|
আডবাণীর মত
খারিজ, মনোনয়ন
ইরানিকে |
গ্রেফতার হননি,
ফোন করে জানালেন
গারো জঙ্গি নেতা |
|
টুকরো খবর |
|
|