পরপর মৃত্যু খাদান
শ্রমিকদের, সন্দেহ
সিলিকোসিস |
নির্মল বসু, মিনাখাঁ: সোমবার সকালে মারা গিয়েছেন দু’জন। গত সাত দিনে মৃত্যু হয়েছে সাত জনের। মৃতদের বয়স ১৮ বছর থেকে ২৮ বছর। হাসপাতালে ভর্তি নয় জন। অসুস্থ আরও ১০৩। গ্রামবাসীর দাবি, এদের সকলেরই রোগ সিলিকোসিস। আসানসোলের পাথর খাদান থেকে ওই রোগ নিয়ে উত্তর ২৪ পরগনার মিনাখাঁয় ফেরেন ওঁরা। ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিকের দাবি, ওই রোগীদের যক্ষ্মা হয়েছে। মৃত্যু হয়েছে যক্ষ্মার ওষুধ ঠিক মতো না খাওয়ার জন্য। |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: আগে যথাযথ পরিকাঠামোর ব্যবস্থা করুন, তার পরে শাস্তি দিন। স্বাস্থ্যকর্তাদের উদ্দেশে সরাসরি এই চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন সরকারি নার্সরা।
নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এক নবজাতকের মৃত্যুর পরে ওয়ার্ডের নার্সকে সাসপেন্ড করার সিদ্ধান্ত নেয় স্বাস্থ্য দফতর। যে দিন ভোরে শতাব্দী ঘোষ নামে ওই প্রসূতির সন্তান প্রসব হয়, সে দিন ওয়ার্ডে ওই নার্সেরই ডিউটি ছিল। ট্রলি না পেয়ে নার্স তাঁকে হাঁটিয়ে ওয়ার্ড থেকে লেবার রুমে নিয়ে গিয়েছিলেন বলে অভিযোগ ওঠে। |
পরিষেবা দেব কী,
আমরা তো নিধিরাম,
দাবি নার্সদের |
|
স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পরিষেবাই মেলে না, তাই প্রসবে ভরসা সেই গুণবালা |
|
নমিতেশ ঘোষ, কোচবিহার: দু’টি গ্রাম মিলিয়ে বাস কয়েক হাজার মানুষের। সেই দু’টি গ্রামের প্রায় ৯০০ শিশুর জন্ম হয়েছে একজনই ধাত্রীর হাতে। তিনি কোচবিহারের মাথাভাঙা মহকুমার ইন্দ্রেরকুঠি গ্রামের বাসিন্দা গুণবালা বর্মন। ইন্দ্রেরকুঠি ও লাগোয়া নিত্যানন্দ এই দুই গ্রামে কোনও মহিলার প্রসব বেদনা উঠলেই ডাক পড়ে গুণবালাদেবীর। দু’টি গ্রামের কোনওটিতেই নেই স্বাস্থ্যকেন্দ্র। স্বাস্থ্যকর্মীদের দেখা মেলে কালেভদ্রে। প্রসূতিদের জন্য সরকারি জননী সুরক্ষা যোজনার নামও শোনেননি বাসিন্দারা। |
|
স্বাস্থ্য-কাঠামো উন্নয়নের আশ্বাস আধিকারিকদের |
|
রোগ ধরা পড়ার
আগেই মৃত্যু পাথর
খাদান মজুরের বিধিলিপি |
|
|
|
চিকিৎসক নেই,
‘স্লিপ’ কেটেও
ফিরলেন রোগীরা |
|
করিডরে গড়াচ্ছে
রক্ত, পুড়ছে
চিকিৎসা বর্জ্য |
|
|
পরিষেবা নিয়ে ক্ষোভ, মিছিল |
|
|
হাওড়া জেলা
হাসপাতালে এ বার
ডায়ালিসিস ইউনিট |
|
অসুস্থদের খোঁজ
নিল ব্লক প্রশাসন |
বাক্সবন্দি শিশুর নড়াচড়া,
পরে মৃত্যু ঘিরে বিক্ষোভ |
|
টুকরো খবর |
|
|