পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর |
জল নামেনি, পাঁশকুড়া-তমলুকে পৌঁছয়নি ত্রাণ |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, তমলুক: বাঁধভাঙা জলে মঙ্গলবার ডুবেছিল ঘরদোর, চাষজমি। তিন দিন পরেও জলমগ্ন পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুক ও পাঁশকুড়া ব্লকের ২০০ গ্রাম। নন্দকুমারের কিছু এলাকাতেও জল ঢুকেছে। ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় দু’লক্ষ মানুষ। সেই সঙ্গে উঠতে শুরু করেছে অপর্যাপ্ত ত্রাণের অভিযোগ।
গত বুধবার পশ্চিম মেদিনীপুরের কিছু এলাকায় ত্রাণ বিলি করেছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। |
|
ফিরছেন দুর্গতেরা, ত্রাণ শিবির কমে ১৮ |
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: পশ্চিম মেদিনীপুরে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে শুরু করেছে। সর্বত্রই জল নামতে শুরু করেছে। এই পরিস্থিতিতে ব্লকস্তরেও সব দফতরের কাজকর্মের উপর নিয়মিত নজরদারি রাখার নির্দেশ দিয়েছেন জেলাশাসক গুলাম আলি আনসারি। জেলাশাসকের নির্দেশে শুক্রবার মেদিনীপুর সদর এবং কেশপুরে গিয়ে বৈঠক করেন মহকুমাশাসক (সদর) অমিতাভ দত্ত। কৃষি, সেচ-সহ বিভিন্ন দফতরের ব্লক আধিকারিকেরা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। ছিলেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি-সহ কর্মাধ্যক্ষরা। |
|
|
|
জলযন্ত্রণার শেষ কবে,
জানতে চান ঘাটালবাসী |
|
বন্যা পরিস্থিতি দেখতে
পূর্বে পঞ্চায়েত সচিব |
|
|
পশ্চিমে ক্ষতি ৬০ হাজার বাড়ির, মিলবে ক্ষতিপূরণ |
|
|
|
টুকরো খবর |
|
মেদিনীপুর ও খড়্গপুর |
বৃষ্টিতে মেলা পণ্ড, স্টলের টাকা না পাওয়ায় সঙ্কট |
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: পুজো শেষ। কিন্তু, চিন্তা যাচ্ছে কই!
শিল্পী-সহ পুজো বাবদ
খরচার নানা অর্থ মেটাতে গিয়ে হিমশিম বড় পুজোর উদ্যোক্তারা। টান পড়েছে ভাঁড়ারে! কারণ,
বৃষ্টির জন্য বিকিকিনিতে ভাটা। জেলার যে সব এলাকায় বড় পুজো হয়, সেখানে মেলা বসে।
মণ্ডপের আশপাশের ফাঁকা এলাকায় থাকে ফাস্ট ফুড, ঠান্ডা পানীয়, আইসক্রিম, ফুচকা, ভেলপুরি
প্রভৃতির স্টল। থাকে নাগরদোলাও। পুজোর বাজেটের একটা অংশ আসে এই সব স্টল থেকে। |
|
টুকরো খবর |
|
চিত্র সংবাদ |
|
|