নদীগর্ভে জমে
আছে
শতাধিক জাহাজ,
সঙ্কটে হুগলি জলপথ |
জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়, কলকাতা: মা মনসার কোপে চাঁদ সদাগরের সপ্তডিঙা ডুবে গিয়েছিল। কপালকুণ্ডলায় রসুলপুর নদীতে ডুবেছিল নবকুমারের বজরা। সে সব অনেক কাল আগের কথা। হালে ডুবল এম ভি বিঙ্গো। কলকাতা-হলদিয়া-সাগরদ্বীপের মধ্যে এ রকম প্রায় ১১৫টি জাহাজের ধ্বংসাবশেষ বা রেক জমে রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। কলকাতা বন্দরের নথিপত্র ঘেঁটেই এই হিসেব মিলেছে। |
|
নিজস্ব প্রতিবেদন: প্লাবিত এলাকাগুলি থেকে জল নামছে বলে শুক্রবার দাবি করল রাজ্য সরকার। এ দিন পাঞ্চেত এবং মাইথন জলাধার থেকে মোট ৩৭ হাজার কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ডিভিসি। বৃহস্পতিবারের তুলনায় যা পাঁচ হাজার কিউসেক বেশি। তবে ডিভিসি-র দাবি, জলাধারগুলিতে জলের চাপ না বাড়লে আজ, শনিবার থেকে জল ছাড়া বন্ধ করা হবে। |
জল ছাড়া নিয়ে কাজিয়া
চলছেই রাজ্য-ডিভিসির |
|
বিমা নেই,
ক্ষতিগ্রস্ত লক্ষ চাষি |
দিবাকর রায়, কলকাতা ও অভিজিত্ চক্রবর্তী, ঘাটাল: তপন দাস। বাড়ি পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশপুর ব্লকের শোলিডিহা গ্রামে। স্থানীয় সমবায় সমিতি থেকে ঋণ ৬০ হাজার টাকা। ঝড়-বৃষ্টিতে তাঁর প্রায় দু’একর জমিতে ধান পুরোপুরি শেষ। তবে কৃষি বিমা আছে, তাই ঋণের টাকা শোধ না দিলেও সমবায় থেকে তাগাদা আসবে না। ক্ষতিপূরণও মিলবে, একর পিছু ২২ হাজার টাকা পর্যন্ত।
দাসপুর ব্লকের সামাটবেড়িয়া গ্রামের নিরঞ্জন সাউ তিন বিঘা জমিতে আমন চাষ করেছিলেন। বন্যায় সব ধান নষ্ট হয়ে গিয়েছে। বিমা করেননি। ফলে পুঁজি শেষ। |
|
জলপথ সমবায়ের বোর্ড ছেড়ে জট পাকাল সিপিএম |
|
নিখরচার মোবাইল,
বিশেষ সিম দেওয়া
হচ্ছে আশাকর্মীদের |
|
|
|