ঘাসফুলে দক্ষিণবঙ্গ,
উত্তরে জোর টক্কর |
সন্দীপন চক্রবর্তী, কলকাতা: জেলা পরিষদের ছবি পুরোপুরি পরিষ্কার হতে মঙ্গলবার হয়ে যাবে। কিন্তু সোমবার সন্ধ্যায় মহাকরণ ছাড়ার আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলে গেলেন, ১৭টি জেলার মধ্যে ১৩টিতেই জিতবে তৃণমূল। আরও দু’টি জেলাতেও পরিষদ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে তাঁর দল। অর্থাত্, প্রায় ৯০ শতাংশ জেলাই থাকবে তৃণমূলের নিয়ন্ত্রণে।
দু’বছর আগের বিধানসভা ভোটেই দক্ষিণবঙ্গে বামেদের কার্যত ধুয়েমুছে দিয়েছিল তৃণমূল। |
|
আশায় না থেকেও কিছু প্রাপ্তি সম্বল বামেদের |
প্রসূন আচার্য, কলকাতা: চমকপ্রদ ফলের আশা ছিল না। হয়ওনি। তবু তারই মধ্যে কিঞ্চিত্ আশার আলো দেখছে আলিমুদ্দিন।
আশার কারণ, জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদ দখলে রাখা। কংগ্রেসের ঘাঁটি মালদহ এবং উত্তর দিনাজপুরে দাঁত ফোটাতে পারা। এবং উত্তর ২৪ পরগনা ও নদিয়ায় গ্রাম পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতি স্তরে অপ্রত্যাশিত ভাল ফল করা।
এ বার দক্ষিণবঙ্গে ভাল ফলের আশা অতি বড় বাম সমর্থকও করেননি। |
|
|
একা কুম্ভ অধীর, উত্তরেও ঘর
সামলাতে চাপে কংগ্রেস শিবির |
|
সঞ্জয় সিংহ, কলকাতা: জোট ভাঙার পরে তৃণমূল নেতাদের অনেকেই বলতেন, পঞ্চায়েত ভোটে রাজ্যে কংগ্রেস সাইনবোর্ড হয়ে যাবে। সোমবার গ্রাম পঞ্চায়েতের ফল ঘোষণার পরে তৃণমূল নেতারা বাস্তবিকই কংগ্রেসকে কটাক্ষ করার সেই সুযোগ পেয়ে গেলেন।
দল ভেঙে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূল গড়ার পর থেকেই একমাত্র মুর্শিদাবাদ ব্যতীত দক্ষিণবঙ্গে কংগ্রেস ক্ষয়িষ্ণু। কিন্তু উত্তরে মালদহ, উত্তর দিনাজপুর এবং কোচবিহার ও জলপাইগুড়ির কিছুটা অংশে কংগ্রেসের আধিপত্য ছিল। |
|
কিছু ধাক্কা, তবু
সসম্মানেই পাশ
‘শাসক’ তৃণমূল |
|
|
|
আন্দোলনের দুই
ভূমিতেই রইল
গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের দাগ |
|
ভোটের ফল
বেরোতেই সংঘর্ষ,
কাঠগড়ায় শাসক দল |
|
|
|
পুলিশে চাকরি,
দু’টাকার চালেই
হার, মানছে বাম |
|
সাফল্যেও শাসকের কাঁটা বিক্ষুব্ধ নির্দল |
|
জনতার আদালতে
জিতলেন স্বামীহারা
মানুজা-মনোয়ারা |
|
|
ফের নিম্নচাপ, বৃষ্টি-ঘাটতি কমার আশা পশ্চিমাঞ্চলে |
|
|
|
|