উত্তর-দক্ষিণ ২৪ পরগনা |
তৃণমূল প্রার্থীকে কুপিয়ে হত্যা বারুইপুরে, ধৃত ২ |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: প্রচার সেরে বাড়ি ফেরার আগে খুন হয়ে গেলেন পঞ্চায়েত সমিতির এক তৃণমূল প্রার্থী। বুধবার বেলা সাড়ে তিনটে নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুর থানার হাড়দায়। পুলিশ জানিয়েছে, নিহতের নাম শ্রীদাম নস্কর (৪২)। ঘটনায় যুক্ত সন্দেহে রাতে দু’জন গ্রেফতার হয়েছে, এক জন পলাতক। এই ঘটনায় তৃণমূলের তরফে সিপিএমের দিকে আঙুল তোলা হলেও সিপিএমের দাবি, নিজের দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কারণেই শ্রীদামবাবুকে মরতে হয়েছে। |
|
১৫ দিনে চার্জশিট পেশের কী হল, প্রশ্ন কামদুনির |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: বারাসতের কামদুনিতে কলেজছাত্রীকে গণধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় ১৫ দিনের মধ্যে চার্জশিট দেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু ঘটনার পরে কেটে গিয়েছে ২০ দিন। কেন এখনও চার্জশিট দিতে পারল না সিআইডি? প্রশ্ন তুললেন কামদুনির বাসিন্দারা। বস্তুত, দুষ্কৃতীদের রক্তচক্ষু ও শাসক দলের শাসানি সাঁড়াশি ত্রাসের বাতাবরণেই বুধবার কামদুনির বিভিন্ন মোড়ে গ্রামবাসীদের জটলায় এটাই ছিল প্রধান আলোচ্য।
ঘটনার বেশ কয়েক দিন পরে মুখ্যমন্ত্রী কামদুনিতে যান। |
|
|
ডেপুটি জেলারের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার, উঠছে প্রশ্নও |
|
দিদির শ্লীলতাহানি
রুখতে গিয়ে জখম |
বালককে খুনের অভিযোগে
গ্রেফতার
কলেজ ছাত্র-সহ দু’জন |
|
|
|
ভোট চান না মমতা, বললেন গৌতম |
|
টুকরো খবর |
|
হাওড়া-হুগলি |
‘নকল সোনা’ বিক্রি,
বিপাকে কেন্দ্রীয় সংস্থা |
নুরুল আবসার, কলকাতা: একটি কেন্দ্রীয় সরকারি সংস্থা থেকে সোনার বাট কিনেছিলেন এক মহিলা। কিন্তু তা থেকে গয়না গড়ানোর জন্য স্যাঁকরার কাছে গিয়ে জানতে পারলেন সেটি নকল। ওই মহিলার অভিযোগ, সংস্থাটির কাছে সে কথা বলতে গেলে কর্তৃপক্ষ তাঁর বক্তব্যকে আমল দেননি। প্রতিকার চেয়ে তিনি হাওড়া জেলা ক্রেতা সুরক্ষা আদালতে মামলা করেন। মামলার রায়ে ওই মহিলাকে ৯ লক্ষ ১০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারি সংস্থাটিকে নির্দেশ দিয়েছে আদালত। |
|
ছেলের স্মৃতিতে সর্বস্ব দান করলেন দম্পতি |
নিজস্ব সংবাদদাতা, চন্দননগর: সাধের দোতলা বাড়িটায় আর থাকেন না সূর্য-তাপসী। সেখানে এখন অনেক যন্ত্রপাতি বসছে। স্বাস্থ্যকেন্দ্র হবে। গরিব মানুষের চিকিৎসা হবে কম খরচে। ঘরে ঢুকতেই সৌরভ মুখোপাধ্যায়ের আবক্ষ মূর্তি।
বছর কয়েক আগে সূর্যবাবু এবং তাপসীদেবীর একমাত্র সন্তান সৌরভের মৃত্যু হয়। তাঁর স্মৃতি আগলে রাখতেই নিজেদের মাথা গোঁজার ঠাঁইটুকু বিলিয়ে দিয়েছেন ওই দম্পতি। সারা জীবনের সঞ্চিত অর্থও ঢেলে দিয়েছেন একটি বিদ্যালয়ের পরিকাঠামোর উন্নয়নে।
সৌরভ ছিলেন সফট্ওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। কাজ করতেন কলকাতার সেক্টর ফাইভে। |
|
|
|
|
চিত্র সংবাদ |
|
|